বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:২৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বাধ্যতামূলক অবসরে দুই সেনা কর্মকর্তা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন ক্রিকেটাররা সংস্কার প্রক্রিয়ায় থাকতে চান ব্যবসায়ীরা রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে দুই যুবক হাসপাতালে বগুড়ায় তেলের ট্যাংক বিস্ফোরণ, নিহত ৪ মানিকগঞ্জে সেতুর টোল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, অগ্নিসংযোগ বাংলাদেশ ভ্রমণে মা‌র্কিন নাগ‌রিক‌দের সতর্কবার্তা শিথিল সংবিধান সংস্কারের উদ্যোগ, কমিশনের দায়িত্বে শাহদীন মালিক নতুন শর্ত ছাড়া যুদ্ধবিরতিতে প্রস্তুত হামাস বরিশালে ট্রাক-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ২ বুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান অবনতির আশঙ্কা ডেঙ্গু পরিস্থিতির দুর্নীতি মামলা : স্ত্রী-সন্তানসহ বেসিক ব্যাংকের বাচ্চুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা বগুড়ায় শেখ হাসিনা-ওবায়দুল কাদেরসহ ১২২ জনের নামে মামলা তেজগাঁও ও নারায়ণগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে দুই যুবক নিহত দ্রুত সংস্কার শেষে নির্বাচন দেবে অন্তর্বর্তী সরকার, আশা ফখরুলের ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ: বাংলাদেশ দলে এক পরিবর্তন ‘গ্যাস সংকটে বিপর্যস্ত টেক্সটাইল শিল্প’ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সংলাপে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা দেশের সংস্কারে কানাডাকে পাশে চাইলেন পররাষ্ট্রসচিব

আমরা বাঁধের মুখ খুলিনি, একা একা খুলে গেছে: ভারত

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ভারত কোনো বাঁধের মুখ খুলে দেয়নি, অতিরিক্ত পানির চাপে সেটি একা একাই খুলে গেছে বলে দাবি করেছে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) সকালে এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে নয়াদিল্লি।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা বাংলাদেশে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখেছি যে, ত্রিপুরায় গোমতী নদীর উজানে ডুম্বুর বাঁধ খুলে দেওয়ায় বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তের জেলাগুলোতে বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বাস্তবে এটি সঠিক নয়।

নয়াদিল্লির দাবি, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত গোমতী নদীর ক্যাচমেন্ট এলাকায় কয়েকদিন ধরে এ বছরের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। বাংলাদেশের বন্যা মূলত বাঁধের নিচের দিকের এই বৃহৎ ক্যাচমেন্টের পানির কারণে।

 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ডুম্বুর বাঁধটি সীমান্ত থেকে বেশ দূরে- বাংলাদেশের ১২০ কিলোমিটারেরও বেশি উজানে অবস্থিত। এটি একটি কম উচ্চতার (প্রায় ৩০ মিটার) বাঁধ, যা বিদ্যুৎ উৎপাদন করে ভারতীয় গ্রিডে সরবরাহ করে এবং সেখান থেকে বাংলাদেশও ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পায়।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, প্রায় ১২০ কিলোমিটার নদীপথে আমাদের অমরপুর, সোনামুড়া এবং সোনামুরা ২-এ তিনটি জলস্তর পর্যবেক্ষণ সাইট রয়েছে। গত ২১ আগস্ট থেকে সমগ্র ত্রিপুরা এবং পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশের জেলাগুলোতে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। এর ফলে অতিরিক্ত পানি প্রবাহের কারণে স্বয়ংক্রিয় ‘রিলিজ’ পরিলক্ষিত হয়েছে।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার অভিন্ন নদীগুলোতে বন্যা একটি যৌথ সমস্যা, যা উভয় পক্ষের জনগণের জন্যই দুর্ভোগ সৃষ্টি করে। এটি সমাধানের জন্য ঘনিষ্ঠভাবে পারস্পরিক সহযোগিতা প্রয়োজন।

‘যেহেতু দুই দেশে ৫৪টি আন্তঃসীমান্ত নদী রয়েছে, তাই নদীগুলোর পানি সহযোগিতা আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পৃক্ততার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা দ্বিপাক্ষিক পরামর্শ ও প্রযুক্তিগত আলোচনার মাধ্যমে পানিসম্পদ এবং নদীর পানি ব্যবস্থাপনার সমস্যা ও পারস্পরিক উদ্বেগ সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com