শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
এবারের বিপিএলের প্রথম সেঞ্চুরি উসমান খানের ডাকসু নিয়ে আমরা অনেক আগ্রহী : ঢাবি উপাচার্য শীতার্তদের জন্য কম্বল কিনতে সরকারের বরাদ্দ ৩৪ কোটি টাকা আমাদের ঐক্যের যুদ্ধে ব্যর্থতা রয়েছে: মির্জা ফখরুল ভারতের চক্রান্তে প্রতিবেশী দেশে একের পর এক গুপ্তহত্যা তরুণ প্রজন্মের ত্যাগ বৃথা হতে দেওয়া যাবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা সংবিধান সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউনকে গ্রেপ্তার নিয়ে নাটকীয় পরিস্থিতি গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মৃতি ধরে রাখতে কাজ চলছে: উপদেষ্টা বিদেশে বন্ধু চাই, প্রভু নয়: জামায়াত আমির রাজধানীতে ‘হট্টগোল শিশু উৎসব’ শুরু ৩ হাজার সন্ত্রাসীকে হত্যার দাবি তুরস্কের প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে শীতার্তদের জন্য ৭ লাখ কম্বল সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের কাছে তথ্য উপদেষ্টার চিঠি মসজিদুল আকসার ইমাম ১০ দিনের সফরে বাংলাদেশে চিটাগংকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রাজশাহী বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি ঘন কুয়াশায় এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ঝরল ৪ প্রাণ, আহত ২১

মিয়ানমারে আফিম চাষ বেড়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ২৭ বার পড়া হয়েছে

এ অবস্থায় আফিমের মতো মাদক চাষে ঝুঁকছেন দেশটির কৃষকেরা। আগের বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২২ পুরো মৌসুমে এক-তৃতীয়াংশ জমি আফিম চাষে ব্যবহার করা হয়েছে। এই জমির পরিমাণ ৪০ হাজার হেক্টরেরও বেশি।

গত বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২২ অর্থবছরে মিয়ানমারে ৯০ শতাংশ আফিম উৎপাদন বেড়েছে। এটি প্রায় ৭৯০ টনে গিয়ে ঠেকেছে। এতে বোঝা যাচ্ছে, মিয়ানমারের অর্থনীতিতে আফিমের ‘উল্লেখযোগ্য বিস্তার’ ঘটছে।

জাতিসংঘের মাদক এবং অপরাধবিষয়ক সংস্থার আঞ্চলিক প্রতিনিধি জেরেমি ডগলাস বলেন, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে জান্তা সরকার ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমারের অর্থনীতি, নিরাপত্তা ও সুশাসন ব্যাহত হয়। এমন পরিস্থিতিতে আফিম চাষে আগ্রহী হওয়া ছাড়া কৃষকদের কিছুই করার ছিল না।

স্যাটেলাইটে ধারণ করা ছবি ও মাঠ জরিপের ওপর ভিত্তি করে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। এতে বলা হয়েছে, ২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মিয়ানমারে আফিম উৎপাদন অনেকটাই কমে গিয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি উল্টো চিত্র দেখা গেছে।

সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমারের আফিম অর্থনীতি প্রায় ২০০ কোটি ডলারের, যা ২০২১ সালে দেশটির জিডিপির ৩ শতাংশের সমপরিমাণ। তবে উৎপাদন বাড়লেও আফিমের মূল্য কমেনি। কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি কেজি আফিম ২৮০ ডলারে কেনা হচ্ছে। আগের বছরের তুলনায় এই দাম ৬৯ শতাংশ বেশি। বিশ্বের শীর্ষ আফিম উৎপাদনকারী দেশ আফগানিস্তানে কৃষকের কাছ থেকে প্রতি কেজি আফিম ২০৩ ডলারে কেনা হয়।

বেশি দামে আফিম বিক্রি করলেও এতে কৃষকদের ক্রয়ক্ষমতা তেমন বাড়ছে না। এর কারণ, ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে পেট্রল ও সারের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাঁদের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে গেছে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com