বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়েল সচিব মো. শাহ কামাল বলেছেন, ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড় ফণী ঘণ্টায় ২৭ কিলোমিটার গতিতে ধেয়ে আসছে। এজন্য ইতোমধ্যে আমরা মোংলা এবং পায়রা বন্দরে বিশেষ করে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের অর্ধেক এলাকায় ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দিয়েছি। এরপরের সংকেতটি আসবে মহাবিপদ সংকেত। আমরা এখন মহাবিপদ সংকেতের সামনে দাঁড়িয়ে আছি।’
বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি। ক্লাইমেটচেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম এ সভার আয়োজন করে। এ সময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন।
শাহ কামাল বলেন, ‘সংকেতের স্তর এগুলো হচ্ছে ১ থেকে ৪ পর্যন্ত হুঁশিয়ারি সংকেত। ৫, ৬ ও ৭ হচ্ছে বিপদ সংকেত। বিপদ সংকেতগুলো বাংলাদেশে হয় বন্দরকেন্দ্রিক। ৮, ৯ ও ১০ নম্বর হচ্ছে মহাবিপদ সংকেত। আমরা এখন মহাবিপদ সংকেতের সামনে এসেছি। ইতোমধ্যে আমরা বিপর্যয় থেকে রক্ষার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে ৪৭ লাখ স্বেচ্ছাসেবক আছে। পৃথিবীর বহু দেশে এত লোকই নেই। এসব স্বেচ্ছাসেবক জীবন বাজি রেখে কাজ করে। আমরা একটি মানুষকেও হারাতে চাই না। এ জন্য উপকূলীয় ১৯ জেলার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব ধরনের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
বাংলা৭১নিউজ/এফ.এ