সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
চিপসের প্যাকেট ১, ডাবের খোসা ও দইয়ের পাত্র ২ টাকায় কিনবে ডিএনসিসি সিরাজগঞ্জে গ্যাস লাইনের পাইপ স্থাপনের সময় মাটিচাপা পড়ল শ্রমিক দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর চুয়াডাঙ্গা-যশোরে স্বস্তির বৃষ্টি ১০ মে ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রলীগের কর্মসূচি ইলিশের উৎপাদন বেড়ে ৫.৭১ লাখ টন: মন্ত্রী চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানো নিয়ে যা বললেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী সুন্দরবনে আগুন কেন, গভীরভাবে খতিয়ে দেখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর লোডশেডিং আগের তুলনায় কমেছে, দাবি জ্বালানি প্রতিমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নিলেন লালমনিরহাট জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে বোবা ছেলেকে কুমিরের মুখে ফেললেন নারী ইউক্রেনের কাছে পারমাণবিক মহড়ার নির্দেশ পুতিনের চট্টগ্রামে কালবৈশাখীর তাণ্ডব : সড়কে গাছ পড়ে যান চলাচল ব্যাহত দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করতে হবে একীভূত হবে না ন্যাশনাল ব্যাংক, নিজেরাই সবল হতে চায় প্রাথমিকে মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক রুটিনে ক্লাস রাষ্ট্রপতির সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের সাক্ষাৎ ধামরাই ঝড়ে টিনের চালা ভেঙে পড়ে দুই নিরাপত্তারক্ষী নিহত হিলি দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি মাঠে কাজ করছিলেন স্বামী, খাবার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে গৃহবধূ নিহত

‘চৈতির আত্মহত্যার বিচার হলে অরিত্রিকে মরতে হতো না’

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৮
  • ১১০ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: ভিকারুননিসা নূন স্কুলের গভর্নিং বডির সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ডক্টর মো. ইউনুছ আলী আকন্দ বলেছেন, ‘২০১২ সালে চৈতি নামের একটি মেয়ের ইচ্ছায় তাকে সাইন্স নিতে দেওয়া হয়নি। মেয়েটি এক বছর নষ্ট করে পুনরায় পরীক্ষা দিলেও তাকে সাইন্স দেওয়া হয়নি। পরে মেয়েটি আত্মহত্যা করে। যদি চৈতির আত্মহত্যার বিচার হতো তাহলে অরিত্রি অধিকারীকে মরতে হতো না।’

আজ বুধবার ভিকারুননিসা নূন স্কুলের বেইলি রোডের মূল শাখার বাইরে জড়ো হওয়া সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

ইউনুছ আলী আকন্দ বলেন, আমি গতকাল গভর্নিং বডিকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছিলাম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের বরখাস্ত করতে, তবে তারা তা করেনি। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তার এখন পুলিশ কাস্টডিতে অথবা সাসপেন্ডেড অথবা জামিনে থাকা উচিত ছিল। কিন্তু কিছুই হয়নি।

তিনি আরো বলেন, ‘২০১২ তে আমি একবার আদালতে রিট করে আদেশ নিয়ে বুয়েটের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থামিয়েছিলাম। এবার আর তা করব না। শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন দেশব্যাপী ছড়িয়ে যাবে।’

প্রসঙ্গত, স্কুলে সাথে মোবাইল রাখার কারণে নিহত স্কুলছাত্রী অরিত্রিকে বাবা ও মাকে সাথে নিয়ে প্রিন্সিপালের সাথে দেখা করতে বলা হয়। পরে এ ঘটনায় অরিত্রির বাবা-মাকে অপমান করেন প্রিন্সিপালসহ পরিচালনা পর্ষদের এক সদস্য। এ সময় তারা আগামীকাল মেয়ের টিসি (স্কুল থেকে দেওয়া ছাড়পত্র) নিয়ে যেতেও বলেন। এমন অপমান সইতে না পেরে তার বাবা দিলীপ অধিকারী কান্না করেন। এ সময় অরিত্রি দ্রুত প্রিন্সিপালের কক্ষ থেকে বের হয়ে শান্তিনগরের নিজ বাসায় চলে যায়। এ ঘটনার পর গতকাল সোমবার দুপুরে বাসায় ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে অরিত্রি। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল (ঢামেক) কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সূত্র: কালের কণ্ঠ।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com