সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৩৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
চিন্ময় ইস্যুতে চট্টগ্রাম আদালতে হামলা, ৬৫ আইনজীবীর জামিন জমজমের বলে ট্যাপের পানি বিক্রি করে ২৫ লাখ ডলার আয় হাসিনাসহ জড়িতদের গুরুত্বপূর্ণ কলরেকর্ড ফরেনসিক পরীক্ষার নির্দেশ বাহাত্তরের সংবিধান নিয়ে যা বললেন হাসনাত আবদুল্লাহ এবার কি ভাইজানের সঙ্গে জুটি বাঁধবেন কঙ্গনা দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের দাবিতে জবির প্রধান গেটে তালা চট্টগ্রামে ডাকাতি-মাদকসহ ১৫ মামলার আসামি গ্রেপ্তার ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা বরখাস্ত বাড়িতে ঢুকে উল্টে গেলো ট্রাক, ঘুমন্ত নারী নিহত ট্রেন লাইনচ্যুত, রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নে দৈনিক সাশ্রয় ৫২ লাখ টাকা জামায়াতের আমিরের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু সালমানপুত্র শায়ান কাফরুল থানায় করা হত্যা মামলায় কারাগারে কামাল মজুমদার বিধ্বস্ত রিয়াল, সুপার কাপ বার্সার ঘরে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে আবারও ক্যাডেট এসআইদের অবস্থান কর্মসূচি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ খালেদা জিয়াকে নিয়ে সুখবর দিলেন তার সফরসঙ্গী গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ২৮ ফিলিস্তিনি

৭ শিক্ষক দিয়ে চলছে নাঙ্গলকোট এ আর মডেল উচ্চ বিদ্যালয়

কুমিল্লা প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার একমাত্র সরকারি স্কুল নাঙ্গলকোট এ আর মডেল উচ্চ বিদ্যালয়। স্কুলটিতে প্রায় এক হাজার ১০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে রয়েছে মাত্র সাতজন শিক্ষক। বিদ্যালয়টি ২৭ অক্টোবর ২০১৮ সালে জাতীয়করণ হওয়ার পর থেকে শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ রয়েছে। যার ফলে শিক্ষক সংকট নিয়ে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। বিদ্যালয়টিতে গণিত ও ইংরেজি বিষয়ের কোনো শিক্ষক নেই।

প্রতিষ্ঠানটিতে ২৫ জন শিক্ষককের স্থলে আছে এমপিওভুক্ত মাত্র ৭ জন শিক্ষক। আর ৭ কর্মচারীর স্থলে রয়েছেন ৩ জন। সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) দিয়ে শিক্ষা ও প্রশাসনিক কাজ সম্পন্ন করা হচ্ছে। শিক্ষক সংকট থাকায় ১১ জন খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়ে কোনোরকম জোড়োতালি দিয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হচ্ছে। এতে করে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার ব্যাঘাত ঘটছে। ফলে মেধাশূন্য হচ্ছে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।

জানা যায় বিগত ২০২০ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষজনক ছিল না।

এ ব্যাপারে অভিভাবক সোলাইমান জানান, খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়ে প্রকৃতপক্ষে ভালো লেখাপড়ার সুযোগ নেই। আমাদের সন্তানরা শিক্ষকের অভাবে প্রতিষ্ঠানবিমুখ হয়ে যাচ্ছে।

জরুরি ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানটিতে শিক্ষক নিয়োগের দাবিও জানান অভিভাবকরা।

ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক এসএম রহমান ভূঁইয়া বলেন, বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট থাকায় খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়ে কোনোরকম প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করা হচ্ছে। অধিকাংশ শিক্ষক চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করায় শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি সরকারি হওয়ায় বেসরকারি নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমে শিক্ষকের জন্য আবেদন করা যাচ্ছে না।

সম্প্রতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার লামইয়া সাইফুল বলেন, স্কুলটি জাতীয়করণ হওয়ায় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া যাচ্ছে না। খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়ে বিদ্যালয়টি পরিচালনা করা হচ্ছে। আশা করি, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত সময়ের মধ্যে শিক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

বাংলা৭১নিউজ/সর

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com