শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:২২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
শেয়ারবাজারে সপ্তাহজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ইসলামী ব্যাংক ঢাকার খাল দিয়ে ব্লু নেটওয়ার্ক তৈরির পরিকল্পনা করছে সরকার জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য রাষ্ট্রকে অনন্য উচ্চতা দিয়েছে: আ স ম রব স্বৈরাচারের সহযোগী দলগুলোকে ১০ বছর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা উচিৎ জনগণের আস্থা ফেরানোর চেষ্টা করছি: ডিএমপি কমিশনার ইউক্রেনে মেডিকেল সেন্টারে রাশিয়ার হামলা, নিহত ৬ পাবনায় পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু হিজবুল্লাহ প্রধান নাসরাল্লাহকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন দ্বিতীয় দিন একটি বলও মাঠে গড়ালো না প্রশাসনে আ. লীগের দোসরদের রেখে রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয় : রিজভী ঢাকায় একদিনে ট্রাফিক আইনে ৬৩৩ মামলা, জরিমানা ২৩ লাখ বেপরোয়া গাড়ি চালিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়া দুই ভারতীয় আটক পুলিশে ৩৬০০ কনস্টেবল নিয়োগ, আবেদন শুরু ১ অক্টোবর বিদেশি বিনিয়োগ টানতে উন্নত ব্যবসায়িক পরিবেশ তৈরির পরামর্শ আত্মসমর্পণ করবেন মাহমুদুর রহমান, যেতে হতে পারে কারাগারে ‘অজনা কারণে’ পেশাগত সনদ পাননি ৩ হাজারেরও বেশি নার্স চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত দেশের উত্তরাঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে আজও আমার কথা বলে চাঁদা-সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করলে পুলিশে দিন

কনকনে শীতে ভোগান্তিতে চা শ্রমিকরা

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় সোমবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৮ বার পড়া হয়েছে

ঘন কুয়াশা আর কনকনে শীতে জবুথবু চা শ্রমিকরা। তবে শীত উপেক্ষা করেই কাজে যেতে হচ্ছে তাদের। চা বাগান গুলোতে পাতা উত্তোলনের কাজ নেই এখন। চলছে ক্রুনিং বা কলম কাটিং এর কাজ। এতে বদলে গেছে চা বাগানের দৃশ্যপট।

মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার মাথিউড়া চা বাগানের মোকাম টিলা ২০ নম্বর সেকশন ঘুরে শ্রমিকদের ক্রুনিংয়ের কাজ করতে দেখা গেছে।

চা শ্রমিক আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমরা ফজরের আজানের সময় প্রচণ্ড শীতের মধ্যেই ক্রুনিংয়ের কাজে আসি। আমরা নিম্ন আয়ের মানুষ। দ্রব্যমূল্যর দাম বাড়ায় সংসার চালানো কঠিন হয়ে গেছে। আমরা শীতের কাপড় পাই না।

একই চা বাগানে নারী চা শ্রমিক বলেন, আমরা কষ্ট করে শীত উপেক্ষা করে কাজে আসি। আমরা অনেক কষ্ট করি কিন্তু বকেয়া মজুরি পাচ্ছি না।

মৌলভীবাজার জেলার লংলাভ্যালীর চা শ্রমিক নেতা ভ্যালী সভাপতি শহীদুল ইসলাম  বলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে জীবিকা চালানো কঠিন হয়ে গেছে। চা শ্রমিকদের শীত ও নেই গরমও নেই। কাজ ছাড়া তাদের উপায় নেই। এ জন্য এই শীতে ঘন কুয়াশায় ঢাকা ভোরে প্রতিকূলতাকে মোকাবিলা করে কাজে যোগ দিতে হচ্ছে।

রাজনগর চা বাগানের সহকারী ব্যবস্থাপক সাহাব উদ্দিন বলেন, উন্নত বাগান পরিচালনা করতে দুটি বড় কাজ সম্পন্ন করতে হয়। এর একটি হলো ক্রুনিং ( কলমকাটিং) যার দ্বারা চা গাছে খাদ্যর ঘাটতি দূর হয়। একই সঙ্গে ব্রানচিং (শাখা বিন্যাস) ঘটে। আরেকটি হলো প্লানটেশন। এতে চা উৎপাদনে নতুন এলাকা চাষের আওতায় আসে। এমন খারাপ আবহাওয়াতেও শ্রমিকদের কাজ করতে হচ্ছে। এর বিকল্প কিছু করার নেই।

জেলার চাঁনভাগ চা বাগানের ব্যবস্থাপক মুজিবুর রহমান বলেন, মালিক পক্ষ কোনো ধরনের সহযোগিতা করলে আমরা তা যথাযথভাবে শ্রমিকদের হাতে পৌঁছে দেই। শীত বস্ত্রের বিষয়টি নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com