শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
চাচাকে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় বিসিএস ক্যাডার! হাইকোর্টের নতুন রেজিস্ট্রার হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী লামায় অগ্নিসংযোগ: ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে উপদেষ্টা-প্রশাসন নসরুল হামিদের ৩৬ কোটি টাকার সম্পদ, অস্বাভাবিক লেনদেন ৩১৮১ কোটি তিন উপদেষ্টাকে বিপ্লবী হতে বললেন সারজিস আলম জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম ফায়ার ফাইটার নিহতের ঘটনায় শাহবাগ থানায় মামলা কোরিয়া থেকে ৬৯৩ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার সাভারে বন্ধ টিএমআর কারখানা চালুর নির্দেশনা উপদেষ্টার দুদকের সাবেক কমিশনার জহুরুল হকের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু কনস্টাসকে ধাক্কা দেওয়ায় কোহলিকে আইসিসির শাস্তি শেখ হাসিনা-শেখ রেহানার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করার দাবি ফখরুলের ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক যারা নির্বাচনকে বিতর্কিত করেছেন, তাদের বিচারের আওতায় আনা উচিত প্রাণ এএমসিএলের ৩২ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন সেতু মন্ত্রণালয় থেকে বাদ যাচ্ছে ১১১৮৬ কোটি টাকার অপ্রয়োজনীয় ব্যয় বিমানের সিটের নিচে মিলল ২০ সোনার বার, যাত্রী আটক ‘পিলখানা হত্যায় নিরপেক্ষ থেকে ষড়যন্ত্র চিহ্নিত করা হবে’ চোখের জলে এক বীরকে বিদায় দিল ফায়ার সার্ভিস

অক্টোবরে ব্যাংকে ডিপোজিট বেড়েছে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪৪ বার পড়া হয়েছে

দেশের ব্যাংক খাতে জমা অর্থের পরিমাণ প্রতিমাসে বেড়েই চলেছে। চলতি বছরের সেপ্টম্বের মাসে ব্যাংকগুলোতে ডিপোজিট বা অর্থ জমার পরিমাণ চিল ১২ লাখ ৩৭ হাজার ৬ কোটি টাকা। সেখানে পরের মাস অক্টোবরে ১৪ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ লাখ ৫১ হাজার ৬৭১ কোটি টাকা। একই সময়ে ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে জমানো অর্থের পরিমাণ ছিল ১১ লাখ ৬ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সিআরআর ও এসএলআর বাবদ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ব্যাংকগুলোর আছে প্রায় তিন লাখ ৭১ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা। কিন্তু এ সময় পর্যন্ত রাখার প্রয়োজন ছিল দুই লাখ দুই হাজার ৩৩৯ কোটি টাকা। এর মানে অতিরিক্ত তারল্য আছে প্রায় এক লাখ ৬৯ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে একেবারে অলস অর্থের পরিমাণ রয়েছে ২৩ হাজার ৮৪৭ কোটি ৬২ লাখ টাকা।

করোনা প্রাদুর্ভাব শুরুর আগের মাস ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকিং খাতে অতিরিক্ত তারল্যের পরিমাণ ছিল এক লাখ তিন হাজার ৯৩৪ কোটি টাকা। ফলে করোনাকালের গত সাত মাসে ব্যাংকিং খাতে অতিরিক্ত তারল্য বেড়েছে ৬৫ হাজার ৭১৬ কোটি টাকা। ওই সময়ে ব্যাংকে অলস টাকার পরিমাণ ছিল মাত্র ছয় হাজার ৩৯৯ কোটি টাকা। এ হিসাবে গত সাত মাসে অলস টাকা তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে।

এদিকে করোনাকালে বেসরকারি খাতে ঋণ যেটুকু বাড়ছে, তা মূলত প্রণোদনা নির্ভর। এর বাইরে নতুন ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে এখন অনেক বেশি সতর্ক ব্যাংকগুলোও। একদিকে নতুন ঋণের চাহিদা কম, অন্যদিকে আমানতসহ তহবিল আসার উৎসগুলো স্বাভাবিক থাকায় ব্যাংকগুলোতে জমেছে অতিরিক্ত তারল্যের পাহাড়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মনিটরি পলিসি বিভাগের তথ্য মতে, ২০১৯ সালে সব খাত মিলিয়ে মোট ঋণ প্রদানের পরিমাণ ছিল ১১ লাখ ৯৯ হাজার ৪৬৩ কোটি ১০ লাখ টাকা।

তারই ধারাবাহিকতায় সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় অক্টোবর মাসে শুধু সরকারি খাতে ঋণ ছাড়ের পরিমাণ ২ লাখ ২১ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা। এরমধ্যে সরকারের কাছে নীট ঋণ ১ লাখ ৯১ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা ও অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়েছে ৩০ হাজার ৫৫ কোটি টাকা।

বাংলা৭১নিউজ/এমএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com