বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৩৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
পোষ্য কোটা বাতিলসহ ৯ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের অনশন বাঘাবাড়ী নৌবন্দর নাব্য সংকট, ভিড়তে পারছে না জাহাজ নিয়োগ দুর্নীতি : ওয়াসার তাকসিমসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা নির্বাচন সংস্কারে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিষদের ১১ প্রস্তাব লন্ডনে পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া ট্রাম্পের মানচিত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন অঙ্গরাজ্য কানাডা ২০২৪ সালে সড়কে নিহত ৭ হাজারের বেশি : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন সিরিয়ার কুর্দি যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অভিযানের হুমকি তুরস্কের টিসিবির নতুন চেয়ারম্যান ব্রি. জেনারেল ফয়সাল আজাদ একনেকে ৪ হাজার কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন ঢাকায় ছিনতাই বেড়ে যাওয়ার কথা স্বীকার করলেন ডিএমপি কমিশনার বিডিআরের নিরপরাধ সদস্যদের মুক্তির দাবিতে পদযাত্রায় পুলিশের বাধা রায়েরবাজারে পরিত্যক্ত অবস্থায় ২৯ রাউন্ড গুলি উদ্ধার ফেলানীর পরিবারের দায়িত্ব নিলেন আসিফ মাহমুদ নন-এমপিও শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির দাবি মোটরবাইক, ফ্রিজ, এসি শিল্পে কর দ্বিগুন করল সরকার সচিবালয় গেটে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, তদন্তে ডিএমপির কমিটি গঠন কাতারে পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া মা ও স্ত্রীকে নিয়ে আবেগঘন পোস্ট আমান আযমীর সংবিধান কারো বাপের না : হাসনাত আব্দুল্লাহ

আজ কবি রফিক আজাদের মৃত্যুবার্ষিকী

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ১২ মার্চ, ২০২১
  • ৩৮ বার পড়া হয়েছে

সমকালীন বাংলা ভাষার অন্যতম কবি রফিক আজাদের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৬ সালের আজকের এই দিনে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান একুশে পদকপ্রাপ্ত এই কবি ও মুক্তিযোদ্ধা।

‘ভাত দে হারামজাদা, তা-না হ’লে মানচিত্র খাবো’- এই কবিতার মধ্য দিয়ে বাঙালির চেতনায় দ্রোহের আগুন জ্বেলেছিলেন কবি রফিক আজাদ। শুধু তাই নয়; কবিতার পঙ্‌ক্তিতে তিনি গেয়েছেন মানুষের জয়গান। মানবতার পাশাপাশি শাশ্বত প্রেমের কথাও ফুটে উঠেছিল তার কবিতায়। 

কবি রফিক আজাদ ১৯৪২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের ঘাটাইলের গুণীগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা সলিম উদ্দিন খান ছিলেন একজন সমাজসেবক এবং মা রাবেয়া খান গৃহিণী। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি সর্বকনিষ্ঠ। রফিক আজাদ ১৯৭২ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত বাংলা একাডেমির মাসিক সাহিত্য পত্রিকা উত্তরাধিকারের সম্পাদক ছিলেন। ‘রোববার’ পত্রিকায় নিজের নাম উহ্য রেখে সম্পাদনার কাজ করেছেন তিনি। টাঙ্গাইলের মওলানা মোহাম্মদ আলী কলেজের বাংলার লেকচারার ছিলেন। এই কবি দেশের মানুষকে পরাধীনতার শৃঙ্খলমুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। রণাঙ্গনের যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেন।

ষাটের দশকের অন্যতম প্রধান কবি হিসেবে পরিচিত রফিক আজাদের প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ- অসম্ভবের পায়ে, সীমাবদ্ধ জলে সীমিত সবুজে, চুনিয়া আমার আর্কেডিয়া, পাগলা গারদ থেকে প্রেমিকার চিঠি, বর্ষণে আনন্দে যাও মানুষের কাছে, বিরিশিরি পর্ব, হৃদয়ের কী বা দোষ, কোনো খেদ নেই, সশস্ত্র সুন্দর, হাতুড়ির নিচে জীবন, পরিকীর্ণ পানশালায় আমার স্বদেশ, প্রিয় শাড়িগুলো ইত্যাদি।

সাহিত্যে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ রফিক আজাদ ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার অর্জন করেন। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতিতে ১৯৯৭ সালে বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা অর্জন করেন। আর ২০১৩ সালে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত হন তিনি।

বাংলা৭১নিউজ/এবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com