শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশের দাবিতে লিফলেট বিতরণ এবার কারও পক্ষ নিয়ে কাজ করলে অসুবিধা হবে : কর্মকর্তাদের সিইসি অল্প কিছুদিনের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল ইসলামী ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে টাকা চুরি শেখ হাসিনার দুর্নীতি খুঁজে বের করতে টাস্ক ফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত ডিএমপির ১২ ডিসিকে বদলি ‘বৃহত্তর ইসরাইলের’ মানচিত্র প্রকাশ, আরব দেশগুলোর কড়া প্রতিবাদ বিমানবন্দরে রক্তাক্ত সেই প্রবাসীকে জরিমানা, হতে পারে জেলও ৩০ জুনের আগেই মহার্ঘভাতা ঘোষণা মানিকগঞ্জে ডিসির রুমের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান দাবি মানার আল্টিমেটাম দিয়ে ‌‌শাহবাগ ছাড়লেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা শরীয়তপুরে থানা থেকে ওসির মরদেহ উদ্ধার নিক্সন ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে ৩ হাজার ১৬২ কোটি টাকা লেনদেন শহীদ মিনারের পর শাহবাগ অবরোধ বিডিআর সদস্যের স্বজনদের জেনেভা ক্যাম্পের আলোচিত সন্ত্রাসী চুয়া সেলিম গ্রেপ্তার মা‌র্কি‌নিদের হয়ে ঢাকায় বিশেষ দা‌য়িত্ব সামলাবেন ট্র্যাসি জ্যাকবসন বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের বেশিরভাগই চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন রাশিয়ায় বিমানবাহিনীর তেলের ডিপোয় ইউক্রেনের হামলা হাইভোল্টেজ ম্যাচে টস জিতে বরিশালকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো রংপুর

হাজতখানা ভেঙ্গে পিআইও অফিস নির্মাণ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ৬ মে, ২০১৮
  • ২২৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, মাগুরা প্রতিনিধি: মাগুরার শালিখা উপজেলার পুরাতন হাজতখানা ভেঙ্গে বেআইনীভাবে পিআইও অফিস নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সরকারি টি আর প্রকল্পর বরাদ্দের টাকা এ কাজে ব্যবহার করছেন শালিখা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পিআইও মিরাজ হোসেন খান। ভবনটি গণপুর্ত বিভাগ হলেও তিনি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোন প্রকার পূর্ব অনুমতি নেননি।

শনিবার সরেজমিন গিয়ে জানা গেছে, শালিখা  উপজেলার পুরাতন কোর্ট ভবনটি গণপুর্ত অধিদপ্তরের। উপজেলা আদালত বাতিল হওয়ার পর ভবনটি  সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তার অফিস রুমের পাশে থাকা পুরাতন হাজতখানার সামনে ও পেছনের ওয়াল ভেঙ্গে ডিজাইন পরিবর্তন করে আধুনিক অফিস রুম তৈরি করেছেন। এ জন্য তিনি টিআর প্রকল্পের অর্থ ব্যয় করছেন। যদিও নিয়ম রয়েছে গণপুর্ত বিভাগের অনুমতি ছাড়া নকশা পরিবর্তন দূরের কথা কোন প্রকার সংস্কার কাজও করা যাবে না।

পিআইও মিরাজ হোসেন খান বলছেন, উপজেলা পরিষদের অনুমতি নিয়েই তিনি নিজের জন্য এ অফিস তৈরি করছেন। গণপূর্ত বিভাগের সাথে যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে তা অবসানের চেষ্টা চলছে।

গণপুর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী প্রদীপ কুমার বসু জানান, তিনি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেছেন পিআইও শালিখা উপজেলার আদালতের পুরাতন হাজতখানা ভেঙ্গে ডিজাইন পরিবর্তন করে নিজের জন্য অফিস বানাচ্ছেন। এ জন্য তিনি কোন অনুমতি নেননি।

গণপুর্ত বিভাগের অনুমতি ছাড়া মডেল পরিবর্তনতো দূরের কথা কোন সংস্কার কাজ করাও বে-আইনী। এ ধরনের কাজে উপজেলা পরিষদের অনুমতি দেওয়ার কোন এখতিয়ার নেই। অনুমতি না নিয়ে গণপুর্তের ভবন ভাঙার ব্যাপারে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com