শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ১১:৫০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল এবার পোশাকে নায়িকাদের নাম ফুটিয়ে হাজির ভাবনা সোনালী আঁশের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই: পাটমন্ত্রী অনিয়ম এড়াতে মোবাইল অ্যাপে চাল বিক্রি ৩০ দিনের মধ্যে শহীদ আনোয়ারা উদ্যান ফেরতের দাবি মাগুরায় রেলপথ শিগগিরই চালু হবে : রেলমন্ত্রী যিনি দেশ বিক্রি করতে চেয়েছিল আপনি তো ওনারই সন্তান হেফাজত নেতা মামুনুল হক ডিবিতে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পুলিশ প্রস্তুত: আইজিপি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে স্কুলসামগ্রী বিতরণ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের জাল ভোট পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ: ইসি হাবিব ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর ইসলামী ব্যাংকের মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন শুরু ডেপুটি গভর্নর বাংলাদেশ ব্যাংকে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশে বাধা নেই বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে ভারত ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা ঢাবিতে বিষমুক্ত ফল নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন গোপালগঞ্জের সেপটিক ট্যাংকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ২ শ্রমিক নিহত দিল্লির তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে ভোট বর্জনই বিএনপির আন্দোলন: এ্যানি আফগানিস্তানে বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু

ঘাস ও খড়ে মাত্রাতিরিক্ত সিসায় মারা যাচ্ছে গরু

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৩৭ বার পড়া হয়েছে

দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে কারখানার মাটি ও আশপাশের জমির ঘাস ও খড়ের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত সিসার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। অতিরিক্ত সিসার কারণে গরুর মৃত্যু হয়েছে জানিয়ে ঢাকার চিফ সায়েন্টিফিক অফিসারের কার্যালয় টেকনোলজি অ্যান্ড জুরিসপ্রুডেন্স অনুবিভাগের ডা. রামমোহন অধিকারীর স্বাক্ষরিত রিপোর্টে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

এদিকে মাত্রাতিরিক্ত সিসার কারণে গরুর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। গবাদি পশুকে খড়-ঘাস খাওয়াতেও ভয় পাচ্ছেন খামারিরা।

আবার খড় মজুদ করতে না পারলে গোখাদ্য নিয়ে সংকটে পড়তে হবে এলাকার কৃষক ও খামারিদের।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন রিপোর্ট পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঢাকায় কেন্দ্রীয় রোগ তদন্ত পরীক্ষাগারে (Central Disease Investigation Laboratory (CDIL) নমুনা পাঠানো হয়েছিল। সেই রিপোর্ট গত রোববার হাতে পেয়েছি। যাতে দেখা গেছে ফুলবাড়ী উপজেলার পাকড়ডাঙ্গার ব্যাটারি কারখানার মাটি এবং আশপাশের জমির ঘাসে ৩০ হাজার পিপিবি, খড়ে ৩০ হাজার পিপিবি এবং মাটিতে ৫ পিপিবি সিসা পাওয়া গেছে। যার সহনীয় মাত্রা ১০ মিলি। যে পরিমাণ পাওয়া গেছে তা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি।

সরেজমিনে পাকড়ডাঙ্গার ব্যাটারি কারখানা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ব্যাটারি কারখানার তিন বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মাঠের পাকা ধান মাঠেই পড়ে রয়েছে। কৃষকরা ভয়ে ধান কেটে বাড়িতে নিয়ে যেতে চাচ্ছেন না। আবার যারা নিয়ে গেছেন তারা খড় গবাদিপশুর নাগালের বাইরে রাখছেন, যাতে গবাদি পশু ওই খড় ও ধান না খায়।

ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ও খামারিরা বলেন, আমন ধানের খড় দিয়ে গবাদিপশুর এক বছরের খাবার জোগাড় হয়ে থাকে। এখন খড়ে বিষক্রিয়া হওয়ায় আমাদের কপাল পুড়েছে। কী করে তারা সামনের এক বছর গবাদিপশুকে খাওয়াবেন? মাঠের কতদূর পর্যন্ত এই বিষক্রিয়া ছড়ি পড়েছে তা গবেষণা করে বের করার অনুরোধ জানান তারা।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রিয়াজ উদ্দিন বলেন, ওই এলাকার সিসাযুক্ত খড়গুলো পুড়িয়ে ফেলা হবে এবং বিনিময়ে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।

বাংলা৭১নিউজ/এমকে

 

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com