শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
নুরানী বোর্ডের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৮৫.২৫ শতাংশ সচিবালয়ে প্রবেশ পাসের বিশেষ সেল গঠন মাশরাফির জন্য অপেক্ষা করবে সিলেট দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট হতেই হবে : এম সাখাওয়াত ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্তদের বিচার এক বছরের মধ্যে শেষ হবে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের সমালোচনা করলেন মির্জা ফখরুল সিলেটে কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ৩ বিলিয়ন ডলার: গভর্নর আফগান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ১৯ পাকিস্তানি সৈন্য নিহত সংস্কারের বিষয়ে সরকার একা সিদ্ধান্ত নেবে না: উপদেষ্টা মাহফুজ সচিবালয়ে আগুন গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ: রিজভী রোববার থেকে দক্ষিণ সিটিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের কাজ শুরু মহাখালীতে আবাসিক ভবনে আগুন প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে অভিনেত্রী স্বাগতাকে লিগ্যাল নোটিশ ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত ৬, সেই বাসচালক গ্রেফতার বিএসএফের বাধার মুখে পড়া মুহুরী নদীর সেই সেচ পাম্প চালু বিএনপি-জামায়াতকে কঠিন হুঁশিয়ারি মামুনুল হকের নিজে নন, শাহিন আফ্রিদির চোখে বাংলাদেশিরাই বড় তারকা লামায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা, বেনজীরের কেয়ারটেকারসহ গ্রেপ্তার ৪

দুই কারণে বেড়েছে সিজার ডেলিভারি

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১ আগস্ট, ২০১৭
  • ৯৩ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: গর্ভবতী মায়েদের আগ্রহ এবং ডাক্তারদের সময়ের অভাব-এ দুই কারণেই দেশে সিজার ডেলিভারির সংখ্যা বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক। একইসঙ্গে প্রাইভেট সেক্টরে ৫০ ভাগের বেশি সিজার ডেলিভারি হয়ে থাকে বলে জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০১৭ উদযাপন উপলক্ষ্যে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সিজার করাটার দুই রকম বিষয় আছে। একটা হলো মায়েরাও সিজার চায়। অনেক সময় অনেক যুবতি মায়েরা লেবার পেইনটা সহ্য করতে চায় না। তারা তাড়াতাড়ি রিলিজ পেতে চায়। যে কারণে এ সিজার। আরেকটি বিষয় হলো, ডেলিভারিটা আমাদের দেশে বেশিরভাগ ডাক্তার দ্বারা হচ্ছে। ডাক্তারদের কিছুটা সময়ের অভাবও থাকে। তারাও একটু তাড়াহুড়ার মধ্যে থাকেন। যার ফলে তারা আর ওইসময় দিতে চায় না ডেলিভারির জন্য। তাড়াতাড়ি করার কারণে হয়তোবা সিজারটা বেড়ে যায়।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ডব্লিউএইচও (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা) এর তথ্য অনুযায়ী বা নিয়ম অনুযায়ী ১৫ ভাগের বেশি সিজার হওয়ার কথা না। আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হাসপাতালগুলোতে ২০ থেকে ২৫ ভাগের বেশি সিজার হয় না। অনেকক্ষেত্রে তার থেকে কম। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হাসপাতালগুলোতে জটিল কেইসগুলোই আসে। সে কারণেই সিজার হয়ত একটু বেশি হচ্ছে। সেটা তাও বেশি না বলে আমি মনে করি। ২০ বা ২৫ বেশি না। কিন্তু প্রাইভেট সেক্টরে ৫০ ভাগের বেশি সিজার হয়ে থাকে। এ তথ্য আমাদের কাছে আছে।’

সিজার ডেলিভারির ক্ষেত্রে ডাক্তারদের বাণিজ্যিক বিষয় থাকে-এটা সবসময় সঠিক নয় বলেও দাবি করেন প্রতিমন্ত্রী। বলেন, ‘অনেক সময় জটিল একটা অবস্থার তৈরি হতে পারে। যেখানে মা বা শিশুর মৃত্যু হতে পারে। তখন সিজার প্রয়োজন হয়ে যায়। এ কারণে সবক্ষেত্রেই যে বাণিজ্যিক বিষয় রয়েছে তা সঠিক নয়।’

জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমাদেরও প্রচেষ্টা আছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন নির্দেশনা আছে, ট্রেইনিং প্রোগ্রাম আছে, যার মাধ্যমে আমরা সিজার কমিয়ে আনতে চাচ্ছি। কারণ সিজার হলে মায়েদের পরবর্তীকালে শারীরিক কিছু দুর্বলতা রয়ে যায়। আমরা আশা করব, পর্যায়ক্রমে জনসচেতনতার মাধ্যমে এবং মায়েদের সচেতনতার মাধ্যমে সিজার কমে আসবে।’

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com