বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
‘পরিবেশ সুরক্ষায় বাংলাদেশকে সহায়তা দেবে ইইউ : রিজওয়ানা হাসান সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফ উত্তেজনা রাজধানীতে পঙ্গু হাসপাতালে আগুন পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইইউর সহায়তা চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা রমজান শেষ না হওয়া পর্যন্ত পণ্যের শুল্কে পরিবর্তন আনবে না সরকার অংশীজনরা কী চান তার ওপর নির্ভর করবে নির্বাচন কবে হবে ঢাকা ছাড়লেন খালেদা জিয়া ২ লাখ ৩৮ হাজার বেকারের কর্মসংস্থান করবে বেজা খালেদা জিয়াকে বার্তা পাঠিয়ে যা বললেন জিএম কাদের ইসলামী ব্যাংকের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন এলএনজি ও চাল আমদানি, ব্যয় ১০২৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা নাঈমুল ইসলাম খান ও তার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বিমসটেক সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ প্রথমবারের মতো দেশব্যাপী হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা কবে নাগাদ সব শিক্ষার্থী পাঠ্যবই পাবে জানি না: শিক্ষা উপদেষ্টা ট্রাইব্যুনালের মূল ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান বিচারপতি পুলিশে চাকরি পাচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে আহত ১০০ জন জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় শুনানি মুলতবি সচিবালয়ের গেটে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

মন পড়ছে যন্ত্র, দাবি ভারতীয় বিজ্ঞানীর

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১০ এপ্রিল, ২০১৮
  • ১৫৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক: স্কুলের ক্যান্টিন থেকে ক্লাসরুম, সর্বত্র বন্ধুবান্ধব-শিক্ষকেরা কে কী ভাবছে, বিশেষ ক্ষমতাবলে মনের খুঁটিনাটি সব কিছু পড়ে ফেলতে পারত এডওয়ার্ড কালিন।

সে রকমই একটি মন-পড়ার যন্ত্র বানিয়ে ফেলেছেন বলে দাবি ভারতীয় বংশোদ্ভূত গবেষক অর্ণব কপূরের। তবে এই মন-যন্ত্রের কাজ একটু অন্য রকম। আর এডওয়ার্ড ছিল ‘টোয়াইলাইট’ ছবির নায়ক। অর্ণব এমআইটির ছাত্র।

অর্ণবের দাবি, যে যন্ত্রটি তিনি বানিয়েছেন, তা মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাওয়া (কিন্তু অনুচ্চারিত) সব কথা পড়ে ফেলতে পারে। সেই মতো কাজও করে। কম্পিউটারের সাহায্যে কাজ করা যন্ত্রটির নাম ‘অল্টারইগো’। অর্ণবের দাবি, যে কথাগুলো আমরা মনে মনে ভাবি, কিন্তু বলি না, সেই কথাগুলো বুঝে যায় তাঁর যন্ত্র। সেই মতো সাড়াও দেবে। চোয়াল নড়বে না, কিন্তু মনের কথা নীরবে বেফাঁস হয়ে যাবে যন্ত্রের কাছে।

কী ভাবে? সাদা রঙের যন্ত্রটি ঘাড়ের পিছন দিক দিয়ে জড়িয়ে থাকে মাথাকে। চোয়াল-সহ মুখের সাতটি জায়গায় ছুঁয়ে থাকে যন্ত্রের সাতটি বিন্দু। স্নায়ুপেশীর সিগনাল চোয়ালে পৌঁছতেই তা পড়ে ফেলে নিমেষে। তবে অল্প কিছু শব্দই পড়তে শিখেছে ‘অল্টারইগো’। সেই শব্দগুলো ব্যবহার করে মগজ কোনও নির্দেশ দিলে তা পালন করে যন্ত্রটি।

যন্ত্রটিতে এক জোড়া হেডফোন থাকে, যা হাড়ের মাধ্যমে মনের কথাগুলো পৌঁছে দেয় অন্তর্কর্ণে (ইনার ইয়ার)। এক্সটারনাল অডিটরি ক্যানাল বা ইয়ার ক্যানাল ব্যবহার হয় না। ফলে মুখভঙ্গিমায় কোনও বদল হয় না। শরীরে কোনও ছাপ পড়ে না, নিশ্চুপেই সাড়া দেয় যন্ত্রটি।

সেটা কী রকম? বিজ্ঞানীর দাবি, আপাতত তাঁর যন্ত্রকে সময় জিজ্ঞাসা করলে, বলে দিতে পারবে। মুদিখানার হিসেব করে দিতে বললে, তা-ও পারবে। তবে ওই পর্যন্তই। কারণ, মাত্র ২০টি শব্দ শেখানো হয়েছে তাকে। আরও শব্দ শিখে ফেললে ভবিষ্যতে অগাধ সম্ভাবনা, দাবি অর্ণবের। বলেন, ‘‘গবেষণার মাঝপথে রয়েছি আমরা। তবে ফল বেশ ভাল। আশা করি, এক দিন সব কথা শিখিয়ে ফেলতে পারব ‘অল্টারইগো’-কে।’’

বাংলা৭১নিউজ/জেড এইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com