রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪, ০২:৩৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
৬ ঘণ্টায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুত ডিএনসিসি এক রাতের ব্যবধানে আদার দাম কেজিতে বাড়লো ১২০ টাকা মক্কায় হিটস্ট্রোকে ৬ হজযাত্রীর মৃত্যু মিয়ানমারের আগ্রাসী জান্তার সামনে আ.লীগ সরকার নির্বিকার : রিজভী আসুন ত্যাগের মহিমায় দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করি : প্রধানমন্ত্রী শেষ সময়েও চাহিদায় ‘ছোট গরু’, বড় গরুর পাইকার বললেন ‘টেনশনে আছি’ ঈদের দিন কেমন থাকবে দেশের আবহাওয়া রাখাইনের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পথে মিয়ানমার সেনাবাহিনী বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময় সোমবার বরিশালে গ্যাস সিলিন্ডারবোঝাই ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ২ ঈদে বন্দিদের জন্য থাকছে উন্নত খাবারের ব্যবস্থা ঈদকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা হুমকি নেই : র‍্যাব ডিজি ঢাকায় কখন কোথায় ঈদ জামাত ভাটারায় রান্নাঘরে বিস্ফোরণ একে একে নিভে গেল চার প্রাণ সুপার এইটের ৭ দল চূড়ান্ত, অপেক্ষায় বাংলাদেশ ফাঁকা ঢাকায় রেসিং করলেই ব্যবস্থা : ডিএমপি ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ১০ কিলো‌মিটার যানজট মিয়ানমার সীমান্তের পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার নির্দেশ বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে বাড়ছে সুনামগঞ্জের নদ-নদীর পানি, ডুবছে গ্রাম জাতীয় ঈদগাহে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে ৫ অর্থপাচার মামলা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০১৭
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: চোরাচালানের মাধ্যমে আনা প্রায় ১৫ মণ স্বর্ণ ও ডায়মন্ডের কর নথিতে অপ্রদর্শিত ও গোপন রাখার অভিযোগে আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। শনিবার রাজধানীর গুলশান, রমনা, ধানমন্ডি এবং উত্তরা থানায় মোট ৫ টি মামলা দায়ের করা হয়। আপন জুয়েলার্স এর ৩ মালিক দিলদার আহমেদ সেলিম, গুলজার আহমেদ ও আজাদ আহমেদকে মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। অভিযোগ আনা হয়েছে, আপন জুয়েলার্স কর্তৃপক্ষ চোরাচালানের মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনীত স্বর্ণের অর্থ অবৈধভাবে ব্যবহার করেছেন ।
উল্লেখ্য, বনানীর একটি হোটেলে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও প্রাথমিক অনুসন্ধানের ভিত্তিতে আপন জুয়েলার্সের ৫ টি শোরুমে অভিযান চালায় শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। এসময় সেখান থেকে প্রায় ১৫ মণ স্বর্ণ ও ডায়মন্ডের অলঙ্কার উদ্ধার করা হয়। এসব অলঙ্কার বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেয়া হয়।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুল্ক গোয়েন্দার ৫ জন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা যথাক্রমে এম, আর জামান বাধন, বিজয় কুমার রায়, মোঃ শাহরিয়ার মাহমুদ, মোহাম্মদ জাকির হোসেন এবং মোঃ আরিফুল ইসলাম মোট ৫ টি ফৌজদারি মামলা দায়ের করেন। মামলা গুলো হলো, গুলশান থানায় ২ টি মামলা। মামলা নম্বর- ১৫ ও ১৬। ধানমন্ডি থানায় ১ টি মামলা। মামলা নম্বর- ১০। রমনা থানায় ১ টি মামলা। মামলা নম্বর- ২৭। উত্তরা থানায় ১ টি মামলা। মামলা নম্বর- ১৭। মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) এর ধারা ২ (ঠ) এবং কাস্টমস এ্যাক্ট, ১৯৬৯ এর ধারা ১৫৬ (৫) এর অধীনে মামলাগুলো করা হয়। মামলাগুলো তদন্ত করবে শুল্ক গোয়েন্দ ও তদন্ত অধিদপ্তর। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নির্দেশনার আলোকে এই মামলাগুলো হয়েছে বলে জানা গেছে। চোরাচালান, শুল্ক ফাঁকি, মানিলন্ডারিং, ভ্যাট ফাঁকি, আয়কর ফাঁকি ইত্যাদি বিভিন্ন উপায়ে জ্ঞাত আয়ের বহির্ভূতভাবে অবৈধ সম্পদ অর্জনজনিত দুর্নীতি হওয়ায় দুদক আইনে ব্যবস্থা নিতে ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এর মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশনে নির্দেশনা প্রেরণ করা হয়েছে। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com