শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৬:৫৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
যিনি দেশ বিক্রি করতে চেয়েছিল আপনি তো ওনারই সন্তান হেফাজত নেতা মামুনুল হক ডিবিতে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পুলিশ প্রস্তুত: আইজিপি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে স্কুলসামগ্রী বিতরণ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের জাল ভোট পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ: ইসি হাবিব ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর ইসলামী ব্যাংকের মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন শুরু ডেপুটি গভর্নর বাংলাদেশ ব্যাংকে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশে বাধা নেই বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে ভারত ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা ঢাবিতে বিষমুক্ত ফল নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন গোপালগঞ্জের সেপটিক ট্যাংকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ২ শ্রমিক নিহত দিল্লির তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে ভোট বর্জনই বিএনপির আন্দোলন: এ্যানি আফগানিস্তানে বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ১১ পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বাংলাদেশ ব্যাংক স্বাধীন সত্তা হারিয়েছে: ড. ফাহমিদা ৩০ শতাংশ বেতন বৃদ্ধির দাবি তৃতীয় শ্রেণির সরকারি কর্মচারীদের জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নিউটন গ্রেপ্তার জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি

কড়া নিরাপত্তায় শেষদিনের প্রচারণা চলছে ব্রিটেনে

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ৭ জুন, ২০১৭
  • ৫৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক: লন্ডন ও ম্যানচেস্টারে সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষাপটে কড়া নিরাপত্তার মাঝে শেষদিনের প্রচারণা চলছে ব্রিটেনে।

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী টেরিজা মে বলেছেন, নির্বাচিত হলে সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীদের মোকাবেলায় মানবাধিকার আইন পরিবর্তন করবেন তিনি। তবে লেবার পার্টির বক্তব্য এমন কোনও বার্তা আমরা দিতে চাই না

বিদেশি সন্ত্রাসী হিসেবে সন্দেহজনক ব্যক্তিদের দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ করার এবং বর্তমান হুমকি হিসেবে সন্দেহজনক ব্যক্তিদের স্বাধীনতা ও চলাফেরায় নিয়ন্ত্রণ আনবেন তিনি ।

তবে লেবার পার্টির বক্তব্য এমন কোনও বার্তা আমরা দিতে চাই না।

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী টেরিজা মে বলেছেন, সন্ত্রাসবাদের হুমকি মোকাবেলার ক্ষেত্রে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর কাজকে বাধাগ্রস্ত করে মানবাধিকার বিষয়ক এমন যেকোনো ধরনের আইনের পরিবর্তন আনতে প্রস্তুত আছে তার সরকার।

লন্ডনে শনিবারের সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষাপটে তার এই নতুন প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেল।

তিনি আরো বলেন, যদি মানবাধিকার আইন আমাদের কাজে বাধা হয়ে দাড়ায় তাহলে আমরা আমাদের আইন বদলে ফেলবো।

তিনি বলেছেন “যখন আমরা হুমকির মুখে তখন যেকোনো পরিবর্তনই জটিল হয়ে দাড়ায়। আমরা নিশ্চিত করতে চাই আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দাদের হাতে যেন যথেষ্ট ক্ষমতা থাকে”।

অর্থাৎ রক্ষণশীলরা বলছে, যদি মিসেস মে পুনরায় নির্বাচিত হন তাহলে তার সরকার ইউরোপীয় মানবাধিকার আইনের সংশ্লিষ্ট ধারাগুলো বাদ দিতে প্রস্তুত ।

নিজের একটি চূড়ান্ত নির্বাচনী ক্যাম্পেইনে মিসেস মে বলেন, তিনি সন্দেহভাজনদের স্বাধীনতা সীমিত করা ও তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়টি আরো সহজ করতে চান।

লন্ডনে সর্বশেষ হামলার পরে মিসেস মে বলেছিলেন, সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পরিবর্তন জরুরি। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি যদিও সুনির্দিষ্টভাবে নতুন কোনও নীতি-প্রস্তাব তুলে ধরেননি ।

অন্যদিকে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো পুলিশ সদস্যদের বরখাস্ত করায় টোরি পার্টির সমালোচনা করেছে।

এই বক্ত্যব্যের পর লেবার পার্টির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এমন কোনও বার্তা সমাজের কাছে কিংবা সন্ত্রাসীদের কাছে পৌঁছাতে চান না তারা।

আর লিবারেল ডেমোক্র্যাট দল বলছে, এর ফলে প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাস নয় বরং মানুষের স্বাধীনতাই হ্রাস করতে চাইছেন।

সূত্র: বিবিসি

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com