রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:১১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
রাজধানীতে স্বামীর ওপর অভিমানে গৃহবধূর ‘আত্মহত্যা’ তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই, তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি-রাস্তাঘাট রবিবার থেকে সারা দেশে ‘বাংলা ব্লকড’ কর্মসূচি ঘোষণা গুজরাটে ছয় তলা ভবন ধসে বহু হতাহতের শঙ্কা ডিআরইউ’র ফল উৎসব অনুষ্ঠিত কোটা ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে সংবিধানবিরোধী: জি এম কাদের তৃণমূল বিএনপিতে যোগ দিলেন চার দলের আড়াই ডজন নেতাকর্মী প্রথম আইন বিশ্ববিদ্যালয় এবং জুডিসিয়াল একাডেমি নির্মিত হবে শিবচরে হিলিতে এক সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৩০ টাকা বিকাশে টাকা দিলেই মিলছে চুরি যাওয়া বৈদ্যুতিক মিটার চিকিৎসকদের সঙ্গে ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় সভা যুক্তরাজ্যের প্রথম মুসলিম নারী বিচারমন্ত্রী কে এই শাবানা মাহমুদ? বিশ্ববাজারে সোনার দামে বড় উত্থান ডিএনএর জন্য চিঠি এসেছে, স্যাম্পল দিতে শিগগির কলকাতায় যাবো: ডরিন রাত ১টার মধ্যে ১৫ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস বাংলাদেশ এখন ‘হাবিবি’র দেশে পরিণত হয়েছে : আব্দুল মোমেন ইসরায়েলি হামলায় গাজায় একদিনে পাঁচ সাংবাদিক নিহত নারায়ণগঞ্জে বেনজীরের বাগানবাড়ি জব্দ কোটা বাতিলের দাবিতে ফের শাহবাগ অবরোধ কোটা আন্দোলন : চট্টগ্রামে পুলিশের বাধা ভেঙে সড়ক অবরোধ

মধুমতিতে ভাঙন, বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ও ফসলি জমি

নড়াইল প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় রবিবার, ৩০ জুন, ২০২৪
  • ১১ বার পড়া হয়েছে

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার শালনগর ইউনিয়নের রামকান্তপুর গ্রামে মধুমতী নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ি, আবাদী জমি, গাছপালা। ভাঙনের মুখে পড়ে বাড়িঘর সরিয়ে নিচ্ছেন অনেকে। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন উপজেলার শালনগর ইউনিয়নের রামকান্তপুর গ্রামের কয়েকশ পরিবার।

রোববার (৩০ জুন) সকালে সরেজমিনে গেলে স্থানীয়রা জানান, একাধিকবার মধুমতি নদীর ভাঙনের শিকার হয়েছেন এখানকার মানুষ। গত বছর পানি উন্নয়ন বোর্ড শিয়রবর গ্রামে ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেললেও, এবারের ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে।

রামকান্তপুর গ্রামের বাসিন্দা সাদ্দাম, আলাউদ্দিন,বালাম, চুন্নুমিয়া,আফজাল মোল্লা, হুমায়ুন কবির, আরফিন মোল্লা, ওসমান মুন্সী জানান, মধুমতি নদীর ভাঙনে তাদের বসতবাড়ি বার বার নদীগর্ভে চলে গেছে। এসব মানুষেরা নদী ভাঙনে নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। যেভাবে নদী ভাঙছে তাতে করে বসতভিটা কখন নদীর পেটে চলে যায়, তার ঠিক নেই। এবার বাড়ি ভাঙলে মাথাগোঁজার ঠাঁই থাকবে না তাদের।

রামকান্তপুর গ্রামের তোতা মিয়া বলেন, ৫ বিঘা জমি নদীগর্ভে চলে গেছে। এ পর্যন্ত তিনবার ভাঙনের শিকার হয়েছি। এবারও ভাঙনের মুখে।

বালাম মোল্লার স্ত্রী তহমিনা বেগম বলেন, এর আগে দুই বার বাড়ি নদীগর্ভে চলে গেছে। এ বছরও ভাঙনের মুখে পড়েছে।  যেকোনো সময় নদীগর্ভে বিলিন হয়ে যাবে।

শালনগর ইউনিয়ন পরিষদের রামকান্তপুর গ্রামের ইউপি সদস্য আশিকুল আলম বলেন, এভাবে মধুমতি নদীর ভাঙন চলতে থাকলে এক সময় রামকান্তপুর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।

এ বিষেয়ে নড়াইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, লোহাগড়া উপজেলার রামকান্তপুর গ্রামের ভাঙনরোধে আপাতত কোনো বরাদ্দ নেই। এ কারণে কোনো ধরনের কাজ করতে পারছি না। তবে বরাদ্দ পেলে আগামীতে ওই এলাকায় ভাঙন রোধে কাজ করা হবে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com