বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪, ০২:৫৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
‘আপত্তিকর’ খবর প্রকাশ, তীব্র প্রতিবাদ তাসকিনের সমুদ্র সম্পদের সঠিক ব্যবহারে গুরুত্ব দিলেন স্পিকার সুনীল অর্থনীতি বাস্তবায়নে এডিবির সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মৌলভীবাজারে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, ঝুঁকিতে বাঁধের ১১ স্থান ‘জি-ব্রেইন’ উদ্বোধন, এআই আইনের খসড়া সেপ্টেম্বরে চা ওয়ালা তিনবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় ছটফট করছে কংগ্রেস : মোদি দুপুরের মধ্যে যে ১৭ অঞ্চলে ঝড় হতে পারে অবৈধ সম্পদ : স্ত্রীসহ রাজউক পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলা সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৪৩ হাজার ৮৩ হাজি কলম্বিয়ার সঙ্গে ড্র করে কোপার কোয়ার্টারে ব্রাজিল ড. ইউনূসের মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ হাইকোর্টের শিক্ষক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ওবায়দুল কাদের শাহজালালে প্রায় সাড়ে ৪ কেজির ৩৮টি স্বর্ণের বার উদ্ধার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে দুইজনের মৃত্যু ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে ১২১ জনের মৃত্যু : ভোলে বাবার সন্ধানে পুলিশ বিপৎসীমার ওপরে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত আসামে বন্যা, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮ জিডিপিতে পর্যটন শিল্পের অবদান প্রায় ৪ শতাংশ ভারতে পদদলনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮৭ লিবিয়ায় ২ ভাইকে জি‌ম্মি, মুক্তিপণ নিতে এসে গ্রেপ্তার ২

নাটোরের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে রাজশাহীতে দুদকের মামলা

নাটোর প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে

আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে নাটোরের এক কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুদকের সমন্বিত রাজশাহী জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন সহকারী পরিচালক আমীর হোসাইন। 

মামলায় আসামি করা অধ্যক্ষের নাম মো. আবদুর রাজ্জাক। তিনি নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আয়কর অধ্যাদেশের বিশেষ সুবিধায় কালো টাকা সাদা করেন অধ্যক্ষ। টাকার পরিমাণ ১ কোটি ১০ লাখ ২৯ হাজার ৭৯০ টাকা। এই টাকা বাড়ি নির্মাণে বিনিয়োগ দেখিয়েছেন তিনি। এই টাকা বাদ দিলেও তার আরও ৪০ লাখ ২৫ হাজার ৯৫৮ টাকার আয়বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া গেছে। অবৈধ এই সম্পদ অর্জনের অভিযোগেই তার বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।

দুদক সূত্র জানায়, অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক মোল্লার বিরুদ্ধে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজে শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এসেছিল দুদকে। এই অভিযোগের বিষয়ে দুদকের রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক কামরুল আহসান, প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রাশেদুল ইসলাম ও রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন অনুসন্ধান করেন। অনুসন্ধানকালে অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকের আয়ের সঙ্গে সম্পদের অসঙ্গতি পাওয়া যায়। এ নিয়ে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের অনুমোদন নিয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হলো।

মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ আবদুর রাজ্জাক বলেন,  ‘আমি ১৯৯৭ সাল থেকে চাকরি করি। আমার স্ত্রীও চাকরি করে। আমার বাবা একজন সম্ভ্রান্ত মানুষ ছিলেন। তিনি আমাদের অনেক জায়গা-জমি দিয়ে গিয়েছেন। অসৎ উপায়ে সম্পদ অর্জন করিনি। আমি হয়রানির শিকার হচ্ছি।’

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com