সোমবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
এবার ভারতে দুই শিশুর শরীরে মিললো এইচএমপিভি চারদিনে রেমিট্যান্স এলো ২৭৬৫ কোটি টাকা বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার করতে হবে বেপজাকে: প্রধান উপদেষ্টা মেক্সিকোতে পানশালায় বন্দুক হামলা, নিহত ৫ সাবেক এমপি মোস্তাফিজুর ও তার স্ত্রীর নামে দুর্নীতির ২ মামলা খ্যাতিমান অভিনেতা প্রবীর মিত্রের মৃত্যুতে তথ্য উপদেষ্টার শোক ঘরে ফিরেই জ্বলে উঠেছে সিলেট বৃহস্পতিবার থেকে ফের শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি কেন? পলককে বিচারকের প্রশ্ন কোন ডিবি সাধারণ পোশাক পরে আসামি গ্রেপ্তার করতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ৮২তম গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডস জিতলেন যারা গাজীপুরে আজও সড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ রাতে স্থায়ী কমিটির বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের নির্বাচনে সুযোগ দেওয়া যেতে পারে টস জিতে সিলেটকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো রংপুর বিসিএসে বয়স বৃদ্ধিতে ১ সপ্তাহের আল্টিমেটাম দিল চিকিৎসকরা সপ্তাহে ১ দিন কর্মকর্তাদের প্রধান ফটকে অফিস করার নির্দেশ ইসির দীর্ঘ ৭ বছর পর দেখা হবে মা ও ছেলের বিএনপি নেতার মৃত্যুর খবরে বাসায় ছুটে গেলেন জামায়াত আমির সুনামগঞ্জে সিএনজি অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২

জাকিরকে পুলিশই মেরেছে, অভিযোগ মায়ের

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ৮ জুলাই, ২০১৬
  • ১২১ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: গুলশানের ঘটনায় আহত অবস্থায় আটক বাবুর্চি জাকির হোসেন শাওনকে পুলিশই মেরেছে বলে জাকিরের মা মাসুদা বেগম সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেন, জাকির কোনো জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না।

আজ শুক্রবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান জাকির।

তার পরই হাসপাতালে সাংবাদিকদের সামনে জাকির হোসেন শাওনের মা মাসুদা বেগম অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার ছেলে গরিবের সন্তান, রিকশাওয়ালার ছেলে, পিঠাওয়ালির পোলা। আমার বাবা ছোট্ট মানুষ। শিক্ষিতও না। নিজের নামডাও ভালো কইরা লেখতে পারে না।’

‘আমার বিশ্বাস, ডিবির লোকে তারে মারছে, পুলিশের গাড়ি কইরা ধইরা নিয়া গেছে’, বুক চাপড়ে বলতে থাকেন মাসুদা।

এ সময় হাসপাতালে শাওনের বাবাসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

গত ১ জুলাই হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসী হামলার পর ওই এলাকা থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় পুলিশ শাওনকে আটক করেছিল। দীর্ঘদিন জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়।

শাওন সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী বলে পুলিশ দাবি করে।

তবে তাঁর পরিবারের দাবি, তিনি হলি আর্টিজানে বাবুর্চির সহকারী হিসেবে দেড় বছর ধরে কাজ করেন। কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে তিনি জড়িত ছিলেন না।

ঘটনার পরের দিন ২ জুলাই পরিবারের সদস্যরা শাওনের খোঁজে গুলশান এলাকায় যান এবং সেখানে সাংবাদিকদের শাওনের ছবিও দেখান। এ সময় তারা শাওনের খোঁজে পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ করেন। শাওনের পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে এর পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়।

হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে দেশি-বিদেশি ২২ জনকে হত্যা করে। সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত হন দুই পুলিশ কর্মকর্তা। পরের দিন কমান্ডো অভিযানে ছয় সন্দেহভাজন অস্ত্রধারী নিহত হয়।

বাংলা৭১নিউজ/আরএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com