সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৬:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নিলেন লালমনিরহাট জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে বোবা ছেলেকে কুমিরের মুখে ফেললেন নারী ইউক্রেনের কাছে পারমাণবিক মহড়ার নির্দেশ পুতিনের চট্টগ্রামে কালবৈশাখীর তাণ্ডব : সড়কে গাছ পড়ে যান চলাচল ব্যাহত দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করতে হবে একীভূত হবে না ন্যাশনাল ব্যাংক, নিজেরাই সবল হতে চায় প্রাথমিকে মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক রুটিনে ক্লাস রাষ্ট্রপতির সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের সাক্ষাৎ ধামরাই ঝড়ে টিনের চালা ভেঙে পড়ে দুই নিরাপত্তারক্ষী নিহত হিলি দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি মাঠে কাজ করছিলেন স্বামী, খাবার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে গৃহবধূ নিহত ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, ম্যাচ শুরু হবে ১৫ মিনিট দেরিতে এবার রাফাহ খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলের হবিগঞ্জে বজ্রপাতে নারীসহ ২ জনের মৃত্যু জ্বালানি তেলের দাম বাড়ল রূপালী ব্যাংকে হিসাব খোলার মাইলফলক উদযাপন রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় সহযোগিতার জন্য ওআইসি সদস্যদের প্রতি আহ্বান বাংলাদেশে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনা ‘আওয়ামী লীগের আমলে কোনো রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড হয়নি’ কক্সবাজারে পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু

কসবায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মামা হুজুর নিহত

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৭
  • ৭৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তাজুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।

বুধবার গভীর রাতে উপজেলার কুটি চৌমুহনী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তাজুল ইসলামের বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার নবীনগর উপজেলার সাদুল্লাপুর গ্রামে।

তিনি কসবায় ‘মামা হুজুর’ নামে পরিচিত ছিলেন। সম্প্রতি কসবায় এক কবিরাজ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার নাম আলোচনায় আসে।

কসবা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মহিউদ্দিন জানান, বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে কুটি চৌমুহনী এলাকায় পাঁচ-ছয়জন ব্যক্তি জঙ্গি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। অভিযানের বিষয়টি টের পেয়ে জঙ্গিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ ও গুলি বর্ষণ করে। আত্মরক্ষায় পুলিশ গুলি ছোড়ে। এ সময় নিজ দলের সদস্যদের গুলিতে তাজুল ইসলাম নিহত হন।

তিনি আরো জানান, ঘটনাস্থল থেকে ৩৫টি ককটেল, পাঁচটি চাপাতি ও একটি পাইপগান উদ্ধার করা হয়েছে।

এ সময় পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।

প্রসঙ্গত, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কসবা উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে কবিরাজ ফরিদ মিয়ার (৪৭) গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জহির মিয়া নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘মামা হুজুরের নির্দেশে ফরিদ মিয়াকে তিনি হত্যা করেন।’

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com