সোমবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হবে রাজবাড়ীতে শীতার্তদের পাশে সেনাপ্রধান অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা চিকিৎসা সহায়তায় পাবেন ১০-৫০ হাজার টাকা কমিশনের সুপারিশের পর স্বাস্থ্যের সংস্কার শুরু হবে : উপদেষ্টা বিএনপি নেতা এস এ খালেক মারা গেছেন সিরিয়ায় তুরস্ক সমর্থিত গোষ্ঠী ও কুর্দি বাহিনীর সংঘর্ষ, নিহত শতাধিক সরকারি কলেজের শিক্ষকদের সম্পদের তথ্য জমা দিতে হবে মাউশিতে মুন্সীগঞ্জে অতিরিক্ত সচিবের বাড়িতে ডাকাতি আরও পাঁচ ব্যাংকের এমডিকে বাধ্যতামূলক ছুটি পাট-পর্যটন-ফার্মাসিউটিক্যালস-টেলিকমে বিনিয়োগের আহ্বান নদী দূষণ রোধ-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় এডিবির সহযোগিতা চাইলেন উপদেষ্টা ভারতে প্রশিক্ষণে যাওয়া হচ্ছে না বিচার বিভাগের ৫০ কর্মকর্তার টেকনাফে ৩৬ রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ, হেফাজতে নিয়েছে বিজিবি ৯ দফা দাবি আদায়ে চবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান পদে রেজানুর রহমানের যোগদান সেনাবাহিনীর মূল লক্ষ্যই হলো বিজয়ী হওয়া : প্রধান উপদেষ্টা সাবেক মন্ত্রী লতিফ বিশ্বাস আটক স্ত্রীসহ তাপসের ৮০ কোটির সম্পদ, ৬১৫ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন সৌদিতে ১৯ হাজারেরও বেশি অভিবাসী গ্রেফতার শেখ রেহানার ছোট মেয়ে আজমিনাও ফ্ল্যাট উপহার নিয়ে বিতর্কে

উসাইন বোল্ট: কাছের মানুষেরা যেভাবে দেখেছেন

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৬
  • ১১৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক: উসাইন বোল্ট জীবনে দেরি করেছেন মাত্র একবার।

যে সময়ে জন্ম নেয়ার কথা ছিল অ্যাথলেটিকস্রে এই কিংবদন্তি তার ১০ দিন পর ভূমিষ্ঠ হয়েছিলেন।

তার মা জেনিফার বলছেন, উসাইনের বয়স যখন তিন সপ্তাহ তখন থেকেই তিনি টের পেতে শুরু করেছিলেন যে বড় কিছু একটা করার জন্যই তার ছেলের জন্ম হয়েছে।

বাবা ওয়েলেস্‌লি বোল্ট জানাচ্ছেন, উসাইন হারতে চাইতেন না।

ছেলেবেলায় তিনি যখন জ্যামাইকার ট্রলনিতে পাড়ার মাঠে দৌঁড়াতেন তখন অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতায় হেরে গেলে তিনি কান্নাকাটি করতেন।

জেনিফার বলেন, পাঁচ বছর বয়স থেকে উসাইন স্কুলের বন্ধুদের সাথে রেস করতেন, এবং প্রতিবারই জিততেন।

ভাই সাদিকি এবং বোন শেরিন বলছেন, ছোটবেলা থেকেই উসাইন ছিলেন খুবই হাসিখুশি এক ছেলে।

তবে উইলিয়াম নিব হাই স্কুলে পড়ার সময় উসাইন বোল্টের আকর্ষণ ছিল ক্রিকেটের প্রতি।

সে সময় তিনি ক্রিকেট ছাড়া আর কিছুই ভাবতে পারতেন না।

তবে স্কুলের পিটি শিক্ষক লর্না থর্পই প্রথম উসাইনকে অ্যাথলেটিক্সে আসার জন্য উপদেশ দেন।

‘আমি তাকে বলেছিলাম, ভাল করে ট্রেনিং শুরু করো। তোমার লম্বা পায়ের ভেতর সোনার খনি লুকনো আছে,’ বলছিলেন মিসেস থর্প।

উসেইন বোল্টের জীবনের ওপর এই শিক্ষকের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে।

                 (উসাইন বোল্টের বাবা ওয়েলেস্‌লি ও মা জেনিফার বোল্ট)

(উসাইন বোল্টের বাবা ওয়েলেস্‌লি ও মা জেনিফার বোল্ট)

উসাইন সেটি অস্বীকারও করেন না। ‘তিনি ছিলেন মায়ের মতো। স্কুলে পড়ার সময় তিনি সব সময় আমার খোঁজখবর রাখতেন। স্কুলের ভেতরে কি স্কুলের বাইরে। সব সময় চাইতেন আমি যেন আমার মনোযোগ ধরে রাখি। ফলে আমার জীবনে তার বড় ভূমিকা রয়েছে।’

উসাইন বোল্টের জীবনে প্রথমবারের মতো খ্যাতি আসে যখন তার বয়স মাত্র ১৫।

২০০২ সালে জ্যামাইকাতে বিশ্ব জুনিয়ার চ্যাম্পিয়নশিপে এই কিশোর স্বর্ণপদক জয় করে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

সে সময় তার প্রতিদ্বন্দ্বীরা সবাই ছিল তার চেয়ে অন্তত চার বছর বড়।

সেই ইভেন্টের পর থেকে উসাইন বোল্টকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

সূত্র: বিবিসি

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com