কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে পাওয়া গেছে ২৯ বস্তা টাকা। মাত্র চার ঘণ্টায় ৬ কোটি টাকা গণনা করা হয়েছে। এখনও চলছে গণনার কাজ।
টাকা গণনা কাজে জেলা প্রশাসনের ১২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ১০ জন সেনা সদস্য, ১৭ জন পুলিশ সদস্য, ৯ জন আনসার সদস্য, মাদরাসার ২৮২ জন শিক্ষার্থী, ৩৬ জন শিক্ষক ও স্টাফ, রূপালী ব্যাংকের ৭৫ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী অংশগ্রহণ করেছেন।
পাগলা মসজিদ কমপ্লেক্সের প্রশাসনিক কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা শওকত উদ্দিন ভূঁইয়া ৪ ঘণ্টায় ৬ কোটি টাকা গণনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৭টায় পাগলা মসজিদের ১০টি দানবাক্স ও একটি ট্রাঙ্ক খুলে রেকর্ড ২৯ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। পরে মসজিদ কমপ্লেক্সের দোতলায় এনে গণনার কাজ শুরু হয়।
দানবাক্স খোলার সময় সকালে কিশোরগঞ্জ জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী, কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের সেনাবাহিনী সার্জেন্ট বিপ্লব, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক মিজাবে রহমত, রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও এ সময় বিপুল সংখ্যক সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসার সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ