বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪, ০৩:৫০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
পাকিস্তানে শিশুসহ একই পরিবারের ৯ জনকে গুলি করে হত্যা শনিবার ঢাকায় সমাবেশ, ৩ দিনের কর্মসূচি দিল বিএনপি বুড়িগঙ্গায় তেলবাহী ট্রলারে বিস্ফোরণ, কেঁপে উঠল পুরো এলাকা দুই আসামিকে ধরতে খাগড়াছড়িতে হেলিকপ্টার দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা, পথে পথে নানা দুর্ভোগ ঈদের আনন্দ বাড়িয়েছে বিকাশ অ্যাকাউন্টে পাঠানো রেমিটেন্স ঈদুল আজহায় ৩০৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৫৮ জন নিহত বোতলজাত পানির দাম কেন বাড়লো, খবর নিয়ে ব্যবস্থা: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সবাইকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান দুদকের কাজে সরকার হস্তক্ষেপ করবে না: কাদের ধনকুবেরের পুত্রের বিয়ে: ২ লাখ টাকার মিনি ড্রেসে নজর কাড়লেন কিয়ারা পাসপোর্ট কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য সকাল থেকে ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত রবি আজিয়াটা হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় পুলিশ সদস্য নিহত কালীগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত বরিশাল পাসপোর্ট অফিসে ছদ্মবেশে ফের দুদকের অভিযান কারাগারের ছাদ ফুটো করে পালিয়েও রক্ষা পেলেন না ৪ ফাঁসির আসামি কেনিয়ায় পার্লামেন্টে হামলা, পুলিশের গুলিতে নিহত ১৩ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের উপমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১০৩ বছর পর নিখোঁজ সাবমেরিনের সন্ধান

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭
  • ৮৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক: নিখোঁজ হওয়ার ১০৩ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার সেই সাবমেরিনের (ডুবোজাহাজ) ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়া গেছে।

এই সেই সাবমেরিন, যেটি ১৯১৪ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় হারিয়ে যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মিত্র শক্তির পক্ষে মোতায়েন করা হয় এইচএমএএস এই-১ নামের অস্ট্রেলিয়ার এই সাবমেরিন।

পাপুয়া নিউ গিনির রাবাউলে ৩৫ জন অস্ট্রেলীয় ও ব্রিটিশ ক্রু নিয়ে সাবমেরিনটি নিখোঁজ হয়। দীর্ঘদিন অনুসন্ধানের পর অবশেষে অস্ট্রেলিয়ার ১৩তম সার্চ মিশন চলতি ডিসেম্বর মাসে পাপুয়া নিউ গিনির (পিএনজি) ডিউক অব ইয়র্ক দ্বীপের উপকূলে সাবমেরিনটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছে।

এটির সন্ধান পাওয়ার পর দেশটির সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এর মধ্যে দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে পুরোনো সাবমেরিন হারিয়ে যাওয়ার রহস্যের সমাধান হলো। আজ দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী মারিস পায়নি বলেন, অস্ট্রেলিয়ার জন্য সমুদ্রে নৌচলাচলের ইতিহাসে এই আবিষ্কার খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

তিবি বলেন, ‘এটা ছিল রয়্যাল অস্ট্রেলিয়ান নেভি ও প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মিত্রবাহিনীর প্রথম হারিয়ে যাওয়া সাবমেরিন। এটা আমাদের জাতি ও মিত্র বাহিনীর জন্য খুবই দুঃখজনক ছিল।’

ওই এলাকায় সমুদ্র তলদেশের ৪০ মিটার ওপরে পানির মধ্যে ভাসমান ড্রোন ব্যবহার করেছিল অনুসন্ধান দলটি। এরপর সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৩০০ মিটারের বেশি পানির নিচে সাবমেরিনটির ধ্বংসাবশেষ দেখতে পায় তারা।

দেশটির সরকার হারিয়ে যাওয়া ক্রুদের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে এবং ঘটনাস্থলে তাদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে স্থাপনা নির্মাণে পিএনজি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছে।

প্রতিরক্ষামন্ত্রী পায়নি বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এটা হারিয়ে যাওয়া ক্রুদের স্বজন ও সন্তানদের মনে শান্তি দেবে। এখন আমরা সাবমেরিনটি ডুবে যাওয়ার কারণও উদঘাটন করতে পারি।’

উল্লেখ্য, ১৯১৩ সালের ২২ মে ৫৫ মিটার লম্বা এই সাবমেরিন উদ্বোধন করা হয় এবং ১৯১৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি এটি কমিশনড করা হয়। এটির গতি ছিল ঘণ্টায় ২৮ কিলোমিটার।

তথ্যসূত্র : বিবিসি অনলাইন

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com