বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:১৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বহিষ্কৃত সমন্বয়ক গ্রেফতার নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা উচ্ছ্বাস-উল্লাসে নতুন বছর উদযাপন পুলিশের জ্যাকেট পরে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে সাংবাদিক সজীবকে সিলেটের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে রংপুর রিজার্ভ চুরির অর্থ দেশে ফেরাতে ফিলিপাইনের সহযোগিতা চাইলেন রাষ্ট্রপতি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে কমিশন বদ্ধপরিকর: সিইসি ছাত্রশিবিরের নতুন কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন ১২ কর্মকর্তা ১৯ জন উদ্ধার না হতেই ফের ৭ অপহরণ! স্লোগানে উত্তাল শহীদ মিনার, শেখ হাসিনার ফাঁসি দাবি নতুন বছরে দেশবাসীর জন্য তারেক রহমানের বার্তা ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে শামীমের লড়াই, তবু খুলনার কাছে হার চট্টগ্রামের দেশ কোনো দলকে ইজারা দেওয়া হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিলামের পণ্য কেনা নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে মেরামত করতে আরেকবার যুদ্ধে অংশ নিতে হবে ৫৫ বছরে বাগদান সারলেন সোহেল তাজ, জানা গেল পাত্রীর পরিচয় পদ্মা সেতু দুর্নীতির মামলা পুনরায় তদন্তের সিদ্ধান্ত থার্টিফার্স্ট নাইটে বন্ধ থাকবে বার, করা যাবে না নাচ-গান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাড়িবহরে হামলা, আহত ২০

ফুলবাড়ীতে ভেজাল শিশু খাদ্যে শিশুদের সর্বৃনাশ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
  • ৪৬১ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, মাহাবুব রহমান সুমন, ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি: প্রত্যেক অভিভাবকই তার শিশুকে স্কুলে পাঠান সুন্দর ভাবিষ্যতের জন্য। অনেকেই তাদের আদরের সোনা মনিকে ১০-২০ টাকা হাতে দিয়ে থাকে। এই সুযোগে কিছু ব্যক্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শিশুদের জন্য বিভিন্ন মুখরোচক খাবার তৈরী করে বাজারজাত করছে।
দাম ১০-১৫ টাকার মধ্যে রেখে বিক্রি করে লাভবান হলেও শিশুদের ভবিষ্যত স্বাস্থ্য নষ্ট হচ্ছে। স্কুল যাওয়ার আসার পথে দোকান গুলোতে সুন্দর করে সাজানো থাকে এসব খাদ্য ।
এসব খাদ্যের মধ্যে আছে পাপর ভাজা, চানাচুর, বাদাম, বিস্কুট, বুট, ছোট কেক, অচেনা ব্যান্ডের বিভিন্ন প্রকার জুস, চুইনগাম, বাবল গাম, চকোচকো, চকলেট, বিভিন্ন প্রকার আচার, চাচনি, ঝালমুড়ি, ফুচকা, চটপটি ইত্যাদি। সোনামনিরা চাইলে অভিভাবকরা না করতে পারেন না।
এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা করছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের কিছু কিছু পন্য মান সম্মত হলেও বেশিরভাগ পন্যমানহীন ভেজাল। এদের মধ্যে কেউ কেউ আবার ফটকা ও মৌসুমি ব্যবসায়ী। অধিকাংশ তৈরী খাবারে নিশিদ্ধ উপকরন রং ব্যবহার করা হয়। নি¤œ মানের তেল বার বার ব্যবহার করা হয়।
যা দিয়ে তৈরী খাবার খেয়ে শিশুরা অরুচি, পেটে পীড়া, আমাশয়সহ নানা রোগে আক্রাšত হয়। শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যত।
তাদের সুস্থ্য ও সুন্দর করে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সবার কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সবার চোখে ফাকি দিয়ে ব্যবসা করলেও দেখার কেউ নেই।
মাঝিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, দোকানে যতসুন্দর করে এসব খাদ্য সাজানো থাকে তাতে ছোটরা কেন বড়রাও আকৃষ্ট হন। খাবারের মান নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি জনসচেতনতা ও সরকারী নজরদারী বাড়াতে হবে।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com