রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
চুরির মামলা তদন্তে মিললো অবৈধ অস্ত্রের সন্ধান লভ্যাংশ ঘোষণার অনুমতি পেলো যমুনা ব্যাংক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয়ভাবে উৎসাহিত করে পুরস্কার পাচ্ছেন যারা বিকাশে টেন মিনিট স্কুলের ফি পেমেন্টে ২০০ টাকা ক্যাশব্যাক দফায় দফায় কমছে সোনার দাম, এবার কমলো ৩১৫ টাকা নৌ পুলিশের অভিযানে অবৈধ জাল ও মাছের পোনাসহ আটক ৫১ সোমবার দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী ১৫০০ কোটির মাইলফলক ছুঁলো পদ্মা সেতুর টোল আদায় বাংলাদেশকে ১৪৬ রানের টার্গেট দিলো ভারত শ্রমিকদের জন্য কর্মবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে : স্পিকার প্রাথমিকের শূন্য পদে নিয়োগে পদক্ষেপ নিতে বলল সংসদীয় কমিটি নেত্রীর জন্য জান দেওয়া নয়, সিদ্ধান্ত মানার আহ্বান : দীপু মনি দাবদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা-বন্ধ নিয়ে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী কোরবানির জন্য প্রস্তুত ১ কোটি ৩০ লাখ পশু, আমদানি নয় বঙ্গোপসাগর থেকে ভেসে এসেছে টর্পেডো সদৃশ বস্তু এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ৯-১১ মের মধ্যে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কেবল ব্যবসা করলে চলবে না : শিল্পমন্ত্রী আইনগত সহায়তা পাওয়া করুণা নয় : আইনমন্ত্রী কোটালীপাড়ার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বিনামূল্যে ছাতা-খাবার স্যালাইন পাচ্ছেন ৩৫ হাজার রিকশাচালক

কাঠমান্ডুর বিভিন্ন হাসপাতালের সামনে স্বজনদের আহাজারী

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ১৪ মার্চ, ২০১৮
  • ৩৩০ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক: ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইউএস-বাংলার বিমান কি কারণে বিধ্বস্ত হয়েছে তা এখনও পরিষ্কার নয়। এরই মধ্যে কর্তৃপক্ষ তদন্ত শুরু করেছে। ওদিকে দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেয় হচ্ছে কাঠমান্ডুর বিভিন্ন হাসপাতালে। তাদের স্বজনরা সেখানে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। কাঠমান্ডুর এক হাসপাতালের সামনে দেখা গেছে স্বজনদের একজনকে আরেকজন জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। এমন ছবি প্রকাশ করেছে কাঠমান্ডু পোস্ট।
পত্রিকাটির সঙ্গে হাসপাতালের বিছানা থেকে কথা বলেছেন বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া যাত্রী আশিষ রনজিত। তিনি বালাজুতে একটি ট্রাভেল এজেন্সির অপারেটর। তিনি সহ তাদের এজেন্সির বেশ কয়েকজন বাংলাদেশে এসেছিলেন প্রশিক্ষণ নিতে। আশিষ এখন চিকিৎসা নিচ্ছেন নরভিচ ইন্টারন্যাশনাল হাসপাতালে। সেখান থেকে বলেছেন, বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে আমি কিছু একটা বিপদের আলামত লক্ষ্য করেছিলাম। ওই সময় বিমানটি ভয়ঙ্করভাবে দুলছিল। ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে গিয়েছিলাম আমি। এ জন্য একজন বিমানবালাকে ডাকলাম। তিনি আমাকে বুড়ো আঙ্গুল উঁচিয়ে দেখালেন।
বোঝাতে চাইলেন সব কিছু ঠিক আছে। এর আগে একই রকম কথা বলেন বসন্ত বোহরা। তিনি বলেছেন, আমরা বিমানটির পিছন দিকে বসে ছিলাম। অকস্মাৎ বিমান দুলতে থাকে। এক বন্ধু আমাকে সামনে দৌড়াতে বলে। আমরা পিছনে তাকিয়ে দেখি আগুন জ্বলছে। সেই আগুনে অনেকে পুড়ে পড়ে যাচ্ছেন মেঝেতে। এক পর্যায়ে আমি বিমানের জানালা ভেঙে বেরিয়ে এলাম। এরপরই চেতনা হারাই। আমাকে কেউ একজন উদ্ধার করে। ওদিকে কি কারণে বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়েছে তা কেউই বলতে পারছেন না। নেপালের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সাবেক মহাপরিচালক ত্রিরতœ মানান্ধার বলেছেন, বছরের এ সময়টা (ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল) এটা স্বাভাবিক ঘটনা যে, বাতাসের বেগ থাকবে অনেক। ঘূর্ণাকারে বাতাস বইতে থাকে। তা উড়িয়ে নিতে চেষ্টা করে বিমানকে।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com