বুধবার, ২২ মে ২০২৪, ০৭:১৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১৫৬ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা মত প্রকাশের স্বাধীনতায় ১২৮তম বাংলাদেশ পানিতে ডুবে দুই সন্তানের মৃত্যু, শোকে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন মা ঘর পাচ্ছে আরও ২০ হাজার ভূমিহীন পরিবার বাংলাদেশে চালের উৎপাদন বেড়েছে চারগুণেরও বেশি বাজার মনিটরিংয়ের বিষয়টি আবার সচল করা হবে জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের দুই বছরের কারাদণ্ড নিষেধাজ্ঞায় তাদের অপকর্ম থামেনি: ফখরুল ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির মৃত্যুতে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা চট্টগ্রামে নির্বাচনে সংঘর্ষ, অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন উপজেলা নির্বাচন : স্ট্রোক করে মারা গেছেন ১ ভোটার ও ১ আনসার ‘ভাইদের কোনো লাইসেন্স ছিল প্রমাণ দিতে পারলে শাস্তি মেনে নেব’ ভূতের গলিতে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু পুলিশি বাধায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে যেতে পারেনি গণসংহতির মিছিল ‘আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই’ ভিসানী‌তির অধীনে সাবেক সেনাপ্রধানকে নিষেধাজ্ঞা দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র কুড়িগ্রামে জাল ভোট দিতে গিয়ে আটক ১, ১৫ দিনের সাজা রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে মার্কিন ভূমিকার অভিযোগ অস্বীকার যুক্তরাষ্ট্রের গোটা বাংলাদেশ কাঁটাতারের বেড়ায় আটকে আছে : রিজভী শরীয়তপুরে চেয়ারম্যানপ্রার্থীর সমর্থকদের হামলায় ১০ সাংবাদিক আহত

ওসি বললেন, প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৮ জুন, ২০১৭
  • ৭২ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি :
নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে দুই লাখ টাকার উৎকোচের বিনিময়ে দুই শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। গত সোমবার গভীর রাতে উপজেলার তারাব পৌরসভার রূপসী কাহিনা এলাকায় ঘটে এ ঘটনা। মাদক ব্যবসায়ীদের ছেড়ে দেয়ায় স্থানীয় এলাকাবাসী পুলিশের উপর চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ছেড়ে দেয়া আসামীরা হলেন, রূপসী কাহিনা এলাকার চান্দু ফকিরের ছেলে জামাল হোসেন (৪৫) ও কামাল হোসেন (৪০)। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সুত্র জানায়, সোমবার রাত ১২টার দিকে রূপগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাদশা আলম ১৩০ পিছ ইয়াবাসহ রূপসী কাহিনা এলাকার চান্দু ফকিরের ছেলে জামাল হোসেন ও কামাল হোসেনকে আটক করেন। পরে রাতেই ঘন্টাব্যপী আসামী ছেড়ে দেবার রফাদফা চালান এসআই বাদশা আলম। এক পর্যায়ে দুই লাখ টাকার বিনিময়ে ওই দুই শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীকে ছেড়ে দেয় পুলিশ।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, চান্দু ফকিরের ছেলে জামাল হোসেন, কামাল হোসেন, আওলাদ হোসেনসহ পুরো পরিবারের সদস্যরা ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজাসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক ব্যবসা করে আসছে। এলাকাবাসী তাদের বাড়িটি মাদকের হাট বলেই চিনেন। এসআই বাদশা আলমের মতো কিছু অসাধু পুলিশ অফিসারের সেল্টারেই এসব মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। এতে করে যুব সমাজ ধ্বংশের দিকে চলে যাচ্ছে। রূপগঞ্জ থানা সুত্র জানায়, এসআই বাদশা আলম গত দের মাস আগে রূপগঞ্জ থানায় যোগদান করেন। যোগদান করার পর থেকেই তিনি বেপরোয়া হয়ে উঠেন। তার সঙ্গে বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ীদের সম্পর্ক গড়ে উঠে। তার এসব কর্মকান্ডে থানা অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তারাও ক্ষুব্দ। এসআই বাদশা আলমের অপসারন দাবি করেছেন এলাকাবাসী।
এ ব্যপারে অভিযুক্ত এসআই বাদশা আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেন।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com