বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:১২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
কুষ্টিয়ায় ডাম্প ট্রাক-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ২ ৬ বছর চাকরিতেই শতকোটি টাকার মালিক গোপালগঞ্জের নির্মল! ঘরে আগুন দিয়ে ২ শিশুকে হত্যা : এক বছর পর পরিকল্পনাকারী গ্রেপ্তার কোনো শত্রুই ইরান আক্রমণের সাহস করে না: খামেনি ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৪ তরুণদের স্বপ্নের দেশ গড়তে বিদেশি বন্ধুদের সহযোগিতা চান ড. ইউনূস বাংলাদেশের সাথে ইতিবাচক সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে: ভারত কুমিল্লা এরিয়া পরিদর্শন করলেন সেনাপ্রধান কৃষিকে কৃষকবান্ধব করতে হবে: উপদেষ্টা সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা সরকারের উদ্দেশ্য ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ করা : বাণিজ্য উপদেষ্টা মিরাজের রক্তমাখা শার্ট নিয়ে তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বাবার সাক্ষাৎ একদিনের ব্যবধানে ফের বাড়লো সোনার দাম, ভরি ১৩৮৭০৮ টাকা সরকারি বরাদ্দ বিতরণে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে নাটোরে জোড়া খুনের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু আইনজীবীকে ৬ মাস গুম করে রাখার অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বিশ্বব্যাংককে বিনিয়োগের আহ্বান গাজীপুরে কৃষকদল ও যুবদলের মধ্যে সংঘর্ষ আবারও ৪ দিনের রিমান্ডে আওয়ামী লীগ নেতা তুষার কান্তি মন্ডল জামালপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোরিকশা চালকের মৃত্যু

তিস্তায় পানি নেই, আকাল মাঝিদের

নীলফামারী প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ২০ বার পড়া হয়েছে

প্রবহমান তিস্তা নদী এখন বিস্তীর্ণ বালুচর। নদীর বিভিন্ন স্থানে পড়ে রয়েছে জেলেদের নৌকা। বর্ষাকালে দিনভর মাছ ধরায় ব্যস্ত থাকলেও এখন নদীতে পানি না থাকায় জাল বুনন আর পানির অপেক্ষায় রয়েছেন তারা।

সরেজমিনে দেখা যায়, তিস্তার বিস্তীর্ণ বালুচর ধু ধু করছে। অবসর সময় জাল বুননে পার করছেন মৎস্যজীবীরা। কিছু অংশে পানি থাকলেও নেই মাছের দেখা। তাই উপার্জন না থাকায় সংসার চালাতে হিমশিম অবস্থা মৎস্যজীবীদের।

মৎস্যজীবী সুকুমার দাস বলেন, আগে নদীতে সবসময় পানি ছিলো। আমরা এক বুক পানিতেও মাছ ধরেছি তখনকার সময়ে ভালোই মাছ পেতাম। শীতকালে বালুচর হয়ে গেছে তিস্তা। গরমকালে অবস্থা আরও খারাপ হবে।

আরেক মৎস্যজীবী বুলবুল ইসলাম বলেন, আমারা এখন মাছ ধরতে পারছি না। সারাদিন হাঁটু পানিতে জাল ফেলেও তেমন মাছ পাই না। পরিবার নিয়ে খুব কষ্টে আছি। জাল বুনছি। জাল বাজারে নিয়ে গেলেও তেমন কেউ কিনতে চায় না। ফলে পরিবার নিয়ে কষ্টে আছি। নদীতে পানি না থাকায় ধরা পড়ছে না মাছ। ফলে তিস্তায় নির্ভরশীল জেলেরা অন্য পেশা বেছে নিচ্ছেন।

জাহেদুল হক নামে এক মৎস্যজীবী জানান, প্রায় চার মাস থেকে নদীর পানির প্রবাহ কমে যাওয়ায় নৌকা চলাচল বন্ধ রয়েছে। তখন থেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টে দিনাতিপাত করছি। সরকারিভাবে কোনো সাহায্য সহযোগিতা করা হয় না। অনেকে বাধ্য হয়ে বাপ-দাদার পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় যাচ্ছেন।

নীলফামারী জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোস বলেন, তিস্তা পাড়ের যেসব মৎস্যজীবী আছেন তাদের তালিকা করা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে তাদের সহায়তা দেওয়া হয়৷

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com