মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
‘পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থিতিশীলতা পুরো অঞ্চলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ’ বাংলাদেশ আর কোনো নতজানু পররাষ্ট্রনীতিতে বিশ্বাস করে না অবশেষে পদত্যাগের ঘোষণা জাস্টিন ট্রুডোর অগ্রাধিকারমূলক কাজের তালিকা দিলেন উপদেষ্টা মাহফুজ জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে সহযোগিতা করবে সরকার এবার ভারতে দুই শিশুর শরীরে মিললো এইচএমপিভি চারদিনে রেমিট্যান্স এলো ২৭৬৫ কোটি টাকা বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার করতে হবে বেপজাকে: প্রধান উপদেষ্টা মেক্সিকোতে পানশালায় বন্দুক হামলা, নিহত ৫ সাবেক এমপি মোস্তাফিজুর ও তার স্ত্রীর নামে দুর্নীতির ২ মামলা খ্যাতিমান অভিনেতা প্রবীর মিত্রের মৃত্যুতে তথ্য উপদেষ্টার শোক ঘরে ফিরেই জ্বলে উঠেছে সিলেট বৃহস্পতিবার থেকে ফের শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি কেন? পলককে বিচারকের প্রশ্ন কোন ডিবি সাধারণ পোশাক পরে আসামি গ্রেপ্তার করতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ৮২তম গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডস জিতলেন যারা গাজীপুরে আজও সড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ রাতে স্থায়ী কমিটির বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের নির্বাচনে সুযোগ দেওয়া যেতে পারে টস জিতে সিলেটকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো রংপুর

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিলামের পণ্য কেনা নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নন্দনপুর গ্রামে বিসিক শিল্পনগরীর পরিত্যক্ত মালামাল কিনতে গিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে চার রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিসিক শিল্পনগরীর পরিত্যক্ত ডেকো ফুড কোম্পানির মালামাল নিলামে বিক্রির আয়োজন করা হয়। সেই মালামাল কেনার প্রতিযোগিতা থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত। বুধল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হারুন ও সুহিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নাছির খন্দকারের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়, যা দ্রুতই সংঘর্ষে রূপ নেয়।

সংঘর্ষে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর হামলা চালায়। এ সময় বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুর এবং ধানের গোলায় আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের কারণে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

সংঘর্ষে আহতদের স্থানীয় জেলা সদর হাসপাতাল ও বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ভাঙচুরে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর ও পুড়ে যাওয়া ধানের পরিমাণ নির্ধারণে কাজ চলছে।

এ বিষয়ে সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফ্ফর হোসেন জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে দ্রুত পুলিশ, সেনাবাহিনী ও র‌্যাব ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরিস্থিতি শান্ত রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

তবে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয় প্রশাসন উভয় পক্ষকে শান্ত রাখতে এবং ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে পদক্ষেপ নিচ্ছে। এলাকাবাসী জানান, এই ঘটনার মাধ্যমে স্থানীয় রাজনীতির অন্তর্দ্বন্দ্ব আবারও সামনে এসেছে। সাধারণ মানুষ শান্তি ও স্থিতিশীলতা চায়।

বাংলা৭১নিউজ/এসএকে

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com