মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
‘পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থিতিশীলতা পুরো অঞ্চলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ’ বাংলাদেশ আর কোনো নতজানু পররাষ্ট্রনীতিতে বিশ্বাস করে না অবশেষে পদত্যাগের ঘোষণা জাস্টিন ট্রুডোর অগ্রাধিকারমূলক কাজের তালিকা দিলেন উপদেষ্টা মাহফুজ জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে সহযোগিতা করবে সরকার এবার ভারতে দুই শিশুর শরীরে মিললো এইচএমপিভি চারদিনে রেমিট্যান্স এলো ২৭৬৫ কোটি টাকা বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার করতে হবে বেপজাকে: প্রধান উপদেষ্টা মেক্সিকোতে পানশালায় বন্দুক হামলা, নিহত ৫ সাবেক এমপি মোস্তাফিজুর ও তার স্ত্রীর নামে দুর্নীতির ২ মামলা খ্যাতিমান অভিনেতা প্রবীর মিত্রের মৃত্যুতে তথ্য উপদেষ্টার শোক ঘরে ফিরেই জ্বলে উঠেছে সিলেট বৃহস্পতিবার থেকে ফের শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি কেন? পলককে বিচারকের প্রশ্ন কোন ডিবি সাধারণ পোশাক পরে আসামি গ্রেপ্তার করতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ৮২তম গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডস জিতলেন যারা গাজীপুরে আজও সড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ রাতে স্থায়ী কমিটির বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের নির্বাচনে সুযোগ দেওয়া যেতে পারে টস জিতে সিলেটকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো রংপুর

কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত আর নেই

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় বুধবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২০
  • ৬০ বার পড়া হয়েছে

না ফেরার দেশে চলে গেলেন কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত। তিনি মঙ্গলবার (১৭ নভেম্বর) রাতে জার্মানিতে নিজস্ব বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন।

 কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত গত চার দশক ধরে জার্মানির বাসিন্দা ছিলেন। সেখানেই তিনি মারা যান। বেশ কিছু দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি।

কবি অলোকরঞ্জন ১৯৩৩ সালের ৬ অক্টোবর কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। শান্তিনিকেতনে প্রথম পাঠ সেরে উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে ভর্তি হন। কলকাতা বিশ্ববিদ্য়ালয় থেকে শেষ করেন স্নাতকোত্তর। এর পর দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে।

হামবোল্ড ফাউন্ডেশন ফেলোশিপ নিয়ে অলোকরঞ্জন একসময়ে জার্মানিতে পাড়ি জমান। বাংলা ভাষার সঙ্গে জার্মান সাহিত্যের মেলবন্ধনের রূপকার হিসেবে পরিচিতি রয়েছে তাঁর। বাংলা কবিতা জার্মান ও ইংরেজি ভাষায় অনুবাদের পাশাপাশি জার্মান ভাষার কবিতাও বাংলায় অনুবাদ করেছেন। জার্মান সরকার তাঁকে গ্যেটে পুরস্কারে ভূষিতও করে। ১৯৯২ সালে মরমী কারাত কাব্যগ্রন্থটি তাঁকে ভারতের  সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কার পাইয়ে দেয়।

রবীন্দ্র ধারার কাব্যরুচি থেকে বাংলা কবিতাকে পৃথক খাতে বইয়ে দেওয়ার শুরু পঞ্চাশের দশকে। এই সময়ে যাঁরা নিজস্ব ভাষাভঙ্গি নিয়ে লিখতে শুরু করেছিলেন, অলোকরঞ্জন ছিলেন তাঁদের অগ্রপথিক। এপর্যন্ত তাঁর ২০টির ওপর কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। 

বাংলা৭১নিউজ/এএম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com