রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:১৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
টমটমচালক হত্যা মামলায় ফেনীর সাবেক এমপি রহিম উল্ল্যাহ কারাগারে হজ নিবন্ধনের শেষ তারিখ ঘোষণা মেডিক্যাল রিপোর্ট প্রকাশ করে ট্রাম্পের ওপর কমলার চাপ সাকিব কী দেশে ফিরতে পারবেন? যা বললেন ক্রীড়া উপদেষ্টা ইউক্রেনের আকাশে রাশিয়ার গোপন অস্ত্র ধ্বংসের রহস্য! ১৯৩৭ বোতল ফেনসিডিলসহ ৫ মাদক কারবারি র‍্যাবের জালে লুঙ্গি দিয়ে মোড়ানো পোটলা থেকে ৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির প্লাস্টিকের বিকল্প ব্যবহারে এনবিআরের ১০ নির্দেশনা অযথা সময় নষ্ট না করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন: গয়েশ্বর আশরাফুল হত্যা: কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার পাকিস্তানে জাতিগত সহিংসতায় ১৫ জন নিহত ঢাকায় যেসব সড়ক এড়িয়ে চলতে হবে আজ সেনা ও র‌্যাবের পোশাক পরে ডাকাতি, গ্রেফতার ৬ ৪৩তম বিসিএসের চাকরিপ্রার্থীরা সুখবর পেতে পারেন পূজার ছুটি শেষে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে : ইশরাক সমালোচকদের স্বাগত জানিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা বেতার যন্ত্রপাতি আমদানি, ব্যবহার ও বাজারজাতে নতুন নির্দেশিকা লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু বিমানে পেজার ও ওয়াকিটকি নিষিদ্ধ করলো ইরান

মিয়ানমারে আফিম চাষ বেড়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ২২ বার পড়া হয়েছে

এ অবস্থায় আফিমের মতো মাদক চাষে ঝুঁকছেন দেশটির কৃষকেরা। আগের বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২২ পুরো মৌসুমে এক-তৃতীয়াংশ জমি আফিম চাষে ব্যবহার করা হয়েছে। এই জমির পরিমাণ ৪০ হাজার হেক্টরেরও বেশি।

গত বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২২ অর্থবছরে মিয়ানমারে ৯০ শতাংশ আফিম উৎপাদন বেড়েছে। এটি প্রায় ৭৯০ টনে গিয়ে ঠেকেছে। এতে বোঝা যাচ্ছে, মিয়ানমারের অর্থনীতিতে আফিমের ‘উল্লেখযোগ্য বিস্তার’ ঘটছে।

জাতিসংঘের মাদক এবং অপরাধবিষয়ক সংস্থার আঞ্চলিক প্রতিনিধি জেরেমি ডগলাস বলেন, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে জান্তা সরকার ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমারের অর্থনীতি, নিরাপত্তা ও সুশাসন ব্যাহত হয়। এমন পরিস্থিতিতে আফিম চাষে আগ্রহী হওয়া ছাড়া কৃষকদের কিছুই করার ছিল না।

স্যাটেলাইটে ধারণ করা ছবি ও মাঠ জরিপের ওপর ভিত্তি করে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। এতে বলা হয়েছে, ২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মিয়ানমারে আফিম উৎপাদন অনেকটাই কমে গিয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি উল্টো চিত্র দেখা গেছে।

সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমারের আফিম অর্থনীতি প্রায় ২০০ কোটি ডলারের, যা ২০২১ সালে দেশটির জিডিপির ৩ শতাংশের সমপরিমাণ। তবে উৎপাদন বাড়লেও আফিমের মূল্য কমেনি। কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি কেজি আফিম ২৮০ ডলারে কেনা হচ্ছে। আগের বছরের তুলনায় এই দাম ৬৯ শতাংশ বেশি। বিশ্বের শীর্ষ আফিম উৎপাদনকারী দেশ আফগানিস্তানে কৃষকের কাছ থেকে প্রতি কেজি আফিম ২০৩ ডলারে কেনা হয়।

বেশি দামে আফিম বিক্রি করলেও এতে কৃষকদের ক্রয়ক্ষমতা তেমন বাড়ছে না। এর কারণ, ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে পেট্রল ও সারের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাঁদের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে গেছে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com