শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০১:৩৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
দ্বাদশ সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রীদের জন্য ৯৪০ প্রশ্ন ভরিতে আরও ১৮৭৮ টাকা কমলো সোনার দাম সব প্রার্থী আমাদের কাছে সমান: ইসি আলমগীর টোল আদায়ে দুর্নীতি, দুদকের হস্তক্ষেপে ইজারা বাতিল রোহিঙ্গাদের ফেরাতে বাংলাদেশের পাশে আছে ইউরোপ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই আ.লীগ ক্ষমতায় এসেছে : কাদের এপ্রিলে নির্যাতনের শিকার ১৯৩ নারী-শিশুকন্যা ৯ মে পর্যন্ত চলবে সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ মৃত ব্যক্তিদের জাল সনদ: মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয়, উন্মুক্ত : তথ্য প্রতিমন্ত্রী যাত্রীবাহী বাস থেকে ৭টি স্বর্ণের বারসহ চোরকারবারি আটক আমন মৌসুম থেকেই চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধ করা হবে : খাদ্যমন্ত্রী টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ১০ বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণের অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে শনিবার থেকে খোলা স্কুল-কলেজ: শিক্ষা মন্ত্রণালয় ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১২ কেজি এলপিজির দাম কমলো ৪৯ টাকা শেয়ার ছাড়বে রূপালী ব্যাংক নীলফামারীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

গুলশান হামলার ৫ জঙ্গির লাশ জুরাইন কবরস্থানে দাফন

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
  • ১০৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার পর কমান্ডো অভিযানে নিহত পাঁচ জঙ্গির মরদেহ পরিবার নেবে না- সেটা আগেই জানিয়েছে তারা। এরপরও তিন মাস অপেক্ষা করে অবশেষে মরদেহ সমাহিত করা হয়েছে। পরিচয়হীন লাশ দাফনকারী সংস্থা আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম দুপুরে রাজধানীর জুরাইন কবরস্থানে সেগুলো দাফন করে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম শাখার অতিরিক্ত উপকমিশনার ইউসুফ আলী বলেন, ‘পাঁচ জঙ্গিকে বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা হয়েছে বলা যায়। সাধারণত যাদের পরিচয় পাওয়া যায় না অথবা লাশের দাবিদার থাকে না, তাদেরকে বেওয়ারিশ বলা হয়। এই পাঁচ জঙ্গির লাশ কেউ দাবি করেনি, এ জন্য তাদেরকে বেওয়ারিশ বলা যেতে পারে।’

গত ১ জুলাই গুলশানের অভিজাত রেস্তোরাঁ হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা চালিয়ে ১৭ বিদেশিসহ ২০ জনকে হত্যা করে জঙ্গিরা। জিম্মিদের উদ্ধারের চেষ্টায় যাওয়া দুই পুলিশ কর্মকর্তাকেও হত্যা করে হামলাকারীরা। পরদিন সকালে সেনাবাহিনীর কমান্ডো হামলায় নিহত হন হামলাকারী রোহান ইমতিয়াজ, নিবরাস ইসলাম, মীর এ হায়াৎ কবীর, শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল ও খায়রুল ইসলাম পায়েল। অভিযানে মারা যান রেস্তোরাঁর শেফ সাইফুল চৌকিদারও।

অভিযানের পর পর এদের মরদেহ নেয়া হয় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল মর্গে। তাদের পরিচয় শনাক্ত হওয়ার পর একাধিক তরুণের স্বজনরা সদস্যরা মরদেহ নিতে অস্বীকৃতি জানায়। এরপর প্রায় তিন মাস মরদেহ মর্গেই পড়ে ছিল। কিন্তু কারও পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন না পাওয়ায় দুপুরে সিএমএইচ কর্তৃপক্ষ মরদেহগুলো মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করে।

এ ব্যাপারে আন্ত:বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লে. কর্নেল রাশিদুল হাসান বলেন, দুপুর ১২টার দিকে আমরা ছয়টি মরদেহ পুলিশের হেফাজতে দিয়েছি। তখন আঞ্জুমানের লোকজনও উপস্থিত ছিল। মরদেহ হস্তান্তরের পর বাকি প্রক্রিয়া পুলিশের তত্ত্বাবধানে শেষ হয়। পরে আঞ্জুমান মফিদুলকে সে মরদেহ দেয়া হয়।

সংগঠনের ডিউটি অফিসার শামীম রেজা বলেন, ‘আমরা বিকালে ছয় জনকে দাফন করেছি।’

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com