সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৫:১১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করতে হবে একীভূত হবে না ন্যাশনাল ব্যাংক, নিজেরাই সবল হতে চায় প্রাথমিকে মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক রুটিনে ক্লাস রাষ্ট্রপতির সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের সাক্ষাৎ ধামরাই ঝড়ে টিনের চালা ভেঙে পড়ে দুই নিরাপত্তারক্ষী নিহত হিলি দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি মাঠে কাজ করছিলেন স্বামী, খাবার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে গৃহবধূ নিহত ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, ম্যাচ শুরু হবে ১৫ মিনিট দেরিতে এবার রাফাহ খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলের হবিগঞ্জে বজ্রপাতে নারীসহ ২ জনের মৃত্যু জ্বালানি তেলের দাম বাড়ল রূপালী ব্যাংকে হিসাব খোলার মাইলফলক উদযাপন রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় সহযোগিতার জন্য ওআইসি সদস্যদের প্রতি আহ্বান বাংলাদেশে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনা ‘আওয়ামী লীগের আমলে কোনো রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড হয়নি’ কক্সবাজারে পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব নিলো শামসুল হক ফাউন্ডেশন জেরুজালেমে আল জাজিরার কার্যালয়ে ইসরায়েলের অভিযান বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন বিএনপি নেতা আমান সিরিয়াল অনুযায়ী মামলার শুনানি হবে: প্রধান বিচারপতি

এক সময় তো সরতেই হবে: তোফায়েল

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৯
  • ২৪৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: নতুন মন্ত্রিসভায় স্থান না পাওয়ায় নাখোশ নন সদ্য বিদায়ী বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বলেছেন, নতুনদের স্থান দিতে প্রবীণদের সরে যাওয়া এক স্বাভাবিক নিয়ম।

আওয়ামী লীগের সদ্য বিদায়ী মন্ত্রিসভার প্রায় সবা প্রবীণ সদস্য এবার বাদ পড়েছেন। গতকাল শপথ নেওয়া মন্ত্রিসভায় স্থান হয়নি তোফায়েল ছাড়াও আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী, নুরুল ইসলাম নাহিদ, মোহাম্মদ নাসিম, শাজাহান খানসহ ৩৬ জন।

সোমবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে তোফায়েলকে বিদায়ী সংবর্ধনা দেন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এ সময় তিনি বলেন, ‘যোগ্য, সৎ ও আদর্শবান ব্যক্তিদের নিয়েই নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠন করা হয়েছে। আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরীক্ষিতদের জায়গা দিয়েছেন।’

‘আমরা যারা প্রবীণ তাদের তো নতুনদের জায়গা দিতে হবে। একসময় তো যেতেই হবে।…আমি ৭২ সালে ২৮ বছর বয়সে প্রথম প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব হিসেবে কাজ শুরু করি। এরপর ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে বিশেষ সহকারী ছিলাম। এরপর দীর্ঘ ২১ বছর সচিবালয়ে ঢুকিনি। ১৯৯৫ সালে ১১ জুলাই শেষ সচিবালয়ে ঢুকি। এরপর ১৯৯৬ সালের ২৪ জুন শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী হই। তার আগে নির্বাচনকালীন সরকারে শিল্প ও গৃহায়ণমন্ত্রী ছিলাম।’

এ সময় বাণিজ্য সচিব মফিজুল ইসলাম বলেন, ‘তোফায়েল আহমেদ একজন জীবন্ত কিংবদন্তি। নেতা হিসেবে তার বড় সাফল্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা। তিনি গত পাঁচ বছর সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার এ চলে যাওয়াটা চলে যাওয়া না। তার ভালোবাসা আমরা সব সময় পাব।’

বাংলা৭১নিউজ/জেড এইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com