সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪, ১০:৩০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ব্যাটারদের ব্যর্থতা: নেপালের বিপক্ষে নড়বড়ে পুঁজি টাইগারদের ত্যাগের মহিমায় ঈদুল আজহা উদযাপন বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির কোরবানির গরু ছিটকে নদীতে, আনতে গিয়ে ডুবে প্রাণ গেলো কৃষকের সীতাকুণ্ডে গঙ্গাস্নানে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু শেষ দিনে গরু কিনতে ক্রেতাদের ঢল, দামও বেশি ব্যবসায়ীর চুরি যাওয়া ৪৬ লাখ টাকা উদ্ধার করল পুলিশ সেন্টমার্টিন ইস্যুতে সরকারের পদত্যাগ করা উচিত: মির্জা ফখরুল রাস্তার ওপর তিস্তার পানি, যোগাযোগবিচ্ছিন্ন সিকিম-কালিম্পং বরিশালের সড়কে ঝরল ৪ প্রাণ গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ‘কৌশলগত বিরতি’ ঘোষণা ইসরায়েলের সেন্টমার্টিন নিয়ে ফখরুলের বক্তব্য দায়িত্বজ্ঞানহীন: কাদের ৬ ঘণ্টায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুত ডিএনসিসি এক রাতের ব্যবধানে আদার দাম কেজিতে বাড়লো ১২০ টাকা মক্কায় হিটস্ট্রোকে ৬ হজযাত্রীর মৃত্যু মিয়ানমারের আগ্রাসী জান্তার সামনে আ.লীগ সরকার নির্বিকার : রিজভী আসুন ত্যাগের মহিমায় দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করি : প্রধানমন্ত্রী শেষ সময়েও চাহিদায় ‘ছোট গরু’, বড় গরুর পাইকার বললেন ‘টেনশনে আছি’ ঈদের দিন কেমন থাকবে দেশের আবহাওয়া

খুব শীঘ্রই কৃষ্ণ গহ্বরের ছবি দেখবে বিশ্ব:‌ নাসা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০১৯
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক: খুব শিগগিরিই হয়ত পৃথিবীবাসী কৃষ্ণ গহ্বরের প্রথম ছবি দেখতে পাবেন। এমনটাই সম্ভাবনার বাণী শোনাল নাসা। ইভেন্ট হরাইজন টেলিস্কোপ বা ইএইচটি–র গবেষণা প্রথম দফার ফলাফল নিয়ে আগামী বুধবার মোট ছয়টি সাংবাদিক সম্মেলন করবেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। সেখানেই কৃষ্ণ গহ্বরের প্রথম ছবি প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ ইএইচটি–র গবেষণার বিষয়ই ছিল কৃষ্ণ গহ্বর।

কৃষ্ণ গহ্বর বিশেষজ্ঞ তথা ইওরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির জ্যোতির্বিজ্ঞানী পল ম্যাকনামারা বললেন, ‘‌৫০ বছরের আগে কয়েকজন বিজ্ঞানী আমাদের ছায়াপথের মাঝে দেখেছিলেন অত্যন্ত উজ্জ্বল কোনও বিন্দু। সেটার মাধ্যাকর্ষণ শক্তি এতটাই বেশি ছিল যে নক্ষত্রগুলি তাকে প্রদক্ষিণ করত অত্যন্ত দ্রুত গতিতে। ২০ বছরের মধ্যে সব কটি নক্ষত্র প্রদক্ষিণ করে ফেলছে সেই উজ্জ্বল নক্ষত্র। অথচ তুলনামূলকভাবে আমাদের সৌরমন্ডলের ছায়াপথকে প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে ২ কোটি ৩০ লক্ষ বছর।

এরপরই বিজ্ঞানীরা আন্দাজ করেন যে, ওই উজ্জ্বল বিন্দু আসলে কৃষ্ণ গহ্বর। যাকে ঘিরে রয়েছে সাদা গরম গ্যাস এবং প্লাজমার ঘূর্ণি। ওই বিন্দুর মধ্যবর্তী স্থানে সব কিছুই অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে। আপনি এর ভিতরে ঢুকে গেলে পালাতে পারবেন না কারণ আপনার অসংখ্য শক্তির প্রয়োজন হবে। আপনি এর উল্টো দিকে থাকলেই নীতিগতভাবে তা পারবেন। কারণ আমরা আমাদের ছায়াপথের সমতল জায়গায় রয়েছি।’‌

মাইকেল ব্রেমার নামে আরেক জ্যোতির্বিজ্ঞানী বললেন, একাধিক মানমন্দিরে ছোট ছোট দূরবীক্ষণ যন্ত্র সাহায্যে এত বছর ধরে তাঁরা পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়ে গিয়েছেন। কারণ একটি বিশাল দূরবীক্ষণ ব্যবহার করলে সেটা তার নিজের ওজনেই ভেঙে পড়ার আশঙ্কা ছিল।

কৃষ্ণ গহ্বরের মধ্যবর্তী স্থানে সেটির ভর একটিই জিরো ডাইমেনশনাল পয়েন্টে আটকানো থাকে। এপর্যন্ত মহাকাশের কৃষ্ণ গহ্বরের রহস্য কেউ ভেদ করতে পারেননি। প্রয়াত বিজ্ঞানী স্টিফএন হকিং তাঁর জীবনের অধিকাংশ সময় এর গবেষণাতেই কাটিয়েছিলেন।

বাংলা৭১নিউজ/সূত্র:আজকাল অনলাইন

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com