শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
নববর্ষে আতশবাজি ও পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকার নির্দেশ ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং যেখানে চলবে ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা চাচাকে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় বিসিএস ক্যাডার! হাইকোর্টের নতুন রেজিস্ট্রার হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী লামায় অগ্নিসংযোগ: ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে উপদেষ্টা-প্রশাসন নসরুল হামিদের ৩৬ কোটি টাকার সম্পদ, অস্বাভাবিক লেনদেন ৩১৮১ কোটি তিন উপদেষ্টাকে বিপ্লবী হতে বললেন সারজিস আলম জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম ফায়ার ফাইটার নিহতের ঘটনায় শাহবাগ থানায় মামলা কোরিয়া থেকে ৬৯৩ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার সাভারে বন্ধ টিএমআর কারখানা চালুর নির্দেশনা উপদেষ্টার দুদকের সাবেক কমিশনার জহুরুল হকের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু কনস্টাসকে ধাক্কা দেওয়ায় কোহলিকে আইসিসির শাস্তি শেখ হাসিনা-শেখ রেহানার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করার দাবি ফখরুলের ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক যারা নির্বাচনকে বিতর্কিত করেছেন, তাদের বিচারের আওতায় আনা উচিত

‘চক্ষু চিকিৎসকের সংখ্যা আরও বাড়াতে হবে’

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ৩০ জুলাই, ২০১৭
  • ১২০ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: বর্তমানে বাংলাদেশে এক হাজার ১০০ জন চক্ষু চিকিৎসক রয়েছেন, যা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। ২০২০ সালের মধ্যে এ সংখ্যা এক হাজার ৬০০-তে উন্নীত করতে হবে।

শনিবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টার ইনে অনুষ্ঠিত ‘আইএপিবি ভিশন-২০২০’ শীর্ষক দিনব্যাপী এক কর্মশালায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক এএইচএম এনায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী।

এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক উপদেষ্টা (ডিজএ্যাবিলিটি, ইনজুরি প্রিভেনশন ও রিহ্যাবিলিটিশেন) ডা. পাতাঞ্জলী দেব নায়ার, এশিয়া প্যাসিফিক ওপথালমলোজিক্যাল সোসাইটির ভাইস-প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডা. আভা হোসেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক দীন মোহাম্মদ নুরুল হক, ওএসবি প্রেসিডেস্ট অধ্যাপক মো. শারফউদ্দীন আহমেদ এবং ন্যাশনাল আই কেয়ারের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. গোলাম মোস্তফা।

সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেন, চক্ষু চিকিৎসা সেবা দেশের প্রতিটি অঞ্চলে নিয়ে যেতে ২০২০ সালের পর করণীয় সম্পর্কে এখন থেকেই পরিকল্পনা গ্রহণ করার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।

তিনি চোখের স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করছে এমন পেশাদার সংস্থা,নীতি নির্ধারকদের এ কর্মশালা থেকে প্রাপ্ত দিকনির্দেশনা সার্বজনীন চোখের স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণে জাতীয় কর্মকাণ্ডকে আরও জোরদার করবে বলেও জানান।

পাতাঞ্জলী দেব নায়ার বলেন, চোখের স্বাস্থ্য নিয়ে দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়নে অবশ্যই সে দেশের সংস্কৃতিকে গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি, প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে চক্ষুস্বাস্থ্য সেবার আওতায় নিতে আসতে বিশেষ কর্মপরিকল্পনার কথা বলেন।

অধ্যাপক এনায়েত হোসেন বলেন, দেশে ত্রিশোর্ধ জনসংখ্যার ১ দশমিক ৫৩ শতাংশ বা প্রায় সাড়ে সাত লাখ মানুষ অন্ধ এবং ১৩ দশমিক ৮ শতাংশ স্বল্প দৃষ্টিসম্পন্ন।

তিনি শিশুদের চোখের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা উল্লেখ করে বলেন, ১৩ লাখ শিশুসহ দেশের মোট ৬০ লাখ মানুষ দৃষ্টি স্বল্পতায় ভুগছে। এছাড়া, নবজাতকদের ২২ শতাংশ রেটিনোপেথি অব প্রিম্যাচুরিটিজনিত ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

দিনব্যাপী কর্মশালায় সরকারী কর্মকর্তা, দেশের স্বনামধন্য চক্ষু চিকিৎসকসহ আন্তর্জাতিক ও জাতীয় উন্নয়ন সংস্থা ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের ৬০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।

দ্য ইন্টারন্যাশলনার এজেন্সি ফর প্রিভেনশন অব ব্লাইন্ডনেসের বাংলাদেশ চ্যাপ্টার এবং আইএনজিও ফোরাম যৌথভাবে কর্মশালার আয়োজন করে।

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com