সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
এবার আত্মসমর্পণ করলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান মুশফিকের বিদায়ের পর মুমিনুলের ফিফটি ডা. জোবাইদা রহমানের সাজা এক বছর স্থগিত কন্যাশিশুদের চোখে দেখতে হবে আগামীর নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন আজকের কন্যাশিশুর মধ্যেই সুপ্তভাবে বিরাজ করছে আগামী দিনের আদর্শ মা ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মনসুর ডিবি হেফাজতে দ্রুত সংস্কার ও নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি ড. ইউনূসের দুই নারী কর্মকর্তাকে কুপিয়ে সোনালী ব্যাংকের ৭ লাখ টাকা ছিনতাই বাংলাদেশ সফরে আসছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আইনের শাসনের বিকল্প নেই ময়মনসিংহ মহানগর ছাত্রলীগ সভাপতি ঢাকায় গ্রেফতার প্রাণী রক্ষায় আরও মানবিক হতে হবে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা রূপালী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালন শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের ৩৮৪তম সভা অনুষ্ঠিত সাবেক মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার মারা গেছেন রেললাইনে উঠে গেছে তিস্তার পানি, দুর্ভোগ চরমে: লালমনিরহাট ধর্ষণ মামলায় আসামি হলেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ টি-টোয়েন্টিতে নতুন মুখ ২টি, ফিরলেন মিরাজ চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগে আগ্রহী সংযুক্ত আরব আমিরাত সমবায় ব্যাংকের লকার থেকে ১২ হাজার ভরি সোনা গায়েব

একটি খাল খননে মুক্তি মিলবে ১০ লাখ মানুষের

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১২ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রাম নগরের বাড়ইপাড়া খাল খনন প্রকল্পটি ওই এলাকার ১০ লাখ মানুষকে জলাবদ্ধতার দুঃখ থেকে মুক্তি দেবে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) ‘বহদ্দারহাট বাড়ইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত খাল খনন’ প্রকল্পের অগ্রগতি পরিদর্শনকালে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ মন্তব্য করেন তিনি।

এসময় মেয়র বলেন, খাল খনন সম্পন্ন হলে শুলকবহর, মোহরা, বহদ্দারহাট, বাকলিয়া ও চাক্তাইসহ ৮ ওয়ার্ডের প্রায় ১০ লাখ বাসিন্দা জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে। খননকৃত ২ দশমিক ৯ কিলোমিটার দীর্ঘ খালটি হবে ৬৫ ফুট চওড়া। খালের দুই পাশে ২০ ফুট করে সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ দুটি রাস্তা হবে এবং ছয় ফুট প্রস্থের দুটি করে ওয়াকওয়ে হবে। খালটি বারইপাড়া থেকে শুরু হয়ে নূর নগর হাউজিং হয়ে, ওয়াইজপাড়া থেকে বলিরহাটের পাশ দিয়ে কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে মিশবে।

প্রকল্প পরিচালক ফরহাদুল আলম জানান, সাম্প্রতিক রেকর্ড বৃষ্টিতে প্রকল্পের কাজ কিছুটা পিছিয়ে গেছে। এছাড়া ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত কিছু জটিলতাও রয়েছে। এক হাজার ৩৬২ কোটি ৬২ লাখ টাকার প্রকল্পটির ইতোমধ্যে ৫৮ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।  দ্রুততম সময়ে প্রকল্পের বাকি কাজ শেষ করতে বর্তমানে দিনরাত কাজ চলছে।

উল্লেখ্য, এ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ১৯৯৫ সালে করা ড্রেনেজ মাস্টারপ্ল্যানে নগরীর বহদ্দারহাট বারইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত দুই দশমিক নয় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের খালটি খননের সুপারিশ করা হয়। এর প্রায় দুই দশক পর ২০১৪ সালের জুন মাসে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় বারইপাড়া খাল খনন প্রকল্প অনুমোদন পায়। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শেষ হলে ওই এলাকার ২ হাজার ২৬৪ হেক্টর এলাকার পানি নিষ্কাশিত হয়ে কর্ণফুলী নদীতে প্রবাহিত হবে।

পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর শাহীন আক্তার রোজী, চসিকের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মুনিরুল হুদা, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শাহীন উল ইসলাম চৌধুরীসহ প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com