রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ বের করতে হবে: তারেক রহমান স্পেন্ড অ্যান্ড উইন : বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলতি বছরের মধ্যে শেষ করতে হবে মুইজ্জুর আসন্ন ভারত সফর কী বার্তা দিচ্ছে? হবিগঞ্জে থানা চত্বর থেকে পরিত্যক্ত শটগান উদ্ধার গার্মেন্টস শ্রমিক হত্যা নারায়ণগঞ্জে শেখ হাসিনা-শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে মামলা মাঝ রাস্তায় যাত্রী ওঠা-নামা বন্ধের নির্দেশ সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ১৩৩০৫১ টাকা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় ৬ সেনা নিহত বাংলাদেশের ইলিশ পাঠানোর ঘোষণায় পশ্চিমবঙ্গে খুশির জোয়ার সাজেকে আটকা পড়েছে ৮ শতাধিক পর্যটক সিলেটে বজ্রপাতে একদিনে ৪ জনের মৃত্যু ইতিহাসে প্রথমবার ২৬০০ ডলার ছাড়ালো সোনার আউন্স আইনশৃঙ্খলা অবনতির চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দেওয়া হবে ইসরাইল-হিজবুল্লাহ মুখোমুখি, যা বললেন জাতিসংঘ প্রধান কাশিমপুর থেকে পলাতক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার বাসায় ফিরলেও সুস্থ নন খালেদা জিয়া: ফখরুল ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ সংঘাতের মধ্যে নতুন যুদ্ধাস্ত্র সামনে আনলো ইরান সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে বৃদ্ধের মৃত্যু কেউ আইন হাতে তুলে নেবেন না: নজরুল ইসলাম খান

কুমিল্লায় ব্যবসায়ী হত্যায় ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

কুমিল্লা প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০২৪
  • ১৩ বার পড়া হয়েছে

কুমিল্লার মুরাদনগরে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক ফরিদা ইয়াসমিন এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, মুরাদনগর উপজেলার উত্তর ত্রিশ এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে মো. রফিক মিয়া, দেবিদ্বার উপজেলার মাধবপুর এলাকার ইউনুস মিয়ার ছেলে মো. নাজমুল শিকদার, ভিংলাবাড়ি এলাকার চান মিয়ার ছেলে মো. মান্নান মিয়া ও রাজু মিয়ার ছেলে মো. সুমন মিয়া।

হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যবসায়ীর নাম ফারুক আহমেদ। তিনি মুরাদনগর উপজেলার উত্তর ত্রিশ এলাকার মো. মোস্তফার ছেলে। তিনি উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাজারে কাপড়ের ব্যবসা করতেন।

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ২০১৩ সালের ২ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন ব্যবসায়ী ফারুক আহমেদ। এ ঘটনায় তার বাবা মোস্তফা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে ৭ ডিসেম্বর স্থানীয় একটি বালুর মাঠ থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

পরে পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে চাচাতো ভাই রফিকুল ইসলাম তার কাছ থেকে প্রায় তিন লাখ টাকা ধার নেন। নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পরেও রফিক সেই টাকা ফেরত দিচ্ছিলেন না। একপর্যায়ে রফিকের ভগ্নিপতি মান্নান মিয়ার সামনে টাকা চাইলে ক্ষিপ্ত হন তিনি। মান্নান ও রফিক পরিকল্পনা করে আরেক ভগ্নিপতি সুমনকে খবর দেয়। পরে তারা তিনজন মিলে দেবিদ্বার উপজেলার পরিচিত নাজমুল শিকদারকে ভাড়া করে।

 

এরপর ফারুককে টাকা ফেরত দেবে বলে ডেকে আনেন। একপর্যায়ে স্থানীয় একটি মাঠে তার গলা কেটে হত্যা করে মরদেহ বালুচাপা দিয়ে চলে যায়। ঘটনার পাঁচদিন পর অর্ধগলিত মরদেহ শনাক্ত করে নিহতের পরিবার।

এ ঘটনায় রফিকের ভগ্নিপতি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে ঘটনার দায় স্বীকার করে এবং পরিকল্পনামাফিক হত্যার কথা জানায়। এ মামলায় দীর্ঘ শুনানি শেষে কুমিল্লা অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক ফরিদা ইয়াসমিন এ রায় দেন।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com