বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
অবশেষে ইবতেদায়ি মাদরাসা জাতীয়করণের সিদ্ধান্ত ছাত্রদল-স্বেচ্ছাসেবক দলের সংঘর্ষ-অগ্নিসংযোগ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ২৫ রমজানে ওএমএসের মাধ্যমে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হবে চাল তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম ভিয়েতনাম-মরক্কো থেকে চাল ও সার কেনার প্রস্তাব অনুমোদন বিচার বিভাগের একের পর এক কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প ‘রূপালী ই-ব্যাংক’ অ্যাপ উদ্বোধন অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা যাবে না: হাইকোর্টের রায় দেশে ফিরে গ্রেফতার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সাদ্দাম সাতক্ষীরায় ধানক্ষেতে উঠছে গ্যাস তাবলিগ-জামাতের সংঘর্ষে আহত মিজানুরের মৃত্যু মার্চ থেকে শালবন পুনরুদ্ধারে মাঠে নামবে সরকার রাজশাহীতে স্টেশনে ভাঙচুর চালিয়ে টিকিটের টাকা ফেরত নিলেন ক্ষুব্ধ যাত্রীরা ইসরায়েলিদের গ্রিনল্যান্ডে পাঠানোর প্রস্তাব ইরানি মন্ত্রীর ভারত থেকে ১১৩৭ কোটি টাকার ডিজেল কিনবে সরকার ভিআইপি রুমে দুই ঘণ্টার বৈঠক, সিদ্ধান্ত ছাড়াই বেরিয়ে গেলেন নেতারা মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৭ গ্রেনেড উদ্ধার ভারতে ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মঞ্চ ভেঙে পড়ে নিহত ৬ পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান চলাকালে হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৬ বাংলাদেশ থেকে পাট ও ওষুধ নিতে ব্রাজিলের প্রতি আহ্বান বিএনপির

ঘরে ঘরে পাহারা দিয়ে নির্বাচনী সহিংসতা ঠেকানো যায় না: সিইসি

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
  • আপলোড সময় বুধবার, ১০ নভেম্বর, ২০২১
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, ঘরে ঘরে, মহল্লায় মহল্লায় পুলিশি পাহারা দিয়ে নির্বাচনী সহিংসতা ঠেকানো যায় না। এটি ঠেকানোর একমাত্র উপায়, যারা নির্বাচনে অংশ নেন এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যারা আছেন, তাদের সহনশীলতা এবং আচরণবিধি মেনে চলা।

বুধবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ৮৯তম কমিশন বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

নির্বাচনে মৃত্যু ও সহিংসতা সম্পর্কে সিইসি বলেন, আমরা পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছি। যার যার দায়িত্ব সে সে পালন করে যাচ্ছে। বিশেষ করে তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যথেষ্ট ভূমিকা রাখছেন বলে আমি বিশ্বাস করি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অজান্তে এসব ঘটনা ঘটে, তাদের অনুপস্থিতিতে এটা ঘটে যায়। এটা এত বড় একটা নির্বাচন, যেখানে হাজার হাজার, লাখ লাখ লোক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে।

তিনি বলেন, আমি প্রথমেই বলেছি নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার একমাত্র উপায় হলো যারা ভোটের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকেন তাদের সহনশীলতা। সুতরাং এটার দায়দায়িত্ব প্রশাসনের অথবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অথবা নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া যায় না। এরাই দায়ী এ কথা বলার কোনো সুযোগ নেই।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, অনেক ঘটনা একেবারে এলাকাভিত্তিক ঘটেছে। কাজী বংশ, খান বংশ, চৌধুরী বংশ, তালুকদার বংশ এরকম হয়। রাস্তার এপার ওপার এরকম হয়। এছাড়া দলীয় কোন্দলে হয়, পূর্বশত্রুতার কারণে হয়। কতগুলো ঘটনার বিশ্লেষণ করে দেখেছি তারা প্রায় প্রত্যেকেই বলেছেন স্থানীয় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ও পূর্বশত্রুতার জেরে ঘটনাগুলো ঘটেছে।

এসবের দায়দায়িত্ব এখন কাকে দেবো। আমার তো মনে হয় যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন তাদের যদি সহনশীল ভূমিকা থাকে তাহলে আমাদের এত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকের দরকার হয় না। আমাদের এত তৎপরতার দরকার হয় না।

সিইসি বলেন, এজাতীয় ঘটনা পাহারা দিয়ে ঠেকানো যায় না। বাস্তবতা হলো এটাই। এটা আপনাদের বুঝতে হবে। ঘরে ঘরে, মহল্লায় মহল্লায় পুলিশি পাহারা দিয়ে এ জাতীয় সহিংসতা ঠেকানো যায় না।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com