শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৪৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
নির্বাচন হলে সব সংকট কেটে যাবে: মির্জা ফখরুল মামলার তদন্তে পুলিশ নয়, আলাদা সংস্থার প্রস্তাব কমিশনের দ্রুত নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে সরকার কাজ করছে তামিমের অবসর : যা বলছেন মুশফিক-রিয়াদ-শান্তরা মেঘনায় দুই স্পিডবোটের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত বেড়ে ৩ এ কে আজাদ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হবিগঞ্জে বাস চাপায় তিন নারী শ্রমিক নিহত ‘গণমানুষের ক্যান্সার হাসপাতাল’ তৈরিতে তহবিল সংগ্রহ শুরু যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি চুক্তি বাস্তবায়নে ‘কাছাকাছি অবস্থানে’ হামাস-ইসরাইল বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পলাতক আ.লীগ নেতা আনোয়ারুজ্জামানের সাক্ষাৎ আ.লীগের নিবন্ধন থাকবে কিনা ‘সময় বলে দেবে’: সিইসি ক্যাম্প থেকে পালিয়ে আসা ৭ রোহিঙ্গা ফেনীতে আটক কিছুটা নিয়ন্ত্রণে পাঁচদিন ধরে চলা লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে বাজার তদারকি করছে ৫ টিম সুশাসন প্রতিষ্ঠা হওয়ায় টাকা পাচার বন্ধ হয়েছে : গভর্নর হামলাকারীদের কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে দুটি নতুন ট্রেন লোহিত সাগরে হুথিদের হামলায় পিছু হটলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ অন্তর্বর্তীকালীন দা‌য়িত্ব পালনে ঢাকায় ট্র্যাসি জ্যাকবসন শ্রম আইনে পরিচালনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

কফি চাষ হচ্ছে মধুপুর গড়ে

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২০
  • ৫৮ বার পড়া হয়েছে

টাঙ্গাইলের মধুপুরের পাহাড়ি অঞ্চলে চাষ হচ্ছে কফির।উপজেলার মহিষমারা গ্রামের সানোয়ার হোসেন গড়ে তুলেছেন এ কফি বাগান।

গাছের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত শাখা-প্রশাখায় কফিতে ভরপুর।প্রতিদিন তার কফি বাগান দেখতে ভিড় করছেন শত শত লোকজন। তারাও কফি চাষ করার আগ্রহ প্রকাশ করছেন।সরেজমিনে জানা যায়, চা-কফি খাওয়ার নেশা থেকেই  বান্দরবানের রায়খালী কৃষি গবেষণা কেন্দ্র থেকে ২০১৭ সালে ২০০ চারা কিনে আনেন মধুপুরের মহিষমারা গ্রামের সানোয়ার হোসেন। দুই বছর পর গেল বছর অল্প কিছু ফল আসে। কিন্তু এবার গাছগুলো ফলে ভরপুর।

পাকতেও শুরু করেছে ফল। বর্তমানে বাগানটিতে বিভিন্ন ফল ফসলের পাশাপাশি ৪৫০টি কফি গাছ রয়েছে। এছাড়াও অন্য আরেক কৃষকের জমি বর্গা নিয়ে আরও ২০০টি কফির চারা রোপণ করেছেন তিনি।সানোয়ার হোসেন জানান, প্রতি গাছে দুই কেজির মতো ফল পাওয়া যায়। তা শুকিয়ে প্রায় ২৫০ গ্রাম পাওয়া যায়। তবে যন্ত্রের অভাবে কফির প্রক্রিয়াজাত করা যাচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ কফি প্রক্রিয়াজাতকরণের যন্ত্র প্রদান করলে পাহাড়ি অঞ্চলে কফি চাষ আরও সম্প্রসারিত হবে।

কফি বাগান দেখতে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা দর্শনার্থী রফিকুল, লতিফ তালুকদার, শহীদুল ইসলামসহ আরও অনেকেই বলেন, তারা কফি চাষি সানোয়ারের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান। তার কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে কফি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।    এদিকে করোনাকালীন সময়ে সানোয়ারের কফি বাগানে কাজ করে কর্মসংস্থান হয়েছেন অনেকের।কফি চাষের বিষয়ে টাঙ্গাইল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আহ্সানুল বাশার বলেন, মধুপুরের পাহাড়ি অঞ্চলের মাটি ও আবহাওয়া কফি চাষের জন্য উপযোগী। কফি চাষের জন্য কৃষকদের প্রযুক্তিগত সব ধরনের সহায়তা প্রদান করা হবে। পাহাড়ি অঞ্চলে কফি চাষ সম্প্রসারিত হলে কমে আসবে আমদানি নির্ভরতা। সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা।

বাংলা৭১নিউজ/এবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com