বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:১৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
পুলিশের জ্যাকেট পরে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে সাংবাদিক সজীবকে সিলেটের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে রংপুর রিজার্ভ চুরির অর্থ দেশে ফেরাতে ফিলিপাইনের সহযোগিতা চাইলেন রাষ্ট্রপতি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে কমিশন বদ্ধপরিকর: সিইসি ছাত্রশিবিরের নতুন কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন ১২ কর্মকর্তা ১৯ জন উদ্ধার না হতেই ফের ৭ অপহরণ! স্লোগানে উত্তাল শহীদ মিনার, শেখ হাসিনার ফাঁসি দাবি নতুন বছরে দেশবাসীর জন্য তারেক রহমানের বার্তা ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে শামীমের লড়াই, তবু খুলনার কাছে হার চট্টগ্রামের দেশ কোনো দলকে ইজারা দেওয়া হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিলামের পণ্য কেনা নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে মেরামত করতে আরেকবার যুদ্ধে অংশ নিতে হবে ৫৫ বছরে বাগদান সারলেন সোহেল তাজ, জানা গেল পাত্রীর পরিচয় পদ্মা সেতু দুর্নীতির মামলা পুনরায় তদন্তের সিদ্ধান্ত থার্টিফার্স্ট নাইটে বন্ধ থাকবে বার, করা যাবে না নাচ-গান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাড়িবহরে হামলা, আহত ২০ গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শেখ মুজিব ও জাতীয় চার নেতার ম্যুরাল চব্বিশের অভ্যুত্থানে অন্যতম সহযোদ্ধা ছিল ছাত্রশিবির: সারজিস আলম বিপ্লব নস্যাৎ করতে ষড়যন্ত্র থেমে নেই: মঞ্জুরুল ইসলাম

উসাইন বোল্ট: কাছের মানুষেরা যেভাবে দেখেছেন

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৬
  • ১১৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক: উসাইন বোল্ট জীবনে দেরি করেছেন মাত্র একবার।

যে সময়ে জন্ম নেয়ার কথা ছিল অ্যাথলেটিকস্রে এই কিংবদন্তি তার ১০ দিন পর ভূমিষ্ঠ হয়েছিলেন।

তার মা জেনিফার বলছেন, উসাইনের বয়স যখন তিন সপ্তাহ তখন থেকেই তিনি টের পেতে শুরু করেছিলেন যে বড় কিছু একটা করার জন্যই তার ছেলের জন্ম হয়েছে।

বাবা ওয়েলেস্‌লি বোল্ট জানাচ্ছেন, উসাইন হারতে চাইতেন না।

ছেলেবেলায় তিনি যখন জ্যামাইকার ট্রলনিতে পাড়ার মাঠে দৌঁড়াতেন তখন অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতায় হেরে গেলে তিনি কান্নাকাটি করতেন।

জেনিফার বলেন, পাঁচ বছর বয়স থেকে উসাইন স্কুলের বন্ধুদের সাথে রেস করতেন, এবং প্রতিবারই জিততেন।

ভাই সাদিকি এবং বোন শেরিন বলছেন, ছোটবেলা থেকেই উসাইন ছিলেন খুবই হাসিখুশি এক ছেলে।

তবে উইলিয়াম নিব হাই স্কুলে পড়ার সময় উসাইন বোল্টের আকর্ষণ ছিল ক্রিকেটের প্রতি।

সে সময় তিনি ক্রিকেট ছাড়া আর কিছুই ভাবতে পারতেন না।

তবে স্কুলের পিটি শিক্ষক লর্না থর্পই প্রথম উসাইনকে অ্যাথলেটিক্সে আসার জন্য উপদেশ দেন।

‘আমি তাকে বলেছিলাম, ভাল করে ট্রেনিং শুরু করো। তোমার লম্বা পায়ের ভেতর সোনার খনি লুকনো আছে,’ বলছিলেন মিসেস থর্প।

উসেইন বোল্টের জীবনের ওপর এই শিক্ষকের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে।

                 (উসাইন বোল্টের বাবা ওয়েলেস্‌লি ও মা জেনিফার বোল্ট)

(উসাইন বোল্টের বাবা ওয়েলেস্‌লি ও মা জেনিফার বোল্ট)

উসাইন সেটি অস্বীকারও করেন না। ‘তিনি ছিলেন মায়ের মতো। স্কুলে পড়ার সময় তিনি সব সময় আমার খোঁজখবর রাখতেন। স্কুলের ভেতরে কি স্কুলের বাইরে। সব সময় চাইতেন আমি যেন আমার মনোযোগ ধরে রাখি। ফলে আমার জীবনে তার বড় ভূমিকা রয়েছে।’

উসাইন বোল্টের জীবনে প্রথমবারের মতো খ্যাতি আসে যখন তার বয়স মাত্র ১৫।

২০০২ সালে জ্যামাইকাতে বিশ্ব জুনিয়ার চ্যাম্পিয়নশিপে এই কিশোর স্বর্ণপদক জয় করে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

সে সময় তার প্রতিদ্বন্দ্বীরা সবাই ছিল তার চেয়ে অন্তত চার বছর বড়।

সেই ইভেন্টের পর থেকে উসাইন বোল্টকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

সূত্র: বিবিসি

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com