শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:২৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
এবারের বিপিএলের প্রথম সেঞ্চুরি উসমান খানের ডাকসু নিয়ে আমরা অনেক আগ্রহী : ঢাবি উপাচার্য শীতার্তদের জন্য কম্বল কিনতে সরকারের বরাদ্দ ৩৪ কোটি টাকা আমাদের ঐক্যের যুদ্ধে ব্যর্থতা রয়েছে: মির্জা ফখরুল ভারতের চক্রান্তে প্রতিবেশী দেশে একের পর এক গুপ্তহত্যা তরুণ প্রজন্মের ত্যাগ বৃথা হতে দেওয়া যাবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা সংবিধান সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউনকে গ্রেপ্তার নিয়ে নাটকীয় পরিস্থিতি গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মৃতি ধরে রাখতে কাজ চলছে: উপদেষ্টা বিদেশে বন্ধু চাই, প্রভু নয়: জামায়াত আমির রাজধানীতে ‘হট্টগোল শিশু উৎসব’ শুরু ৩ হাজার সন্ত্রাসীকে হত্যার দাবি তুরস্কের প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে শীতার্তদের জন্য ৭ লাখ কম্বল সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের কাছে তথ্য উপদেষ্টার চিঠি মসজিদুল আকসার ইমাম ১০ দিনের সফরে বাংলাদেশে চিটাগংকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রাজশাহী বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি ঘন কুয়াশায় এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ঝরল ৪ প্রাণ, আহত ২১

দেশে অবৈধ ফার্মেসি লাখের বেশি, আইন পাস হলেই অভিযান

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ইউসুফ আলী বলেছেন, দেশে নিবন্ধিত ফার্মেসি আছে দেড় লাখের মতো। এর বাইরে এক লাখের বেশি অবৈধ ফার্মেসি রয়েছে। যারা নিয়মনীতির বাইরে গিয়ে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিকের মতো ওষুধ বিক্রি করছেন। অনিয়ন্ত্রিত ওষুধ সেবনে মাল্টি ড্রাগ রেজিসট্যান্স বা ওষুধের অকার্যকরিতা বাড়ছে।

শুক্রবার লাজ ফার্মার ৫০ বছরপূর্তি অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মেজর জেনারেল ইউসুফ আলী বলেন, ওষুধের যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিতে ব্যবস্থাপত্র ছাড়া বিক্রি বন্ধ এবং সারা দেশের ফার্মেসিগুলো আধুনিকায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন সরকার। একইসঙ্গে অনিবন্ধিত ফার্মেসি বন্ধে ঔষধ আইন বাস্তবায়ন হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহারের পেছনে অন্যতম কারণ যত্রতত্র ফার্মেসি গড়ে ওঠা। বাংলাদেশে যত ফার্মেসি রয়েছে, পৃথিবীর আর কোনো দেশে নেই। এক সময় কয়েক কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ওষুধ আনতে হত, এখন হাত বাড়ালেই ফার্মেসি। অনিবন্ধিত ও অবৈধ ফার্মেসি বন্ধে কাজ চলছে। আইন পাস হলেই অভিযান শুরু হবে।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, মাথা ব্যথার মতো সাধারণ সমস্যাতেও অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হচ্ছে। মানুষ ইচ্ছেমতো তা কিনতে পারছেন। বিক্রিতে ফার্মেমিগুলো নিয়ম মানছে না। ফলে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হারাচ্ছে। এমনকি আইসিইউতে যে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়, সেটিও কাজে আসছে না।  এ কারণে ব্যবস্থাপত্র ছাড়া ওষুধ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই এ ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছে। আগামী সংসদ অধিবেশনে পাস হবে আশা করি। একইসঙ্গে অবৈধ ফার্মাসিগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। উন্নত দেশে ফার্মেসি একই রকম হলেও আমাদের এখানে ফার্মেসির পাশাপাশি অন্যান্য পণ্যও চলে। তাই লাজ ফার্মার মতো মডেল ফার্মেসি ও মাননিয়ন্ত্রণ করতে পারে এমন ফার্মেসি ছাড়া বাকিগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশে দুই কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে ওষুধ আনতে হয়। দেশে হাতের কাছেই ওষুধ মেলে। আইনের দুর্বলতার কারণে ব্যবস্থা নিতে পারছি না। নতুন আইন হলে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ হবে।

 

বাংলা৭১নিউজ/এবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com