বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৪৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার না হলে কারখানা বন্ধ করবেন ব্যবসায়ীরা ব্যবসায়ী ইছহাক দুলালের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন যুদ্ধবিরতি চুক্তি ঘিরে ভাঙনের শঙ্কায় নেতানিয়াহুর সরকার গর্দান ও তলোয়ার দুটো একসঙ্গে থাকতে পারে না : হাসনাত বরিশালের সামনে কোনঠাসা ঢাকা, ১৩৯ রানে অলআউট ১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো হাসিনা ও তার পরিবারের নাম পরিবেশকদের পদচারণায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে উৎসবমুখর পরিবেশ কোনো ভোটই রাতে হবে না : ইসি মাছউদ প্রধান উপদেষ্টার ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে যাচ্ছেন বিএনপির সালাহউদ্দিন গাজায় যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানালো জাতিসংঘ এবি ব্যাংক ‘সম্পূর্ণা’ গ্রাহকের পরিবারের হাতে তুলে দিলো আর্থিক সহায়তা বরিশালের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে ঢাকা শিক্ষা ভবনের সামনে পুলিশ-আদিবাসী শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ ১৭ বছর পর কারামুক্ত লুৎফুজ্জামান বাবর পটুয়াখালীতে শাহ্‌জালাল ইসলামী ব্যাংকের স্কুল ব্যাংকিং কনফারেন্স ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রেস্তোরাঁ খাতে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহার প্রধান উপদেষ্টার ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে যাচ্ছে না বিএনপি বাবরকে বরণে নেত্রকোনা থেকে ৩০ হাজার মানুষ ঢাকায় জনগণ আর কোনোদিন নতজানু পররাষ্ট্রনীতি মেনে নেবে না

মাটিতে পুঁতে ফেলা হচ্ছে সাড়ে ১৯ কোটি টাকার পণ্য!

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ৪৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি করা সাড়ে ১৯ কোটি টাকা মূল্যমানের ২০৩ কনটেইনার পণ্য দীর্ঘদিনেও খালাস না করায় তা মাটিতে পুঁতে ফেলছে কর্তৃপক্ষ। এসব পণের মধ্যে রয়েছে আপেল-কমলার মতো কাঁচা ফলমূলের পাশাপাশি এনার্জি ড্রিংক, স্যানিটারি ন্যাপকিন ও প্রসাধনী পণ্য।

বৃহস্পতিবার বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম কাস্টমসের উপ-কমিশনার (নিলাম) মাজেদুল হক বলেন, আমদানিকারকরা দেশে আনার পর নানা কারণে বন্দর থেকে খালাস করেননি এমন ২০৩ কনটেইনার পণ্য মাটিতে পুঁতে ফেলা হচ্ছে। এসব কন্টেইনার গত ৩৭ হাজার দিন ধরে এসব বন্দর ইয়ার্ডে পড়ে আছে। কন্টেইনারগুলো নতুন করে ভাড়াও দেয়া যাচ্ছে না। এদিকে আমদানিকারকের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তাই গতকাল বুধবার থেকে চট্টগ্রামের টোল রোডের পাশে আবদুর রহমান ডিপো এলাকায় এসব পণ্য মাটিচাপা দেয়ার কাজ শুরু হয়েছে।

বন্দর সূত্রে জানা গেছে, ২০৩ কনটেইনারে মোট ৪৪ লাখ কেজি পণ্য রয়েছে, যার আমদানি মূল্য প্রায় ১৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

মাটিচাপা দেয়া এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে- আপেল, কমলা, মাল্টা, পেঁয়াজ, মুরগির খাবার, এনার্জি ড্রিংক, সূর্যমুখী তেল, ফলের জুস, প্রসাধনী, স্যানিটারি ন্যাপকিন ইত্যাদি। এর মধ্যে অধিকাংশ পণ্যই পচে-গলে নষ্ট হয়ে গেছে।

জানা গেছে, কাঁচা ফলমূল আমদানিকারকদের অধিকাংশই মৌসুমি ফল ব্যবসায়ী। অনেক সময় বাজারে ফলের দাম পড়ে যায়। তখন শুল্ক-কর ও মাশুল পরিশোধ করে খালাস নিতে গেলে আরও লোকসানের আশঙ্কা থাকে। তাই মৌসুমি আমদানিকারকেরা পণ্য খালাস করেন না।

বাংলা৭১নিউজ/এফআর

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com