রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৩৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
গণঅভ্যুত্থানে আহত-নিহতদের তালিকা প্রকাশসহ ৯ দাবি শেখ পরিবারের ছয় সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা ‘দেশের ৬ কোটি শ্রমিকের আইনি সুরক্ষা ও মজুরির মানদণ্ড নেই’ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তলবে যে ব্যাখ্যা দিলেন ভারতীয় হাইকমিশনার মণিপুরে আসাম রাইফেলসের ক্যাম্পে হামলা উত্তেজিত জনতার রেমিট্যান্স আহরণে ‘গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেলো ইসলামী ব্যাংক মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ নতুন করে ভ্যাট আরোপ হবে সরকারের নির্দয় সিদ্ধান্ত : জিএম কাদের মোবাইল-ইন্টারনেট সেবায় ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে এনবিআর ঘেরাও রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করল আরব আমিরাত এবার মহাশূন্যে বাঁধ দিয়ে বিদ্যুৎ প্রকল্প বানাবে চীন! ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব সাধারণ নির্বাচনকে ‘সর্বশ্রেষ্ঠ ও ঐতিহাসিক’ করতে চায় সরকার টানা দ্বিতীয় ম্যাচে জাকিরের ঝড়, সিলেটের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি কাউন্সিল নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে বিএনপি নেতা নিহত বগুড়া বিমানবন্দর চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে হেনরীর জমি, ফ্ল্যাটসহ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেশে এইচএমপি ভাইরাস শনাক্ত ২৬ ফুট লম্বা স্যান্ডেল, গিনেসে নাম উঠছে সানিয়ার দীর্ঘমেয়াদী ও বড় ধরনের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

ওসি বললেন, প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৮ জুন, ২০১৭
  • ৭৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি :
নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে দুই লাখ টাকার উৎকোচের বিনিময়ে দুই শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। গত সোমবার গভীর রাতে উপজেলার তারাব পৌরসভার রূপসী কাহিনা এলাকায় ঘটে এ ঘটনা। মাদক ব্যবসায়ীদের ছেড়ে দেয়ায় স্থানীয় এলাকাবাসী পুলিশের উপর চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ছেড়ে দেয়া আসামীরা হলেন, রূপসী কাহিনা এলাকার চান্দু ফকিরের ছেলে জামাল হোসেন (৪৫) ও কামাল হোসেন (৪০)। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সুত্র জানায়, সোমবার রাত ১২টার দিকে রূপগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাদশা আলম ১৩০ পিছ ইয়াবাসহ রূপসী কাহিনা এলাকার চান্দু ফকিরের ছেলে জামাল হোসেন ও কামাল হোসেনকে আটক করেন। পরে রাতেই ঘন্টাব্যপী আসামী ছেড়ে দেবার রফাদফা চালান এসআই বাদশা আলম। এক পর্যায়ে দুই লাখ টাকার বিনিময়ে ওই দুই শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীকে ছেড়ে দেয় পুলিশ।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, চান্দু ফকিরের ছেলে জামাল হোসেন, কামাল হোসেন, আওলাদ হোসেনসহ পুরো পরিবারের সদস্যরা ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজাসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক ব্যবসা করে আসছে। এলাকাবাসী তাদের বাড়িটি মাদকের হাট বলেই চিনেন। এসআই বাদশা আলমের মতো কিছু অসাধু পুলিশ অফিসারের সেল্টারেই এসব মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। এতে করে যুব সমাজ ধ্বংশের দিকে চলে যাচ্ছে। রূপগঞ্জ থানা সুত্র জানায়, এসআই বাদশা আলম গত দের মাস আগে রূপগঞ্জ থানায় যোগদান করেন। যোগদান করার পর থেকেই তিনি বেপরোয়া হয়ে উঠেন। তার সঙ্গে বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ীদের সম্পর্ক গড়ে উঠে। তার এসব কর্মকান্ডে থানা অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তারাও ক্ষুব্দ। এসআই বাদশা আলমের অপসারন দাবি করেছেন এলাকাবাসী।
এ ব্যপারে অভিযুক্ত এসআই বাদশা আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেন।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com