বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
‘পরিবেশ সুরক্ষায় বাংলাদেশকে সহায়তা দেবে ইইউ : রিজওয়ানা হাসান সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফ উত্তেজনা রাজধানীতে পঙ্গু হাসপাতালে আগুন পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইইউর সহায়তা চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা রমজান শেষ না হওয়া পর্যন্ত পণ্যের শুল্কে পরিবর্তন আনবে না সরকার অংশীজনরা কী চান তার ওপর নির্ভর করবে নির্বাচন কবে হবে ঢাকা ছাড়লেন খালেদা জিয়া ২ লাখ ৩৮ হাজার বেকারের কর্মসংস্থান করবে বেজা খালেদা জিয়াকে বার্তা পাঠিয়ে যা বললেন জিএম কাদের ইসলামী ব্যাংকের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন এলএনজি ও চাল আমদানি, ব্যয় ১০২৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা নাঈমুল ইসলাম খান ও তার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বিমসটেক সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ প্রথমবারের মতো দেশব্যাপী হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা কবে নাগাদ সব শিক্ষার্থী পাঠ্যবই পাবে জানি না: শিক্ষা উপদেষ্টা ট্রাইব্যুনালের মূল ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান বিচারপতি পুলিশে চাকরি পাচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে আহত ১০০ জন জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় শুনানি মুলতবি সচিবালয়ের গেটে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় দুর্নীতিতে ভরে গেছে : রাঙ্গা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ৬ জুলাই, ২০২০
  • ৮৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(রংপুর)প্রতিনিধিঃ পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত দুর্নীতিতে ভরে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা। আজ সোমবার বিকেলে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় তিস্তা নদীর ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন ও ত্রাণ বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

রাঙ্গা বলেন, নদী নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতা রয়েছে। তিনি বুঝেছেন নদী শাসন করতে হবে। তাই গোটা দেশে নদী শাসনের জন্য সাড়ে আট হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন। কিন্তু পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতির কারণে সেটি করা সম্ভব হচ্ছে না।
তিনি বলেন, প্রতি বছর বন্যা ও নদী ভাঙন হচ্ছে। তারা সঠিক ভাবে নদী খনন করছে না। ফলে নতুন নতুন এলাকা বন্যা ও ভাঙনের শিকার হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলতির কারণে রংপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে যে সেতুটি হয়েছে, তার নিচ দিয়ে তিস্তার পানি না গিয়ে বাম দিক দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, প্রতি বছর গজলডোবা থেকে পানি আসছে, বালু-পলি আসছে। এতে করে তিস্তা নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে। নদী ও নদীপারের উচ্চতা ২ থেকে ৩ ফুটের ব্যবধান থাকে। ভারত গজলডোবার দরজা খুলে দেওয়ার সাথে সাথে তিস্তায় ৭ থেকে ৮ ফুট উঁচু পানি চলে আসে। এতে হঠাৎ করেই মানুষের ঘরবাড়ি ডুবে যায়। চরের মানুষ সারা বছর মাথার ঘাম পায়ে ফেলে যে সঞ্চয় করে তা তিস্তা নদীতে বিলীন হয়ে যায়। এবারও তিন দফায় পানি বেড়েছে। গজলডোবা বাঁধ নিয়ে ভারতের সাথে আলোচনা ছাড়া তিস্তা নদীরপারের মানুষকে রক্ষা করা কঠিন হবে।

রাঙ্গা গঙ্গাচড়ার কোলকোন্দ ইউনিয়নের চর চিলাখাল ও বিনবিনার চর এলাকার ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন। সেই সাথে চিলাখাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ভাঙন প্রতিরোধে বাঁশের পাইলিংয়ের কাজের অগ্রগতি দেখেন এবং ওই এলাকায় চার শতাধিক মানুষের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন তিনি।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলীমা বেগম, এমপি কন্যা মালিহা তাসনীম জুঁই, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সাজু আহম্মেদ লাল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাবিয়া বেগম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলা৭১নিউজ/এফএম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com