শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ইতিহাসে প্রথমবার ২৬০০ ডলার ছাড়ালো সোনার আউন্স আইনশৃঙ্খলা অবনতির চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দেওয়া হবে ইসরাইল-হিজবুল্লাহ মুখোমুখি, যা বললেন জাতিসংঘ প্রধান কাশিমপুর থেকে পলাতক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার বাসায় ফিরলেও সুস্থ নন খালেদা জিয়া: ফখরুল ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ সংঘাতের মধ্যে নতুন যুদ্ধাস্ত্র সামনে আনলো ইরান সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে বৃদ্ধের মৃত্যু কেউ আইন হাতে তুলে নেবেন না: নজরুল ইসলাম খান বন্যার ঝুঁকি : ৪৫ হাজার মানুষকে সরাচ্ছে জাপান নিউইয়র্কে বৈঠকে বসছেন তৌহিদ-জয়শঙ্কর ঢাকায় ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু নদী রক্ষায় আইনের কঠোর প্রয়োগ করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে: হাসান আরিফ বাংলাদেশকে ৫১৫ রানের লক্ষ্য দিলো ভারত জাতিসংঘে ড. ইউনূসের সঙ্গে মোদীর দেখা হচ্ছে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা: বাবা-ছেলেসহ গ্রেফতার ৩ লক্ষ্মীপুরে বন্যায় ক্ষতি ১ হাজার ৪৭৬ কোটি টাকার ভারতের মণিপুরে প্রতিবেশী দেশ থেকে ঢুকে পড়েছে ৯০০ যোদ্ধা সূত্রাপুরে ছিনতাইকারী ছুরিকাঘাতে আহত রিকশাচালকের মৃত্যু রাঙ্গামাটিতে তিন উপদেষ্টা, পরিস্থিতি নিয়ে চলছে বৈঠক

স্পার বাঁধে ধস, ভাঙন আতঙ্কে এলাকাবাসী

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৪
  • ১৭ বার পড়া হয়েছে

কুড়িগ্রামের উলিপুরে প্রায় ছয় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত তিস্তা নদীর বাম তীর রক্ষার একটি স্পার বাঁধ (গ্রোয়েন) ধসে গেছে। বাঁধ ধসের খবরে ঘরবাড়ি ও আবাদি জমি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন এলাকাবাসী। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড বাঁধটির ধস ঠেকাতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার প্রস্তুতি নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।

জানা গেছে, বন্যা নিয়ন্ত্রণে উপজেলার বজরা ইউনিয়নের চর বজরা এলাকায় ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে পাঁচ কোটি ৭১ লাখ টাকা ব্যয়ে তিস্তা নদীর বামতীর রক্ষার জন্য ২০০ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি স্পার বাঁধ (গ্রোয়েন) নির্মাণ করা হয়। ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ২০১৭ সালের জুন মাসে নির্মাণ কাজ শেষ হলে তা ধীরে ধীরে ভ্রমণ পিপাসু মানুষের বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত হয়। তবে এখন এটি ধসে পড়ায় আতঙ্কে রয়েছেন এলাকাবাসী।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. নুর জামাল জানান, বাঁধটি নির্মাণ করায় তিস্তা নদীর বাম তীরের ভাঙন থেকে রক্ষা পেয়েছে এলাকাবাসী। বাঁধটিতে ধস দেখা দেওয়ায় তারা ভয়ে আছেন। যদি বাঁধটি ধসে যায় তাহলে এলাকাবাসী নদীভাঙন ও বন্যায় নিঃস্ব হয়ে যাবে।

 

বাঁধের পাশে আশ্রয় নেওয়া মো. মুনাব্বর মিয়া বলেন, বাঁধটি নির্মাণে এলাকাবাসী অনেক উপকৃত হয়েছে। বাঁধটি রক্ষা করা না হলে এলাকার চর বজরা উচ্চ বিদ্যালয়, চর বজরা জামে মসজিদ, বজরা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়সহ কাশিম বাজার, চর বজরা, পূর্ব বজরা, লকিয়ারপাড় ও পশ্চিম বজরা এলাকা নদীভাঙন ঝুঁকিতে পড়বে। এতে বিপুল পরিমাণ আবাদি জমি, বসতভিটা ও স্থাপনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, বাঁধটি ধসে যাওয়ার খবর পেয়ে স্থানটি পরিদর্শন করেছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে জরুরি ভিত্তিতে ভাঙন রোধে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার কাজ শুরু করা হবে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com