রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
কোনো রকম তথ্য না দিয়ে ফের পানি ছাড়ল ভারত, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত বাংলাদেশ-ভারত টেস্টের তৃতীয় দিনও পরিত্যক্ত নাসরাল্লাহ হত্যা, নিরাপত্তা পরিষদে জরুরি বৈঠকের দাবি ইরানের সাইবার সিকিউরিটি আইন দ্রুত সংশোধন: আসিফ নজরুল ঢাকায় একদিনে ট্রাফিক আইনে ৭৩৫ মামলা, জরিমানা সাড়ে ২৯ লাখ টাকা নোয়াখালীতে গণপিটুনিতে যুবলীগ নেতার মৃত্যু জ্বালানি-এনবিআর-ব্যাংক সংস্কারে সহায়তা করবে বিশ্বব্যাংক-আইএফসি স্বৈরাচারের পতন হলেও প্রেতাত্মারা এখনো আছে: বদিউল আলম বৈরুত বিমানবন্দরের কন্ট্রোল টাওয়ার হ্যাক করেছে ইসরায়েল কুড়িগ্রাম বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি আঙুলের ছাপের সমস্যায় ৫ লাখের বেশি এনআইডি মাঠে আলোর স্বল্পতা, দ্বিতীয় সেশনের খেলা শুরু হতেও দেরি কারামুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীরা অপরাধ করলেই ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর কমিটি বিলুপ্ত বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা টাঙ্গাইলে যুবকের হাত-পা ভাঙা মরদেহ উদ্ধার পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ৬, আহত ৮ সাত ম্যাচ পর হারের মুখ দেখলো বার্সেলোনা লেবাননে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের যে বার্তা দিলেন রাষ্ট্রদূত ময়মনসিংহে ফের ট্রেন অবরোধ করে বিক্ষোভ

আঙুলের ছাপের সমস্যায় ৫ লাখের বেশি এনআইডি

বাংলা৭১নিউজ ঢাকা:
  • আপলোড সময় রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৬ বার পড়া হয়েছে

জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) আঙুলের ছাপের সমস্যায় ভুগছেন ৫ লাখের বেশি ভোটার। এসব এনআইডির আঙুলের ছাপ একাধিক ভোটারের সঙ্গে মিলে যায় বলে জানা গেছে। যার ফলে এনআইডির মাধ্যমে সেবা নিতে যাওয়া জনসাধারণ নানান ভোগান্তিতে পড়ছেন। তবে এই সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব শফিউল আজিম।

এনআইডি কর্মকর্তারা বলছেন, এমন ঘটনা কয়েক লাখ। এগুলো নিষ্পত্তি করতে অতিরিক্ত তথ্য প্রমাণ দিতে হবে। তবে এক্ষেত্রে নাগরিকের চেয়ে সংশ্লিষ্ট ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের দায় বেশি। কেননা ভোটার হওয়ার সময় আঙুলের ছাপ ভালো করে না নেওয়ার কারণেই পরবর্তী সময়ে এমন হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনআইডির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় যারা ডাটা এন্ট্রি করেন, তারা বেশি ইনপুট দিলে বেশি টাকা পাবেন, সুবিধার কারণে তাড়াহুড়ো করেন। ইসির নির্দেশনা হচ্ছে আঙুলের ছাপ যেন কমপক্ষে ৬০ শতাংশ নেওয়া হয়। কিন্তু তাড়াহুড়োর কারণে অনেকেরই ৬০ শতাংশের কম ছাপ নেওয়া হয়ে যায়। পরে এই ধরনের নাগরিকের আঙুলের ছাপ অন্যদের সঙ্গে মিলে যায়। ফলে বিভিন্ন সেবা পেতে বিড়ম্বনায় পড়েন তারা।

কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে ‘ম্যাচ ফাউন্ড’ এনআইডির সংখ্যা ৫ লাখ ২৫ হাজার ৪৩টি। আর এগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য সিস্টেম ম্যানেজারসহ মাঠ কর্মকর্তাদের লিখিত নির্দেশনা দিয়েছে ইসি সচিব শফিউল আজিম।

নির্দেশনায় তিনি বলেন, ম্যাচ ফাউন্ডের ক্ষেত্রে ব্যক্তি যদি দ্বিতীয়বার ভোটার না হয়ে থাকেন, (False ম্যাচ) সে সব আবেদন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ব্যবস্থা নেবেন। কারিগরি অধিশাখা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবে। ম্যাচ ফাউন্ডের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে সরাসরি উপস্থিত হয়ে ফের আঙুলের ছাপ দিতে হবে। এক্ষেত্রে যে এনআইডির সঙ্গে তার আঙুলের ছাপের শতকরা হার বেশি হবে, সেটিই তার এনআইডি হিসেবে প্রমাণিত ধরা হয়।

এনআইডি সেবা নিয়ে ইসি সচিব শফিউল আজিম বলেন, এখন আমরা এই সেবাটি শতভাগ নির্ভুল করার চেষ্টা করছি। এজন্য মাঠ কর্মকর্তাদের মনিটরিং করারও সিদ্ধান্তও হয়েছে। 

দ্রুততার সঙ্গে এনআইডি সেবা দিতে আন্তরিকতার সঙ্গে সবাইকে কাজ করারও আহ্বান জানান তিনি।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com