সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০১:২৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
প্রধান উপদেষ্টা নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, ওএসডি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুন্নী সাহার ব্যাংক হিসাব তলব ভারতে পালানোর সময় সাবেক ভূমিমন্ত্রী আটক শুরুতেই দুই উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী গ্রেফতার টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছে ভারত সরকারের প্রতি জি এম কাদেরের ত্রাণ সহায়তার আহ্বান ডেঙ্গুতে আরো ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২২৫ বাজার মনিটরিংয়ে টাস্কফোর্স গঠন হচ্ছে : আসিফ ভারত থেকে এলো ২ লাখ ৩১ হাজার ডিম, পিস ৭.৫ টাকা কোনো নিরাপত্তাঝুঁকি নেই, নির্বিঘ্নে পূজা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সুদ মওকুফ করে ঋণ রিশিডিউল করার দাবি চামড়া ব্যবসায়ীদের ১০০০ আইটি ইঞ্জিনিয়ারকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় জাইকা বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তায় সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসটিডি দুই জাহাজে অগ্নিকাণ্ড: নৌ-মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি গঠন অভ্যুত্থানে ১০৫ শিশু নিহত, প্রত্যেক পরিবার পাচ্ছে ৫০ হাজার টাকা ক্রিকেটার ছদ্মবেশে শ্রমিক নেওয়ার অভিযোগে ২১ বাংলাদেশি আটক ইসরায়েলি হামলা হলে জবাব দিতে পরিকল্পনা প্রস্তুত ইরানের সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব আমিনুল গ্রেপ্তার অনুমাননির্ভর কোনো কথা বলতে চাই না: সাখাওয়াত হোসেন

অর্থ আত্মসাতের মামলায় ফেঁসে যাচ্ছেন রিজেন্টের সা‌হেদ

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
  • আপলোড সময় বুধবার, ২৯ মার্চ, ২০২৩
  • ৩৮ বার পড়া হয়েছে

এনআরবি ব্যাংক থেকে হাসপাতালের নামে ঋণ নি‌য়ে এক কোটি ৫১ লাখ ৮১ হাজার ৩৬৫ টাকা আত্মসাৎ এবং পাচারের মামলায় ফেঁসে যা‌চ্ছেন রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমসহ তিনজন।

মামলার তদ‌ন্তে তা‌দের বিরু‌দ্ধে অপরা‌ধের প্রমাণ পে‌য়ে‌ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

কো‌টি টাকার ঋণ নি‌য়ে আত্মসা‌তের মামলায় সাহেদসহ তিনজনের বিরু‌দ্ধে চার্জ‌শিট দেয়া হ‌য়ে‌ছে। দুদকের উপ-পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম মামলার তদন্ত শে‌ষে আসা‌মি‌দের বিরু‌দ্ধে চার্জ‌শিট জমা দেন।

বুধবার (২৯ মার্চ) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে অভিযোগপত্রটির অনুমোদন দেওয়া হয়। শিগগির আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে বলে দুদক সূত্র জানিয়েছে।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন রিজেন্ট হাসপাতাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইব্রাহিম খলিল এবং করপোরেট হেড অফিসের সাবেক প্রিন্সিপাল অফিসার মো. সোহানুর রহমান। ত‌বে মামলার আসা‌মি এনআরবি ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট (এসই ব্যাংকিং) ওয়াহিদ বিন আহমেদের বিরু‌দ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়‌নি।

দুদ‌কের তদ‌ন্তে জানা যায়, ২০১৪ সালের ১৭ নভেম্বর রিজেন্ট হাসপাতালের নামে হিসাব খোলা হয়। চলতি হিসাবটি খোলার সময় সাহেদের কোনো টাকা জমা হিসাবে গ্রহণ করা হয়নি। ছিল না ঋণের নিরাপত্তার জন্য পর্যাপ্ত জামানত। ঋণ বিতরণের আগে বা পরে যথাযথ তদারকিও করা হয়নি। অথচ হিসাব খোলার একদিন আগেই ঋণ মঞ্জুরের জন্য সুপারিশ করা হয়।

এমনকি ঋণ মঞ্জুরিপত্রের শর্তানুযায়ী নির্ধারিত সময়ে ঋণের কিস্তি পরিশোধ করা হয়নি। কেবলমাত্র ঋণ মঞ্জুরিপত্রের শর্তানুযায়ী এফডিআর করেছিলেন সাহেদ। পরবর্তী সময় সাহেদ ঋণ পরিশোধ না করে ওই এফডিআর ক্লোজ করে ঋণ সমন্বয় করেন। এমনকি সাহেদ স্বেচ্ছায় কখনও ঋণের টাকা পরিশোধ করেননি। 

দুদকের অনুসন্ধানে আরো উঠে আসে যে, আসামিরা প্রতারণার মাধ্যমে ২০১৪ সালের ৯ নভেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত এনআরবি ব্যাংক থেকে দুই কিস্তিতে ঋণ রিসিডিউলসহ দুই কোটি চার লাখ ৯০ হাজার ৯৮৭ টাকা নেন। 

এর আগে ২০২০ সালের ২২ জুলাই সাহেদসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এনআরবি ব্যাংক থেকে হাসপাতালের নামে ঋণ বাবদ এক কোটি ৫১ লাখ ৮১ হাজার ৩৬৫ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে এই মামলা হয়।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com