বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: বিএনপির অনেক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দিতে অপেক্ষা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন ওবায়দুল কাদের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘সবুজ সংকেত’ পেলে তারা আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বুধবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা এখনও ক্লিয়ারেন্স পাইনি। অনেকেই আওয়ামী লীগে যোগ দিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। যদি নেত্রীর (শেখ হাসিনা) ক্লিয়ারেন্স পাই, কিংবা ‘সবুজ সংকেত’ দেয় তাহলে সারাদেশে বিএনপির বিপুল নেতাকর্মী আওয়ামী লীগ অভিমুখে যাত্রা করবে। সেটা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবরা কখনও চিন্তাও করতে পারেনি।’
জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী দিনে দলবদলের রাজনীতির কোনো চমক আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হর্স ট্রেডিট আছেই। ঘোড়া বদলের যে রাজনীতি, এটা গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে নতুন কোনো বিষয় নয়। নতুন কোনো দৃশ্যপট নয়। কে কোন দিকে অবস্থান নেবে? অলরেডি তো হচ্ছেই।’
‘ড. কামাল হোসেন, সুলতান মনসুর, মাহমুদুর রহমান মান্না’- সবাই আওয়ামী লীগে ছিলেন, তারা ওপাশে গিয়েছেন। সবার অধিকার আছে এদিক থেকে ওদিকে যাওয়া এবং আসার।’
সংবাদ ব্রিফিংয়ে সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জোটের শরিকদের মনোনয়ন এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে উল্লেখ করে কাদের। বলেন, ‘অলরেডি মৌখিকভাবে ১৪ দল এবং জাতীয় পার্টি এ ব্যাপারে কথা বলেছি। মনোনয়ন কাজ এগিয়ে যাচ্ছে। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা বাকি আছে। কিছু প্রস্তুতি ও আনুষ্ঠানিক তালিকা তৈরির করার বাকি আছে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘অভিযোগ আর নালিশ বিএনপির পুরানো অভ্যাস। নির্বাচনে জেতার শতভাগ গ্যারান্টি না দিলে তারা এমন অভিযোগ করতেই থাকবে। এগুলো তাদের নাটক, তাদের পুরানো অভ্যাস। আরও নতুন নাটকের চমক আপনার দেখতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদর সদস্য এস এম কামাল হোসেন প্রমুখ।
বিএনপির অনেক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দিতে অপেক্ষা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন ওবায়দুল কাদের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘সবুজ সংকেত’ পেলে তারা আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বুধবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা এখনও ক্লিয়ারেন্স পাইনি। অনেকেই আওয়ামী লীগে যোগ দিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। যদি নেত্রীর (শেখ হাসিনা) ক্লিয়ারেন্স পাই, কিংবা ‘সবুজ সংকেত’ দেয় তাহলে সারাদেশে বিএনপির বিপুল নেতাকর্মী আওয়ামী লীগ অভিমুখে যাত্রা করবে। সেটা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবরা কখনও চিন্তাও করতে পারেনি।’
জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী দিনে দলবদলের রাজনীতির কোনো চমক আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হর্স ট্রেডিট আছেই। ঘোড়া বদলের যে রাজনীতি, এটা গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে নতুন কোনো বিষয় নয়। নতুন কোনো দৃশ্যপট নয়। কে কোন দিকে অবস্থান নেবে? অলরেডি তো হচ্ছেই।’
‘ড. কামাল হোসেন, সুলতান মনসুর, মাহমুদুর রহমান মান্না’- সবাই আওয়ামী লীগে ছিলেন, তারা ওপাশে গিয়েছেন। সবার অধিকার আছে এদিক থেকে ওদিকে যাওয়া এবং আসার।’
সংবাদ ব্রিফিংয়ে সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জোটের শরিকদের মনোনয়ন এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে উল্লেখ করে কাদের। বলেন, ‘অলরেডি মৌখিকভাবে ১৪ দল এবং জাতীয় পার্টি এ ব্যাপারে কথা বলেছি। মনোনয়ন কাজ এগিয়ে যাচ্ছে। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা বাকি আছে। কিছু প্রস্তুতি ও আনুষ্ঠানিক তালিকা তৈরির করার বাকি আছে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘অভিযোগ আর নালিশ বিএনপির পুরানো অভ্যাস। নির্বাচনে জেতার শতভাগ গ্যারান্টি না দিলে তারা এমন অভিযোগ করতেই থাকবে। এগুলো তাদের নাটক, তাদের পুরানো অভ্যাস। আরও নতুন নাটকের চমক আপনার দেখতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদর সদস্য এস এম কামাল হোসেন প্রমুখ।
বিএনপির অনেক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দিতে অপেক্ষা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন ওবায়দুল কাদের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘সবুজ সংকেত’ পেলে তারা আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বুধবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা এখনও ক্লিয়ারেন্স পাইনি। অনেকেই আওয়ামী লীগে যোগ দিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। যদি নেত্রীর (শেখ হাসিনা) ক্লিয়ারেন্স পাই, কিংবা ‘সবুজ সংকেত’ দেয় তাহলে সারাদেশে বিএনপির বিপুল নেতাকর্মী আওয়ামী লীগ অভিমুখে যাত্রা করবে। সেটা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবরা কখনও চিন্তাও করতে পারেনি।’
জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী দিনে দলবদলের রাজনীতির কোনো চমক আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হর্স ট্রেডিট আছেই। ঘোড়া বদলের যে রাজনীতি, এটা গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে নতুন কোনো বিষয় নয়। নতুন কোনো দৃশ্যপট নয়। কে কোন দিকে অবস্থান নেবে? অলরেডি তো হচ্ছেই।’
‘ড. কামাল হোসেন, সুলতান মনসুর, মাহমুদুর রহমান মান্না’- সবাই আওয়ামী লীগে ছিলেন, তারা ওপাশে গিয়েছেন। সবার অধিকার আছে এদিক থেকে ওদিকে যাওয়া এবং আসার।’
সংবাদ ব্রিফিংয়ে সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জোটের শরিকদের মনোনয়ন এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে উল্লেখ করে কাদের। বলেন, ‘অলরেডি মৌখিকভাবে ১৪ দল এবং জাতীয় পার্টি এ ব্যাপারে কথা বলেছি। মনোনয়ন কাজ এগিয়ে যাচ্ছে। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা বাকি আছে। কিছু প্রস্তুতি ও আনুষ্ঠানিক তালিকা তৈরির করার বাকি আছে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘অভিযোগ আর নালিশ বিএনপির পুরানো অভ্যাস। নির্বাচনে জেতার শতভাগ গ্যারান্টি না দিলে তারা এমন অভিযোগ করতেই থাকবে। এগুলো তাদের নাটক, তাদের পুরানো অভ্যাস। আরও নতুন নাটকের চমক আপনার দেখতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদর সদস্য এস এম কামাল হোসেন প্রমুখ। সূত্র: ঢাকাটাইমস।
বাংলা৭১নিউজ/জেএস