সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০১:২০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন বিএনপি নেতা আমান সিরিয়াল অনুযায়ী মামলার শুনানি হবে: প্রধান বিচারপতি অবৈধ টিভি চ্যানেলের বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত অভিবাসন সংক্রান্ত অপতথ্য রোধে একত্রে কাজ করবে বাংলাদেশ-ইতালি স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে ফাঁস নিলেন আনসার সদস্য সুনামগঞ্জে অব্যাহত বৃষ্টিতে বাড়ছে নদ-নদীর পানি জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষার প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৩ সিলেটে সাত সকালে কালবৈশাখীর তাণ্ডব সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ধোঁয়া দেখলেই পানি স্প্রে চলে গেলেন ‘টাইটানিক’খ্যাত অভিনেতা বার্নার্ড হিল হামাসের হামলার জবাবে রাফায় ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১৯ আগামী সাত দিন হতে পারে ‘বৃষ্টির সপ্তাহ’ রাজধানীতে বাস-পিকআপ মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২ জিম্বাবুয়েকে ৬ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ ব্রাজিলে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৭৫, নিখোঁজ শতাধিক টস জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ ছয় মাসে রাজস্ব আহরণ বেড়েছে ১৩.৯ শতাংশ: অর্থমন্ত্রী সোনার দাম আরও বাড়লো ব্যর্থতা ঝেড়ে বিশ্বকাপ রঙিন করার প্রত্যাশা জ্যোতির পালিয়ে বাংলাদেশে এলেন আরও ৮৮ বিজিপি সদস্য

এক মণ বেগুনে দেড় কেজি চাউল

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৮
  • ২১৯ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,মাহবুব রহমান সুমন,ফুলবাড়ী(কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি: বেগুনের বাজার হটাৎ করে কমে যাওয়ায় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বেগুন চাষিরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। উপজেলার বিভিন্ন বাজারে প্রতিকেজি বেগুন দেড় থেকে দু’টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অনেকে বাজারে বেগুন বিক্রি করতে না পেরে বস্তা ভর্ত্তি করে বাড়ীতে এনে গোখাদ্য হিসেবে ব্যবহার করছে।

অনেক চাষী বেগুনের দাম কম হওয়ায় ক্ষেত থেকে তারা আর বেগুন উঠাচ্ছেন না। ফলে ক্ষেতেই তা পচে নষ্ট হচ্ছে। এবছর শীতের প্রকোপ বেশী হওয়ায় মৌসুমের শূরুতে বেগুনের ফলন অত্যন্ত কম ছিল, শীত  কমার সাথে সাথে বর্তমানে বেগুনের ফলন বেশী হলেও দাম কমে যাওয়ায় লোকসানের মুখে পড়েছে কৃষকরা। এতে করে উপজেলার চাষীরা বেগুন চাষের আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

উপজেলার খড়িবাড়ী বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতি মন বেগুন ৪০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ব্যাপারে নাগদাহ গ্রামের বেগুন চাষী মোজাম্মেল হক(৫০) জানান, ১ মণ বেগুন বিক্রি করে দেড় কেজি চাউল কেনা যায়। এমন বাজার হলে বেগুন আবাদ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়।

চন্দ্রখানা গ্রামের বেগুন চাষী শাহাদত মিয়া(৪০), আতাউর রহমান(৪৬) জানান, বেগুন চাষে আমাদের অনেক খরচ, ফলন বাড়াতে প্রতিবার বেগুন তোলার পর ক্ষেতে সার ও কিটনাশক  প্রয়োগে যা খরচ হয়, সেসব খরচ বেগুন বিক্রি করে তোলা সম্ভব নয়।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com