শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৫২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
একদিন বিশ্বের মানুষ ভারতের ভিসার জন্য লাইনে দাঁড়াবে: মোদি নির্বাচন হলে সব সংকট কেটে যাবে: মির্জা ফখরুল মামলার তদন্তে পুলিশ নয়, আলাদা সংস্থার প্রস্তাব কমিশনের দ্রুত নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে সরকার কাজ করছে তামিমের অবসর : যা বলছেন মুশফিক-রিয়াদ-শান্তরা মেঘনায় দুই স্পিডবোটের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত বেড়ে ৩ এ কে আজাদ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হবিগঞ্জে বাস চাপায় তিন নারী শ্রমিক নিহত ‘গণমানুষের ক্যান্সার হাসপাতাল’ তৈরিতে তহবিল সংগ্রহ শুরু যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি চুক্তি বাস্তবায়নে ‘কাছাকাছি অবস্থানে’ হামাস-ইসরাইল বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পলাতক আ.লীগ নেতা আনোয়ারুজ্জামানের সাক্ষাৎ আ.লীগের নিবন্ধন থাকবে কিনা ‘সময় বলে দেবে’: সিইসি ক্যাম্প থেকে পালিয়ে আসা ৭ রোহিঙ্গা ফেনীতে আটক কিছুটা নিয়ন্ত্রণে পাঁচদিন ধরে চলা লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে বাজার তদারকি করছে ৫ টিম সুশাসন প্রতিষ্ঠা হওয়ায় টাকা পাচার বন্ধ হয়েছে : গভর্নর হামলাকারীদের কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে দুটি নতুন ট্রেন লোহিত সাগরে হুথিদের হামলায় পিছু হটলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ অন্তর্বর্তীকালীন দা‌য়িত্ব পালনে ঢাকায় ট্র্যাসি জ্যাকবসন

‘অ্যাডিনোভাইরাস’ আতঙ্কে কলকাতা

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

কোভিড-পরবর্তী সময়ে যখন মাস্ক পরার প্রবণতা কমেছে, স্কুল-কলেজ খোলার পাশাপাশি সবকিছু স্বাভাবিক হয়েছে, সেসময় জ্বর-সর্দি-কাশি নিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হাসপাতালগুলোতে চাপ বাড়ছে শিশুদের, যাদের বেশিরভাগই আক্রান্ত অ্যাডিনোভাইরাসে। খবর আনন্দবাজার পত্রিকা।

কিছু কিছু শিশুর অবস্থা এতটাই নাজুক হচ্ছে যে, তাদের ভেন্টিলেশনে রাখতে হচ্ছে। চিকিৎসকেরা বলছৈন, জ্বর-সর্দি-কাশি নিয়ে ভর্তি থাকা শিশুরোগীদের মধ্যে শতকরা ৯০ শতাংশের ক্ষেত্রেই অ্যাডিনো ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে।

চিকিৎসকরা আরও জানান, ২০১৮-১৯ সালের পরে এই ভাইরাস নতুন করে ফিরে এসেছে। তবে এবারের ভয়াবহতা আগের বারের পরিস্থিতিকেও ছাপিয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন শিশু চিকিৎসকরা।

এদিকে অ্যাডিনো ভাইরাসের এমন প্রতিপত্তিতে শঙ্কায় সাধারণ মানুষ থেকে চিকিৎসকেরাও। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা এই ধরনের অসুখের শিকার হচ্ছেন বেশি। এর প্রধান কারণ হচ্ছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ঘাটতি। কোভিডের কারণে ঘরবন্দি শিশুরা দীর্ঘ সময়ে মেলামেশা থেকে বিচ্ছিন্ন থেকেছে। ফলে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমেছে। মাস্ক পরা বন্ধ করে দিয়েছেন অনেকেই। শিশুরাও এখন আর স্কুলে মাস্ক পরছে না। তাই আবহাওয়া পরিবর্তনে অল্পেই কাবু হচ্ছে তারা।

চিকিৎসকদের মতে, অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে এই ভাইরাসকে আয়ত্তে আনা যাচ্ছে না অনেক ক্ষেত্রেই। আগে এই ভাইরাস শরীরে বাসা বাঁধলে কেবল শ্বাসকষ্ট বা পেটের সমস্যা ঘটত জ্বরের সঙ্গে। কিন্তু এ বার ভেন্টিলেশন পর্যন্ত গড়াচ্ছে সমস্যা। অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার, ভুলভাল প্রয়োগ এই ভাইরাসের চরিত্র বদলের জন্য অনেকাংশেই দায়ী বলে মনে করছেন তারা।

সাধারণত শিশুরাই এই ভাইরাসের শিকার হচ্ছে বেশি। তবে বড়রাও আক্রান্ত হতেই পারেন। আক্রান্ত হওয়ার দুইদিন থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যেই শরীরে এই ভাইরাসের উপস্থিতি টের পাওয়া যায়। বায়ুবাহিত অ্যাডিনোভাইরাস সাধারণত চোখ, অন্ত্র, মূত্রনালী ও স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি করে। এই ভাইরাসের আক্রমণ ঘটলে এতটুকু সময় নষ্ট করা উচিত নয়। যত তাড়তাড়ি সম্ভব চিকিৎসা শুরু করার পক্ষপাতী বিশেষজ্ঞরা।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com