বাংলা৭১নিউজ, সিলেট অফিস : বিশিষ্ট লেখক ও শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবালের উপর হামলার প্রতিবাদে সিলেটে মানববন্ধন করেছে মিউজিক্যাল ব্যান্ড এসোসিয়েশন।
বৃহস্পতিবার বিকালে সিলেট নগরীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি ফায়িদ রহমান। সিলেট মিউজিক্যাল ব্যান্ড এসোসিয়েশনের সভাপতি সাইদ আহমদ জায়গীদারের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ধ্রুপ নীলের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন এসোসিয়েশনের উপদেষ্টা রানা শেখ (সুলতান অব সিলেট), সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য সামসুল আলম সেলিম, বাংলাদেশ মিউজিশিয়ান ফোরাম সিলেট জেলা শাখার সভাপতি আলী হোসেন মিলু।
এছাড়া রিম মিউপিক্যাল ক্লাব, অরফিয়াস, ব্যান্ড কমিউনিটি, ফ্লেইমস মিউজিক্যাল ক্লাব, দ্রিম, বসমিক রে, পেন্টাটোন মিউজিক্যাল ক্লাব, মৃত্তিকায় মহাকাল, সাউন্ড মালিক সমিতি, সাউন্ড শ্রমিক সমিতি মানববন্ধনে অংশগ্রহন নেয়।
সিলেটের ডাবল মার্ডার ঘটনায় ৯শ’ জনের বিরুদ্ধে মামলা, আটক ১
সিলেটের দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দিতে সংঘর্ষের ঘটনায় ৭-৮শ’ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের হয়েছে। নিহত দুইজনের পরিবারের পক্ষ থেকে নিহত বাবুলের ভাই সেবুল আহমদ বাদী হয়ে দক্ষিণ সুরমা থানায় বৃহস্পতিবার মামলা দায়ের করেন। মামলায় ১০৯ জনের নাম উল্লেখ্য করা হয়েছে। অজ্ঞাত আসামী করা হয়েছে বাকিদের।
তবে গত বুধবার রাতে পরিত্যক্ত অবস্থায় ৪ রাউন্ড কার্টুজের খোসা উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে।
জানা গেছে, জোড়া খুনের ঘটনায় বরইকান্দি ইউনিয়নের ১০নং রোডের কাজি বাড়ির বাসিন্দা, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ৩নং তেলিখাল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াদুদ আলফু মিয়াকে প্রধান আসামী করা হয়েছে।
এ মামলায় বৃহস্পতিবার দুপুরে শাহজাহান নামক একজনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। এলাকায় অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে এখনো পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এ ব্যাপারে দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি খায়রুল ফজলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। আসামীদের গ্রেফতার করতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
উল্লেখ্য, তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে গত মঙ্গলবার সকালে বরইকান্দি এলাকার ১০নং রোডের বাসিন্দা কাজী বাড়ির বাসিন্দা আব্দুল ওদুদ আলফু মিয়া এবং ৩নং রোডের বাসিন্দা বরইকান্দি ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সভাপতি গৌছ মিয়ার পক্ষের লোকজনের মধ্যে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে গৌছ মিয়ার পক্ষের তার দুই ভাগিনা বাবুল মিয়া ও মাসুক মিয়া প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত হন। এ ঘটনায় প্রায় ৩৫ জন আহত হন।
বাংলা৭১নিউজ/জেএস