শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
নুরানী বোর্ডের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৮৫.২৫ শতাংশ সচিবালয়ে প্রবেশ পাসের বিশেষ সেল গঠন মাশরাফির জন্য অপেক্ষা করবে সিলেট দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট হতেই হবে : এম সাখাওয়াত ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্তদের বিচার এক বছরের মধ্যে শেষ হবে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের সমালোচনা করলেন মির্জা ফখরুল সিলেটে কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ৩ বিলিয়ন ডলার: গভর্নর আফগান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ১৯ পাকিস্তানি সৈন্য নিহত সংস্কারের বিষয়ে সরকার একা সিদ্ধান্ত নেবে না: উপদেষ্টা মাহফুজ সচিবালয়ে আগুন গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ: রিজভী রোববার থেকে দক্ষিণ সিটিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের কাজ শুরু মহাখালীতে আবাসিক ভবনে আগুন প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে অভিনেত্রী স্বাগতাকে লিগ্যাল নোটিশ ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত ৬, সেই বাসচালক গ্রেফতার বিএসএফের বাধার মুখে পড়া মুহুরী নদীর সেই সেচ পাম্প চালু বিএনপি-জামায়াতকে কঠিন হুঁশিয়ারি মামুনুল হকের নিজে নন, শাহিন আফ্রিদির চোখে বাংলাদেশিরাই বড় তারকা লামায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা, বেনজীরের কেয়ারটেকারসহ গ্রেপ্তার ৪

‘চক্ষু চিকিৎসকের সংখ্যা আরও বাড়াতে হবে’

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ৩০ জুলাই, ২০১৭
  • ১২৩ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: বর্তমানে বাংলাদেশে এক হাজার ১০০ জন চক্ষু চিকিৎসক রয়েছেন, যা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। ২০২০ সালের মধ্যে এ সংখ্যা এক হাজার ৬০০-তে উন্নীত করতে হবে।

শনিবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টার ইনে অনুষ্ঠিত ‘আইএপিবি ভিশন-২০২০’ শীর্ষক দিনব্যাপী এক কর্মশালায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক এএইচএম এনায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী।

এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক উপদেষ্টা (ডিজএ্যাবিলিটি, ইনজুরি প্রিভেনশন ও রিহ্যাবিলিটিশেন) ডা. পাতাঞ্জলী দেব নায়ার, এশিয়া প্যাসিফিক ওপথালমলোজিক্যাল সোসাইটির ভাইস-প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডা. আভা হোসেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক দীন মোহাম্মদ নুরুল হক, ওএসবি প্রেসিডেস্ট অধ্যাপক মো. শারফউদ্দীন আহমেদ এবং ন্যাশনাল আই কেয়ারের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. গোলাম মোস্তফা।

সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেন, চক্ষু চিকিৎসা সেবা দেশের প্রতিটি অঞ্চলে নিয়ে যেতে ২০২০ সালের পর করণীয় সম্পর্কে এখন থেকেই পরিকল্পনা গ্রহণ করার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।

তিনি চোখের স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করছে এমন পেশাদার সংস্থা,নীতি নির্ধারকদের এ কর্মশালা থেকে প্রাপ্ত দিকনির্দেশনা সার্বজনীন চোখের স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণে জাতীয় কর্মকাণ্ডকে আরও জোরদার করবে বলেও জানান।

পাতাঞ্জলী দেব নায়ার বলেন, চোখের স্বাস্থ্য নিয়ে দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়নে অবশ্যই সে দেশের সংস্কৃতিকে গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি, প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে চক্ষুস্বাস্থ্য সেবার আওতায় নিতে আসতে বিশেষ কর্মপরিকল্পনার কথা বলেন।

অধ্যাপক এনায়েত হোসেন বলেন, দেশে ত্রিশোর্ধ জনসংখ্যার ১ দশমিক ৫৩ শতাংশ বা প্রায় সাড়ে সাত লাখ মানুষ অন্ধ এবং ১৩ দশমিক ৮ শতাংশ স্বল্প দৃষ্টিসম্পন্ন।

তিনি শিশুদের চোখের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা উল্লেখ করে বলেন, ১৩ লাখ শিশুসহ দেশের মোট ৬০ লাখ মানুষ দৃষ্টি স্বল্পতায় ভুগছে। এছাড়া, নবজাতকদের ২২ শতাংশ রেটিনোপেথি অব প্রিম্যাচুরিটিজনিত ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

দিনব্যাপী কর্মশালায় সরকারী কর্মকর্তা, দেশের স্বনামধন্য চক্ষু চিকিৎসকসহ আন্তর্জাতিক ও জাতীয় উন্নয়ন সংস্থা ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের ৬০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।

দ্য ইন্টারন্যাশলনার এজেন্সি ফর প্রিভেনশন অব ব্লাইন্ডনেসের বাংলাদেশ চ্যাপ্টার এবং আইএনজিও ফোরাম যৌথভাবে কর্মশালার আয়োজন করে।

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com